শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

করোনায় সাড়ে ২২ লাখ মানুষ চাকরি হারিয়েছেন

ছবি: সংগৃহীত

মামুন বাবু ।।
কোভিড-১৯ মহামারির কারণে দেশে ২২ লাখ ৬০ হাজার মানুষ কর্মসংস্থানের সুযোগ হারিয়েছেন। আর দারিদ্র্যের হার ৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ২৯ দশমিক ৫ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। একই সময়ে দেশের মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি লক্ষ্যমাত্রার ৩৭ হাজার ৪০০ কোটি ডলার থেকে কমে ৩৬ হাজার ৪০০ কোটি ডলারে নেমে এসেছে।
শনিবার (৭ আগস্ট) ‘বেসরকারি খাতের দৃষ্টিতে বাংলাদেশের অর্থনীতির বর্তমান অবস্থা ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত’ শীর্ষক এক ওয়েবিনারে এই পর্যালোচনা তুলে ধরে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই)।
অবশ্য সংগঠনটি মনে করছে, নানাবিধ চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও দেশের অর্থনীতি গত ছয় মাসে মোটামুটি সঠিক পথেই পরিচালিত হয়েছে। একই সঙ্গে এই বিরূপ পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনীতি লক্ষণীয় অগ্রগতি অর্জন করেছে। ২০২৬ ও ২০৪১ সালের প্রাক্কলিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আমাদের সরকারি ও বেসরকারি খাতকে একযোগে কাজ করতে হবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। ওয়েবিনারে অন্যান্যের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন, বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) মহাপরিচালক বিনায়ক সেন, বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) চেয়ারম্যান জায়েদী সাত্তার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (আইবিএ) পরিচালক মোহাম্মদ আবদুল মোমেন এবং ইউএনডিপি বাংলাদেশের প্রধান অর্থনীতিবিদ নাজনীন আহমেদ বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডিসিসিআইয়ের সভাপতি রিজওয়ান রাহমান।
ওই প্রবন্ধে তিনি অর্থনীতিতে কোভিডের প্রভাব, এলডিসি–উত্তর সময়ে দেশের অর্থনীতির পর্যালোচনা, মুদ্রানীতি, মাইক্রো অর্থনীতি, কৃষি ও কৃষি প্রক্রিয়াকরণ শিল্প এবং সার্ভিস খাত প্রভৃতির ওপর বিস্তারিত আলোকপাত করেন।

করোনায় সাড়ে ২২ লাখ মানুষ চাকরি হারিয়েছেন

প্রকাশের সময় : ০৪:০৮:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ অগাস্ট ২০২১
মামুন বাবু ।।
কোভিড-১৯ মহামারির কারণে দেশে ২২ লাখ ৬০ হাজার মানুষ কর্মসংস্থানের সুযোগ হারিয়েছেন। আর দারিদ্র্যের হার ৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ২৯ দশমিক ৫ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। একই সময়ে দেশের মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি লক্ষ্যমাত্রার ৩৭ হাজার ৪০০ কোটি ডলার থেকে কমে ৩৬ হাজার ৪০০ কোটি ডলারে নেমে এসেছে।
শনিবার (৭ আগস্ট) ‘বেসরকারি খাতের দৃষ্টিতে বাংলাদেশের অর্থনীতির বর্তমান অবস্থা ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত’ শীর্ষক এক ওয়েবিনারে এই পর্যালোচনা তুলে ধরে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই)।
অবশ্য সংগঠনটি মনে করছে, নানাবিধ চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও দেশের অর্থনীতি গত ছয় মাসে মোটামুটি সঠিক পথেই পরিচালিত হয়েছে। একই সঙ্গে এই বিরূপ পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনীতি লক্ষণীয় অগ্রগতি অর্জন করেছে। ২০২৬ ও ২০৪১ সালের প্রাক্কলিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আমাদের সরকারি ও বেসরকারি খাতকে একযোগে কাজ করতে হবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। ওয়েবিনারে অন্যান্যের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন, বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) মহাপরিচালক বিনায়ক সেন, বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) চেয়ারম্যান জায়েদী সাত্তার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (আইবিএ) পরিচালক মোহাম্মদ আবদুল মোমেন এবং ইউএনডিপি বাংলাদেশের প্রধান অর্থনীতিবিদ নাজনীন আহমেদ বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডিসিসিআইয়ের সভাপতি রিজওয়ান রাহমান।
ওই প্রবন্ধে তিনি অর্থনীতিতে কোভিডের প্রভাব, এলডিসি–উত্তর সময়ে দেশের অর্থনীতির পর্যালোচনা, মুদ্রানীতি, মাইক্রো অর্থনীতি, কৃষি ও কৃষি প্রক্রিয়াকরণ শিল্প এবং সার্ভিস খাত প্রভৃতির ওপর বিস্তারিত আলোকপাত করেন।