শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

আদালতের আদেশ কার্যকর না করে গায়েব করার অভিযোগ

 

যশোর প্রতিনিধি।। 

আদালতের মালামাল ক্রোকের আদেশ কার্যকর না করে দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্য গায়েব করে ফেলেছেন। এ ঘটনায় পুলিশ সুপারের নিকট অভিযোগ করা হয়েছে। মাগুরা পুলিশ সুপার বরাবর ডাকযোগে অভিযোগ করেছেন যশোর শহরের পশ্চিম বারান্দীপাড়ার লায়লা পারভীন।
অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেছেন, যশোর পারিবারিক জজ আদালতের পারিবারিক জারী ৩২/২০ নম্বর মামলার মালামাল ক্রোকজারী করণের লক্ষে যশোর সদর সেরেস্তাদার থেকে ৪৪২ নম্বর স্মারকে ২০২০ সালের ৮ অক্টোবর মাগুরা নাজির খানায় পাঠানো হয়। এরপর নাজির খানা থেকে আদালতের আদেশ জারি কার্যকর করার জন্য মাগুরার শালিখা থানায় পাঠানো হয়। থানার কর্মকর্তা (ওসি) এএসআই জাহিদ হোসেনের দায়িত্বভার দেন। ওই বছরের ২০ অক্টোবর এএসআই জাহিদ হোসেন দায়িত্বভার গ্রহণ করেন কিন্তু অদ্যাবধি আদালতের আদেশ কার্যকর করা হয়নি। খোঁজ নিয়ে লায়লা পারভীন জানতে পারেন, ২০২০ সালের ২৮ অক্টোবর থানার ৩২৫১ নম্বর স্মারকে যশোর পারিবারিক আদালতের নির্দেশনাটি কার্যকর করা হয়েছে। কিন্তু তার কোন চিঠি বা অনুলিপি মাগুরা আদালতকে জানানো হয়নি। রেজিস্টারে লেখা থাকলেও এএসআই জাহিদ হোসেন আদালতের আদেশটি কার্যকর না করে মোটা অংকের টাকা নিয়ে গায়ের বা নস্ট করে দিয়েছেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করেছেন। তিনি সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যের সাথে কথা বললে প্রথমে অস্বীকার করলেও পরবতর্ীতে এএসআই জাহিদ হোসেন আদালতের নির্দেশনা কার্যকর করার দায়িত্ব পেয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন।
লায়লা পারভীন ১২ সেপ্টেম্বর যশোর প্রধান ডাকঘরে রেজিস্ট্রি ডাকে অভিযোগ পাঠিয়েছেন। যার নম্বর ৬৯৯।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত জাহিদ হোসেন জানান, আদালতে আদেশ জারি করে নিয়মতান্ত্রিক ভাবে আদালতে পাঠানো হয়েছে। তার অভিযোগ সঠিক নয়।

আদালতের আদেশ কার্যকর না করে গায়েব করার অভিযোগ

প্রকাশের সময় : ০৬:০৫:৩৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২১

 

যশোর প্রতিনিধি।। 

আদালতের মালামাল ক্রোকের আদেশ কার্যকর না করে দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্য গায়েব করে ফেলেছেন। এ ঘটনায় পুলিশ সুপারের নিকট অভিযোগ করা হয়েছে। মাগুরা পুলিশ সুপার বরাবর ডাকযোগে অভিযোগ করেছেন যশোর শহরের পশ্চিম বারান্দীপাড়ার লায়লা পারভীন।
অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেছেন, যশোর পারিবারিক জজ আদালতের পারিবারিক জারী ৩২/২০ নম্বর মামলার মালামাল ক্রোকজারী করণের লক্ষে যশোর সদর সেরেস্তাদার থেকে ৪৪২ নম্বর স্মারকে ২০২০ সালের ৮ অক্টোবর মাগুরা নাজির খানায় পাঠানো হয়। এরপর নাজির খানা থেকে আদালতের আদেশ জারি কার্যকর করার জন্য মাগুরার শালিখা থানায় পাঠানো হয়। থানার কর্মকর্তা (ওসি) এএসআই জাহিদ হোসেনের দায়িত্বভার দেন। ওই বছরের ২০ অক্টোবর এএসআই জাহিদ হোসেন দায়িত্বভার গ্রহণ করেন কিন্তু অদ্যাবধি আদালতের আদেশ কার্যকর করা হয়নি। খোঁজ নিয়ে লায়লা পারভীন জানতে পারেন, ২০২০ সালের ২৮ অক্টোবর থানার ৩২৫১ নম্বর স্মারকে যশোর পারিবারিক আদালতের নির্দেশনাটি কার্যকর করা হয়েছে। কিন্তু তার কোন চিঠি বা অনুলিপি মাগুরা আদালতকে জানানো হয়নি। রেজিস্টারে লেখা থাকলেও এএসআই জাহিদ হোসেন আদালতের আদেশটি কার্যকর না করে মোটা অংকের টাকা নিয়ে গায়ের বা নস্ট করে দিয়েছেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করেছেন। তিনি সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যের সাথে কথা বললে প্রথমে অস্বীকার করলেও পরবতর্ীতে এএসআই জাহিদ হোসেন আদালতের নির্দেশনা কার্যকর করার দায়িত্ব পেয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন।
লায়লা পারভীন ১২ সেপ্টেম্বর যশোর প্রধান ডাকঘরে রেজিস্ট্রি ডাকে অভিযোগ পাঠিয়েছেন। যার নম্বর ৬৯৯।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত জাহিদ হোসেন জানান, আদালতে আদেশ জারি করে নিয়মতান্ত্রিক ভাবে আদালতে পাঠানো হয়েছে। তার অভিযোগ সঠিক নয়।