শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

করোনার মধ্যেই পর্তুগালে জাতীয় নির্বাচন

আন্তর্জাতিক ডেস্ক ।।

রোনার লাগামহীন ঊর্ধ্বগতির মধ্যেই ৩০ জানুয়ারি পর্তুগালে হবে জাতীয় নির্বাচন। চলছে শেষ সময়ের প্রচার প্রচারণা।

মধ্যবর্তী নির্বাচন হলেও বিভিন্ন জনমত জরিপে এগিয়ে ক্ষমতাসীন সোশ্যালিস্ট পার্টি। প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রত্যাশা, ক্ষমতায় যারাই আসুক বজায় থাকবে অভিবাসীদের নিয়ে ইতিবাচক মনোভাব।

রাজধানী লিসবনসহ পর্তুগালের বিভিন্ন অঞ্চলে করোনা পরীক্ষার কেন্দ্রগুলোতে নাগরিকদের দীর্ঘ লাইন। অপেক্ষার এমন চিত্রই বলে দেয় করোনায় আবারো কঠিন সময়ের মুখোমুখি দেশটি।

বিভিন্ন বিধিনিষেধ বা ভ্যাকসিন কার্যক্রমে ইউরোপের অন্যান্য দেশের কাছে উদাহরণ হলেও পর্তুগালে প্রতিদিনই আক্রান্তের নতুন রেকর্ড তৈরি হচ্ছে।

এরমধ্যেই বাজেটকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক সংকটে দুই বছর যেতে না যেতেই আগাম নির্বাচনের একেবারে শেষ সময়ে দেশটি। শুরু হয়ে গেছে নির্বাচন প্রক্রিয়াও।

আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাস্তার পাশে বিলবোর্ডগুলোতে শোভা পাচ্ছে নানা দলের বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি। নির্বাচন ঘিরে প্রত্যাশা রয়েছে বাংলাদেশি পর্তুগীজসহ সাধারণ প্রবাসীদেরও।

বিভিন্ন সংস্থার চালানো জরিপে ৩৮ শতাংশ জনসমর্থন নিয়ে শীর্ষে রয়েছে ক্ষমতাসীন সোশ্যালিস্ট পার্টি পিএস। ৩২ শতাংশ সমর্থন নিয়ে সোশ্যাল ডেমোক্রেট পিএসডি রয়েছে দ্বিতীয় অবস্থানে। একক সংখ্যা গরিষ্ঠতার সম্ভাবনা না থাকায় পুনরায় কোয়ালিশন সরকারই গঠিত হতে যাচ্ছে বলে মত বিশ্লেষকদের।

করোনার মধ্যেই পর্তুগালে জাতীয় নির্বাচন

প্রকাশের সময় : ১২:১৫:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২২

আন্তর্জাতিক ডেস্ক ।।

রোনার লাগামহীন ঊর্ধ্বগতির মধ্যেই ৩০ জানুয়ারি পর্তুগালে হবে জাতীয় নির্বাচন। চলছে শেষ সময়ের প্রচার প্রচারণা।

মধ্যবর্তী নির্বাচন হলেও বিভিন্ন জনমত জরিপে এগিয়ে ক্ষমতাসীন সোশ্যালিস্ট পার্টি। প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রত্যাশা, ক্ষমতায় যারাই আসুক বজায় থাকবে অভিবাসীদের নিয়ে ইতিবাচক মনোভাব।

রাজধানী লিসবনসহ পর্তুগালের বিভিন্ন অঞ্চলে করোনা পরীক্ষার কেন্দ্রগুলোতে নাগরিকদের দীর্ঘ লাইন। অপেক্ষার এমন চিত্রই বলে দেয় করোনায় আবারো কঠিন সময়ের মুখোমুখি দেশটি।

বিভিন্ন বিধিনিষেধ বা ভ্যাকসিন কার্যক্রমে ইউরোপের অন্যান্য দেশের কাছে উদাহরণ হলেও পর্তুগালে প্রতিদিনই আক্রান্তের নতুন রেকর্ড তৈরি হচ্ছে।

এরমধ্যেই বাজেটকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক সংকটে দুই বছর যেতে না যেতেই আগাম নির্বাচনের একেবারে শেষ সময়ে দেশটি। শুরু হয়ে গেছে নির্বাচন প্রক্রিয়াও।

আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাস্তার পাশে বিলবোর্ডগুলোতে শোভা পাচ্ছে নানা দলের বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি। নির্বাচন ঘিরে প্রত্যাশা রয়েছে বাংলাদেশি পর্তুগীজসহ সাধারণ প্রবাসীদেরও।

বিভিন্ন সংস্থার চালানো জরিপে ৩৮ শতাংশ জনসমর্থন নিয়ে শীর্ষে রয়েছে ক্ষমতাসীন সোশ্যালিস্ট পার্টি পিএস। ৩২ শতাংশ সমর্থন নিয়ে সোশ্যাল ডেমোক্রেট পিএসডি রয়েছে দ্বিতীয় অবস্থানে। একক সংখ্যা গরিষ্ঠতার সম্ভাবনা না থাকায় পুনরায় কোয়ালিশন সরকারই গঠিত হতে যাচ্ছে বলে মত বিশ্লেষকদের।