শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আমাকে শারীরিক ভাবে হেনস্থা করা হয়েছে : সায়নী

বিনোদন ডেস্ক ।।

ত্রিপুরায় ভিত্তিহীন অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছিলো বলে দাবি করেছেন তৃণমূল যুব কংগ্রেস প্রধান ও অভিনেত্রী সায়নী ঘোঘ। সায়নীর অভিযোগ তাকে শারীরিক হেনস্তা করা হয়েছিল।

সোমবার বিকেল পৌঁনে ৫টা নাগাদ সায়নীকে তোলা হয় আগরতলা আদালতে। পুলিশ সায়নীকে দু’দিনের জন্য হেফাজতে চেয়ে আদালতে আবেদন করে। তবে শুনানির পর তাকে জামিন দেন বিচারক।

সায়নী ঘোষ বলেন, ‘আমাকে তো শারীরিক ভাবে হেনস্থাও করা হয়েছে। রাতে যেভাবে আক্রমণ করা হয়েছে, তাতে আমি শঙ্কিত হয়ে পড়ি। তারপর আমাকে অন্য একটি পুলিশ স্টেশনে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।’

ভারতের একাধিক গণমাধ্যমের খবর, পুলিশ সায়নীকে দু’দিনের জন্য হেফাজতে চেয়ে আদালতে আবেদন করেছিল। কিন্তু শুনানির পর বিচারক সেই আর্জি খারিজ করে দেন। তার পরই আদালত থেকে বেরিয়ে সায়নী বলেন, ‘আদালতের প্রতি বিশ্বাস ছিল। এটা সত্যের জয়। যে পথে লড়াই করেছি, সেই পথেই লড়ব। মিথ্যা মামলা করে দমানো যাবে না।’

সায়নীর বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার অভিযোগ ছিল। রোববার পুলিশ বলেছিল, মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেবের সভার পাশ দিয়ে জোরে গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছিলেন সায়নী। সেই সময় এক পথচারীকে ধাক্কা দেয় সায়নীর গাড়ি। এ ছাড়া সায়নীর বিরুদ্ধে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে কুরুচিকর মন্তব্যের অভিযোগও এনেছিল পুলিশ। এরপর থানায় দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় সায়নীকে। পরে গ্রেফতার করা হয়।

সায়নীকে গ্রেফতারির পর থেকে ক্রমশ উত্তপ্ত হতে শুরু করে ত্রিপুরা তথা দেশের রাজনীতি। ত্রিপুরায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় রয়েছেন। তিনি সেখানে দীর্ঘ সাংবাদিক বৈঠক করেন।

আমাকে শারীরিক ভাবে হেনস্থা করা হয়েছে : সায়নী

প্রকাশের সময় : ০৭:৪২:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ নভেম্বর ২০২১

বিনোদন ডেস্ক ।।

ত্রিপুরায় ভিত্তিহীন অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছিলো বলে দাবি করেছেন তৃণমূল যুব কংগ্রেস প্রধান ও অভিনেত্রী সায়নী ঘোঘ। সায়নীর অভিযোগ তাকে শারীরিক হেনস্তা করা হয়েছিল।

সোমবার বিকেল পৌঁনে ৫টা নাগাদ সায়নীকে তোলা হয় আগরতলা আদালতে। পুলিশ সায়নীকে দু’দিনের জন্য হেফাজতে চেয়ে আদালতে আবেদন করে। তবে শুনানির পর তাকে জামিন দেন বিচারক।

সায়নী ঘোষ বলেন, ‘আমাকে তো শারীরিক ভাবে হেনস্থাও করা হয়েছে। রাতে যেভাবে আক্রমণ করা হয়েছে, তাতে আমি শঙ্কিত হয়ে পড়ি। তারপর আমাকে অন্য একটি পুলিশ স্টেশনে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।’

ভারতের একাধিক গণমাধ্যমের খবর, পুলিশ সায়নীকে দু’দিনের জন্য হেফাজতে চেয়ে আদালতে আবেদন করেছিল। কিন্তু শুনানির পর বিচারক সেই আর্জি খারিজ করে দেন। তার পরই আদালত থেকে বেরিয়ে সায়নী বলেন, ‘আদালতের প্রতি বিশ্বাস ছিল। এটা সত্যের জয়। যে পথে লড়াই করেছি, সেই পথেই লড়ব। মিথ্যা মামলা করে দমানো যাবে না।’

সায়নীর বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার অভিযোগ ছিল। রোববার পুলিশ বলেছিল, মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেবের সভার পাশ দিয়ে জোরে গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছিলেন সায়নী। সেই সময় এক পথচারীকে ধাক্কা দেয় সায়নীর গাড়ি। এ ছাড়া সায়নীর বিরুদ্ধে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে কুরুচিকর মন্তব্যের অভিযোগও এনেছিল পুলিশ। এরপর থানায় দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় সায়নীকে। পরে গ্রেফতার করা হয়।

সায়নীকে গ্রেফতারির পর থেকে ক্রমশ উত্তপ্ত হতে শুরু করে ত্রিপুরা তথা দেশের রাজনীতি। ত্রিপুরায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় রয়েছেন। তিনি সেখানে দীর্ঘ সাংবাদিক বৈঠক করেন।