শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কাহালুতে লেপ তোশক তৈরীতে ব্যস্ত কারিগররা

শাহাবুদ্দিন, কাহালু (বগুড়া) ।।

গুড়া কাহালু সহ উত্তরাঞ্চল এলাকায় শীত এসে গেছে। ফলে উপজেলায় লেপ তোশক প্রস্তুুতকারী ধুনকের মাঝে কর্মব্যস্ততা ফিরে এসেছে লেপ তোশক তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছে।
সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় মালিক, শ্রমিক, ধুনকরা এখন তুলাধোনায় ও লেপ তোশক তৈরি  এবং  সেলাই কাজ করছেন। তারা জানান শীত মৌসুমে ক্রেতারা দোকানে পছন্দমতো লেপ তোশকের অর্ডার দিয়ে  রেখেছেন, ব্যবসায়ী আলহাজ্ব মোঃ জবেদ আলী জানান  এখন কাজের খুব চাপ আবার প্রতি টি কাচামালের দাম বেশি  শিমুল তুলা ৪২০ টাকা কেজি,কাপাশ তুলা ২ শত থেকে ৩ শত টাকা, কপড় গত বছর ছিল ৩০ থেক ৩২ টাকা,সেই কাপড় এখন ৪৫ থেকে ৪৭ টাকা কিনতে হয়,তবুও ভালো মুনাফা ও বেশি  বিক্রয়ের আশায় দিনরাত পরিশ্রম করছেন। কারিগর মজিবর জানান কাজে উপর মূল্য আমাদের মুজুরি দেয়,  এ উপজেলায় ছোট বড় হাট বাজারে,জাজিম, বালিশ,লেপ, তোশক, তৈরি ও বিক্রিয়ের জন্য প্রায় অর্ধশত দোকান আছে। প্রতিটি জাজিম ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা, বালিশ ৫০০ থেকে ৫২০টাকা,লেপ২ হাজার ৩ শত টাকা থেকে ২ হাজার ৫ শত টাকা, তোশক ১ হাজার থেকে ১ হাজার ৩ শত টাকা,কোলবালিশ ৫ শত টাকা মূল্য বিক্রিয় হচ্ছে। এগুলো জিনিসের গুণ গত মানের উপর ভিত্তি করে মূল্য কম বেশি হয়।এই লেপ তোশক গুলো নতুন জামাই মেয়ে ,বিভিন্ন আত্মীয় স্বজনের বাড়িসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় ব্যবহার হয় বলে জানান।
 বার্তাকণ্ঠ/এন

কাহালুতে লেপ তোশক তৈরীতে ব্যস্ত কারিগররা

প্রকাশের সময় : ০৫:০২:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ নভেম্বর ২০২১

শাহাবুদ্দিন, কাহালু (বগুড়া) ।।

গুড়া কাহালু সহ উত্তরাঞ্চল এলাকায় শীত এসে গেছে। ফলে উপজেলায় লেপ তোশক প্রস্তুুতকারী ধুনকের মাঝে কর্মব্যস্ততা ফিরে এসেছে লেপ তোশক তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছে।
সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় মালিক, শ্রমিক, ধুনকরা এখন তুলাধোনায় ও লেপ তোশক তৈরি  এবং  সেলাই কাজ করছেন। তারা জানান শীত মৌসুমে ক্রেতারা দোকানে পছন্দমতো লেপ তোশকের অর্ডার দিয়ে  রেখেছেন, ব্যবসায়ী আলহাজ্ব মোঃ জবেদ আলী জানান  এখন কাজের খুব চাপ আবার প্রতি টি কাচামালের দাম বেশি  শিমুল তুলা ৪২০ টাকা কেজি,কাপাশ তুলা ২ শত থেকে ৩ শত টাকা, কপড় গত বছর ছিল ৩০ থেক ৩২ টাকা,সেই কাপড় এখন ৪৫ থেকে ৪৭ টাকা কিনতে হয়,তবুও ভালো মুনাফা ও বেশি  বিক্রয়ের আশায় দিনরাত পরিশ্রম করছেন। কারিগর মজিবর জানান কাজে উপর মূল্য আমাদের মুজুরি দেয়,  এ উপজেলায় ছোট বড় হাট বাজারে,জাজিম, বালিশ,লেপ, তোশক, তৈরি ও বিক্রিয়ের জন্য প্রায় অর্ধশত দোকান আছে। প্রতিটি জাজিম ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা, বালিশ ৫০০ থেকে ৫২০টাকা,লেপ২ হাজার ৩ শত টাকা থেকে ২ হাজার ৫ শত টাকা, তোশক ১ হাজার থেকে ১ হাজার ৩ শত টাকা,কোলবালিশ ৫ শত টাকা মূল্য বিক্রিয় হচ্ছে। এগুলো জিনিসের গুণ গত মানের উপর ভিত্তি করে মূল্য কম বেশি হয়।এই লেপ তোশক গুলো নতুন জামাই মেয়ে ,বিভিন্ন আত্মীয় স্বজনের বাড়িসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় ব্যবহার হয় বলে জানান।
 বার্তাকণ্ঠ/এন