তার অভিযোগ, আরিয়ানের বিরুদ্ধে মাদক নেওয়ার যে মামলা করা হয়েছে, তা ভিত্তিহীন। এনসিবির কর্মকর্তারা যখন প্রমোদতরীতে তল্লাশি চালিয়েছিলেন, তখনও আরিয়ান তাতে ওঠেন নি। আরিয়ানের কাছ থেকে কোনো মাদক পাওয়া যায়নি বলেও দাবি করেছেন তিনি। নিজের দাবিকে আরও দৃঢ় করতে তিনি জানান, আরিয়ানের কাছে মাদক কেনার মতো কোনও টাকা ছিল না।
পাল্টা যুক্তি দিয়ে এনসিবি জানায়, বন্ধু আরবাজ শেঠ মার্চেন্টের থেকে নিষিদ্ধ মাদক নেওয়ার পরিকল্পনার কথা স্বীকার করেছেন আরিয়ান নিজেই। অমিত এই দাবি নাকচ করে জানান, জোর করে ২৩ বছর বয়সী আরিয়ানকে দিয়ে এ কথা বলিয়ে নেওয়া হয়েছে।
মাদকচক্রের ষড়যন্ত্রে আরিয়ানও শামিল ছিলেন। আদালতে এমনই দাবি করেছে এনসিবি। তাদের যুক্তি, আন্তর্জাতিক মাদক চক্রের হদিশ পেতে তার জবানবন্দি জরুরি হয়ে উঠেছে। তদন্তকারীরা মনে করছেন, সেই পার্টি থেকে বাকি যারা আটক হয়েছেন, তাদের মতোই ভূমিকা পালন করেছেন শাহরুখের ছেলে।