মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

করোনা মোকাবেলায় সবাইকে সচেতন ও দায়িত্বশীল হতে হবে –সাংসদ নাবিল আহমেদ

যশোর ব্যুরো ## যশোরে করোনা মোকাবেলায় সবাইকে সচেতন ও দায়িত্বশীল হওয়ার আহবান জানিয়েছেন যশোর-৩ আসনের সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে যশোরবাসী প্রতি তিনি এই আহবান জানান। করোনা প্রকোপ বেড়ে গেলে প্রতিদিনই এমন আহবান জানাচ্ছেন তিনি।

গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে কাজী নাবিল আহমেদ তার ফেসবুক পেজে লেখেন, অপ্রয়োজনে বাইরে আসবেন না কারণ সংক্রমণ বেড়ে যাচ্ছে। এই সংক্রমণ কমাতে গেলে সবাই জেলা প্রশাসনের নির্দেশনা মেনে চলি ও সর্বাত্মক সহযোগিতা করি। সেক্ষেত্রে অবশ্যই আমাদের বাইরে বের হলে মাস্ক পরতে হবে। বাজার এবং যেসব জায়গায় জনসমাগম বেশি ঘটে, সেই জায়গাগুলো এড়িয়ে যাওয়ার জন্য সবাইকে বিশেষভাবে অনুরোধ অনুরোধ করছি। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন সচেতনভাবে চলাফেরা করেন।

এর আগে ১৬ জুন তিনি লেখেন, যশোরে করোনা ব্যাপক আকারে সংক্রমিত হচ্ছে। প্রায় প্রতিদিনই শতাধিক মানুষের শরীরে শনাক্ত হচ্ছে করোনা। করোনা সংক্রমণের হার আশঙ্কাজনকহারে বৃদ্ধি পাওয়ায় যশোর পৌর এলাকাসহ লকডাউনের আওতায় আনা হয়েছে আরো চারটি ইউনিয়নকে। এ চারটি ইউনিয়ন হচ্ছে, আরবপুর, চাঁচড়া, উপশহর ও নওয়াপাড়া। এই সংকটময় মুহূর্তে সকলের ঘরে থাকা খুবই প্রয়োজন, বিনা প্রয়োজনে কেউ বাড়ির বাইরে যাবেন না। আসুন আমরা স্ব-স্ব অবস্থান থেকে সচেতন হই ও জেলা প্রশাসননের নির্দেশনা মেনে চলি ও সর্বাত্মক সহযোগিতা করি।

এর আগে গত ৯ জুন এমপি নাবিল আহমেদ বলেন, করোনা সংক্রমণের হার আশঙ্কাজনকহারে বৃদ্ধি পাওয়ায় যশোর পৌর এলাকা লকডাউন ‘কঠোর বিধিনিষেধ’ ঘোষণা করা হয়েছে। একই সাথে যশোর পৌর এলাকার নয়টি ওয়ার্ডে মানুষের চলাচল সীমিত করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

তিনি আরো লেখেন, আশা করছি সবাই ঘরে আছেন এবং সুস্থ আছেন। এই সংকটময় মুহূর্তে সকলের ঘরে থাকা খুবই প্রয়োজন। একদম জরুরি প্রয়োজন হলে মাস্ক পরে বাহিরে বের হবেন এবং কিছুক্ষণ পর পর সাবান দিয়ে হাত ধুবেন। আসুন আমরা স্ব-স্ব অবস্থান থেকে সচেতন হই ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখি। করোনায় আতঙ্কিত নয় সচেতন হই সুস্থ থাকি।

করোনা ভাইরাস মোকাবেলায়  চারটি কাজকে গুরুত্ব দিয়েছেন  সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ,

১. সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।২. বাড়ির বাইরে বের হলে সবসময় ফেস মাস্ক ব্যবহার করতে হবে।৩. নিজের চারপাশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।৪. বাইরে থেকে ঘরে ফিরেই পরনের পোশাক অ্যান্টিসেপটিক বা ডিটারজেন্ট দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।

করোনা মোকাবেলায় সবাইকে সচেতন ও দায়িত্বশীল হতে হবে –সাংসদ নাবিল আহমেদ

প্রকাশের সময় : ০৪:২০:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ জুন ২০২১

যশোর ব্যুরো ## যশোরে করোনা মোকাবেলায় সবাইকে সচেতন ও দায়িত্বশীল হওয়ার আহবান জানিয়েছেন যশোর-৩ আসনের সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে যশোরবাসী প্রতি তিনি এই আহবান জানান। করোনা প্রকোপ বেড়ে গেলে প্রতিদিনই এমন আহবান জানাচ্ছেন তিনি।

গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে কাজী নাবিল আহমেদ তার ফেসবুক পেজে লেখেন, অপ্রয়োজনে বাইরে আসবেন না কারণ সংক্রমণ বেড়ে যাচ্ছে। এই সংক্রমণ কমাতে গেলে সবাই জেলা প্রশাসনের নির্দেশনা মেনে চলি ও সর্বাত্মক সহযোগিতা করি। সেক্ষেত্রে অবশ্যই আমাদের বাইরে বের হলে মাস্ক পরতে হবে। বাজার এবং যেসব জায়গায় জনসমাগম বেশি ঘটে, সেই জায়গাগুলো এড়িয়ে যাওয়ার জন্য সবাইকে বিশেষভাবে অনুরোধ অনুরোধ করছি। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন সচেতনভাবে চলাফেরা করেন।

এর আগে ১৬ জুন তিনি লেখেন, যশোরে করোনা ব্যাপক আকারে সংক্রমিত হচ্ছে। প্রায় প্রতিদিনই শতাধিক মানুষের শরীরে শনাক্ত হচ্ছে করোনা। করোনা সংক্রমণের হার আশঙ্কাজনকহারে বৃদ্ধি পাওয়ায় যশোর পৌর এলাকাসহ লকডাউনের আওতায় আনা হয়েছে আরো চারটি ইউনিয়নকে। এ চারটি ইউনিয়ন হচ্ছে, আরবপুর, চাঁচড়া, উপশহর ও নওয়াপাড়া। এই সংকটময় মুহূর্তে সকলের ঘরে থাকা খুবই প্রয়োজন, বিনা প্রয়োজনে কেউ বাড়ির বাইরে যাবেন না। আসুন আমরা স্ব-স্ব অবস্থান থেকে সচেতন হই ও জেলা প্রশাসননের নির্দেশনা মেনে চলি ও সর্বাত্মক সহযোগিতা করি।

এর আগে গত ৯ জুন এমপি নাবিল আহমেদ বলেন, করোনা সংক্রমণের হার আশঙ্কাজনকহারে বৃদ্ধি পাওয়ায় যশোর পৌর এলাকা লকডাউন ‘কঠোর বিধিনিষেধ’ ঘোষণা করা হয়েছে। একই সাথে যশোর পৌর এলাকার নয়টি ওয়ার্ডে মানুষের চলাচল সীমিত করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

তিনি আরো লেখেন, আশা করছি সবাই ঘরে আছেন এবং সুস্থ আছেন। এই সংকটময় মুহূর্তে সকলের ঘরে থাকা খুবই প্রয়োজন। একদম জরুরি প্রয়োজন হলে মাস্ক পরে বাহিরে বের হবেন এবং কিছুক্ষণ পর পর সাবান দিয়ে হাত ধুবেন। আসুন আমরা স্ব-স্ব অবস্থান থেকে সচেতন হই ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখি। করোনায় আতঙ্কিত নয় সচেতন হই সুস্থ থাকি।

করোনা ভাইরাস মোকাবেলায়  চারটি কাজকে গুরুত্ব দিয়েছেন  সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ,

১. সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।২. বাড়ির বাইরে বের হলে সবসময় ফেস মাস্ক ব্যবহার করতে হবে।৩. নিজের চারপাশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।৪. বাইরে থেকে ঘরে ফিরেই পরনের পোশাক অ্যান্টিসেপটিক বা ডিটারজেন্ট দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।