শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

সর্বাত্মক লকডাউনের প্রজ্ঞাপন

স্টাফ রিপোর্টার ## করোনার ঊর্ধ্বগতি ঠেকাতে ১৪ এপ্রিল (বুধবার) থেকে সারাদেশে এক সপ্তাহের সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা করেছে সরকার। সোমবার (১২ এপ্রিল) দুপুর ১২টার দিকে এ এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

এ সময় জরুরি সেবা ছাড়া, সরকারি-বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলবে শিল্প কলকারখানা। ১৪ এপ্রিল ভোর ৬টা থেকে ২১ এপ্রিল মধ্যরাত পর্যন্ত এ লকডাউন চলবে।
এর আগে গত শুক্রবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে সময় সংবাদকে টেলিফোনে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জানান, করোনা ঠেকাতে গত ২৯ মার্চ থেকেই মানুষকে সতর্ক করা হচ্ছে। ৪ এপ্রিলের প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমেও জনমত তৈরি, মাস্ক পরা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাসহ নানা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে যেভাবে করোনাভাইরাসের বিস্তার ঘটছে, কঠোর লকডাউনের মাধ্যমেই এটি ঠেকাতে হবে বলে বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়েছেন বলে জানান তিনি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, কঠোর এই লকডাউনের সময় জরুরি সেবা ছাড়া সকল অফিস-আদালত-কলকারখানা সবকিছু বন্ধ রাখতে হবে।
দোকানপাট খোলা রাখার ব্যাপারে ব্যবসায়ীদের আন্দোলন নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, তাদের জন্য মার্কেট খোলা রাখা হয়েছে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত। এরপরই এক সপ্তাহ কড়া লকডাউন প্রয়োজন। কড়া লকডাউন না হলে করোনার বিস্তার ও মৃত্যুর সংখ্যা ঠেকানো যাবে না।
সংক্রমিত মানুষের সংস্পর্শে এলে করোনা ছড়াবেই জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এর ফলে এখন কঠোর লকডাউনের কোন বিকল্প নেই বলে জানান তিনি। কঠোর লকডাউনের মাধ্যমে করোনা সংক্রমন কমানো সম্ভব বলে জানান জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী।

আপনার মন্তব্য লিখুন

লেখকের সম্পর্কে

Shahriar Hossain

রাজনীতিতে নাম লেখাতে যাচ্ছেন সানিয়া মির্জা

সর্বাত্মক লকডাউনের প্রজ্ঞাপন

প্রকাশের সময় : ০৩:২৪:৩১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ এপ্রিল ২০২১

স্টাফ রিপোর্টার ## করোনার ঊর্ধ্বগতি ঠেকাতে ১৪ এপ্রিল (বুধবার) থেকে সারাদেশে এক সপ্তাহের সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা করেছে সরকার। সোমবার (১২ এপ্রিল) দুপুর ১২টার দিকে এ এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

এ সময় জরুরি সেবা ছাড়া, সরকারি-বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলবে শিল্প কলকারখানা। ১৪ এপ্রিল ভোর ৬টা থেকে ২১ এপ্রিল মধ্যরাত পর্যন্ত এ লকডাউন চলবে।
এর আগে গত শুক্রবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে সময় সংবাদকে টেলিফোনে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জানান, করোনা ঠেকাতে গত ২৯ মার্চ থেকেই মানুষকে সতর্ক করা হচ্ছে। ৪ এপ্রিলের প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমেও জনমত তৈরি, মাস্ক পরা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাসহ নানা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে যেভাবে করোনাভাইরাসের বিস্তার ঘটছে, কঠোর লকডাউনের মাধ্যমেই এটি ঠেকাতে হবে বলে বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়েছেন বলে জানান তিনি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, কঠোর এই লকডাউনের সময় জরুরি সেবা ছাড়া সকল অফিস-আদালত-কলকারখানা সবকিছু বন্ধ রাখতে হবে।
দোকানপাট খোলা রাখার ব্যাপারে ব্যবসায়ীদের আন্দোলন নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, তাদের জন্য মার্কেট খোলা রাখা হয়েছে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত। এরপরই এক সপ্তাহ কড়া লকডাউন প্রয়োজন। কড়া লকডাউন না হলে করোনার বিস্তার ও মৃত্যুর সংখ্যা ঠেকানো যাবে না।
সংক্রমিত মানুষের সংস্পর্শে এলে করোনা ছড়াবেই জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এর ফলে এখন কঠোর লকডাউনের কোন বিকল্প নেই বলে জানান তিনি। কঠোর লকডাউনের মাধ্যমে করোনা সংক্রমন কমানো সম্ভব বলে জানান জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী।