শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আফগান সরকারকে সমর্থন দিয়ে যাবে যুক্তরাষ্ট্র

আন্তর্জাতিক ডেস্ক ।।

আফগান ঐক্য বিষয়ক মার্কিন প্রতিনিধি জালমেই খলিলজাদ বলেছেন, ‘যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানিস্তানে সেনা মিশন শেষ করার পরেও যুক্তরাষ্ট্র আফগানিস্তান সরকারকে সমর্থন করবে।’ বার্তা সংস্থা এএনআই’র বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যম টাইমস নাউ নিউজ এ খবর জানিয়েছে।

খলিলজাদ আরও বলেন, ‘জাতিসংঘ, প্রতিবেশী দেশ, মিত্রদেশ, ক্ষমতাধর দেশ এবং যেসব উন্নত দেশে আফগানিস্তানকে সহযোগিতা করার মতো সম্পদ রয়েছে, তাদের সঙ্গে সহায়তা তৈরিতে আমরা সচেষ্ট।’

উজবেকিস্তানে এক সংবাদ সম্মেলনে মার্কিন রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, ‘আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহার যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী অধ্যায়ের কৌশল।’ আফগানিস্তানের তালেবান পরিস্থিতি নিয়ে রাজনৈতিক সমঝোতায় পৌঁছার ওপরও তিনি জোর দেন।

জালমেই খলিলজাদ বলেন, ‘আফগান জনগণের জন্য স্থিতিশীলতা, শান্তি এবং অগ্রগতি অর্জনে একটি চুক্তি হওয়া উচিত। আফগান জনগণ যে দুটি বৈশিষ্ট্যকে ব্যাপকভাবে স্বীকৃতি দেয় তা হলো প্রতিবেশী এবং সারা বিশ্বের দেশগুলোর সমর্থন ও গ্রহণযোগ্যতা। এই দুটি জিনিসের জন্য রাজনৈতিক ব্যবস্থা দরকার, যা একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সরকার তৈরি করে এবং আফগানিস্তানের বৈচিত্রকে প্রতিফলিত করে। সে সরকার জনগণের মৌলিক অধিকারকে সম্মান করবে এবং নির্বাচন করার সুযোগ দেবে।

আফগান সরকারকে সমর্থন দিয়ে যাবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রকাশের সময় : ০১:৫৬:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ জুলাই ২০২১

আন্তর্জাতিক ডেস্ক ।।

আফগান ঐক্য বিষয়ক মার্কিন প্রতিনিধি জালমেই খলিলজাদ বলেছেন, ‘যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানিস্তানে সেনা মিশন শেষ করার পরেও যুক্তরাষ্ট্র আফগানিস্তান সরকারকে সমর্থন করবে।’ বার্তা সংস্থা এএনআই’র বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যম টাইমস নাউ নিউজ এ খবর জানিয়েছে।

খলিলজাদ আরও বলেন, ‘জাতিসংঘ, প্রতিবেশী দেশ, মিত্রদেশ, ক্ষমতাধর দেশ এবং যেসব উন্নত দেশে আফগানিস্তানকে সহযোগিতা করার মতো সম্পদ রয়েছে, তাদের সঙ্গে সহায়তা তৈরিতে আমরা সচেষ্ট।’

উজবেকিস্তানে এক সংবাদ সম্মেলনে মার্কিন রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, ‘আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহার যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী অধ্যায়ের কৌশল।’ আফগানিস্তানের তালেবান পরিস্থিতি নিয়ে রাজনৈতিক সমঝোতায় পৌঁছার ওপরও তিনি জোর দেন।

জালমেই খলিলজাদ বলেন, ‘আফগান জনগণের জন্য স্থিতিশীলতা, শান্তি এবং অগ্রগতি অর্জনে একটি চুক্তি হওয়া উচিত। আফগান জনগণ যে দুটি বৈশিষ্ট্যকে ব্যাপকভাবে স্বীকৃতি দেয় তা হলো প্রতিবেশী এবং সারা বিশ্বের দেশগুলোর সমর্থন ও গ্রহণযোগ্যতা। এই দুটি জিনিসের জন্য রাজনৈতিক ব্যবস্থা দরকার, যা একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সরকার তৈরি করে এবং আফগানিস্তানের বৈচিত্রকে প্রতিফলিত করে। সে সরকার জনগণের মৌলিক অধিকারকে সম্মান করবে এবং নির্বাচন করার সুযোগ দেবে।