বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ গর্ভবতী মায়ের জন্য

বর্তাকন্ঠ ডেস্ক ।। গর্ভবতী হওয়া প্রতিটি মায়ের জন্য সম্মানের। তবে সামান্য ভুলেও ঝুঁকিতে পড়তে পারে গর্ভাবস্থা। সব মা-চান নিরাপদ থাকুক তা গর্ভকালীন সময়টা। এক্ষেত্রে তাদের কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে।

তিনি বলেন, একজন মা গর্ভবতী হলে সাধারণত নরমাল ডেলিভারি চান।  কিন্তু এটা নির্ভর করে মা ও বাচ্চার অবস্থার ওপর। আপনি কি চাচ্ছেন সেটা জানার পর চিকিৎসক সম্পূর্ণ সহযোগিতা করতে পারবেন আপনাকে।

আমি বলবো, আপনি মনকে সম্পূর্ণরূপে স্থির রাখুন।  নিয়মিত চেকআপ করুন।  নরমাল ডেলিভারির জন্য চেষ্টা করা যায়।  তবে এটা হবে কিনা তা বলা যায়না।

আগাম ডেলিভারির মধ্যে অনেকগুলো লক্ষণের মধ্যে প্রথম হচ্ছে বমি হওয়া।  খেতে না পারা।  আপনার হরমোনের পরিবর্তন হওয়াও আগাম প্রেগনেন্সির কারণ হতে পারে।  চাইলেই এটা সম্পূর্ণভাবে পরিহার করতে পারবেন না।  বমিও সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করা সম্ভব না।

তবে কিছু ওষুধ সেবন করা যেতে পারে। বমির ওষুধ ছাড়াও খাবারের অভ্যাস পরিবর্তন করা যেতে পারে। বমির ওষুধ খেলে অবশ্যই খাবারের আধাঘণ্টা আগে খাবেন। সকালবেলা ওষুধ খাওয়ার পর আধাঘণ্টার মধ্যে কোন খাবার খাওয়া যাবেনা।

একটু নির্মল বাতাসে বসতে পারেন।  বই পড়তে পারেন। আধাঘণ্টা পরে শুকনো খাবার দিয়ে শুরু করবেন খাওয়া।  এক্ষেত্রে মুড়ি, চিড়া, টোস্ট বিস্কুট খেতে পারেন। পরবর্তীতে সকালের ভারি নাস্তা গ্রহণ করতে পারেন। তাহলে বমি হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে যাবে। একইসাথে অনেক বেশি খাবার খাওয়া যাবে না। বেশি সমস্যা হলে সন্ধ্যায় আরেকটি বমির ওষুধ নিতে হবে একই নিয়মে।

প্রেগনেন্সি স্বাভাবিক ও নিরাপদ রাখতে খুব সহজে হজমযোগ্য খাবার খেতে হবে।  এক্ষেত্রে ফল, শাক-সবজি বেশি খেতে হবে। ফাস্টফুড ও ভাজাপোড়া জাতীয় খাবার পরিহার করতে হবে।

গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ গর্ভবতী মায়ের জন্য

প্রকাশের সময় : ০৫:৪১:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুন ২০২১

বর্তাকন্ঠ ডেস্ক ।। গর্ভবতী হওয়া প্রতিটি মায়ের জন্য সম্মানের। তবে সামান্য ভুলেও ঝুঁকিতে পড়তে পারে গর্ভাবস্থা। সব মা-চান নিরাপদ থাকুক তা গর্ভকালীন সময়টা। এক্ষেত্রে তাদের কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে।

তিনি বলেন, একজন মা গর্ভবতী হলে সাধারণত নরমাল ডেলিভারি চান।  কিন্তু এটা নির্ভর করে মা ও বাচ্চার অবস্থার ওপর। আপনি কি চাচ্ছেন সেটা জানার পর চিকিৎসক সম্পূর্ণ সহযোগিতা করতে পারবেন আপনাকে।

আমি বলবো, আপনি মনকে সম্পূর্ণরূপে স্থির রাখুন।  নিয়মিত চেকআপ করুন।  নরমাল ডেলিভারির জন্য চেষ্টা করা যায়।  তবে এটা হবে কিনা তা বলা যায়না।

আগাম ডেলিভারির মধ্যে অনেকগুলো লক্ষণের মধ্যে প্রথম হচ্ছে বমি হওয়া।  খেতে না পারা।  আপনার হরমোনের পরিবর্তন হওয়াও আগাম প্রেগনেন্সির কারণ হতে পারে।  চাইলেই এটা সম্পূর্ণভাবে পরিহার করতে পারবেন না।  বমিও সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করা সম্ভব না।

তবে কিছু ওষুধ সেবন করা যেতে পারে। বমির ওষুধ ছাড়াও খাবারের অভ্যাস পরিবর্তন করা যেতে পারে। বমির ওষুধ খেলে অবশ্যই খাবারের আধাঘণ্টা আগে খাবেন। সকালবেলা ওষুধ খাওয়ার পর আধাঘণ্টার মধ্যে কোন খাবার খাওয়া যাবেনা।

একটু নির্মল বাতাসে বসতে পারেন।  বই পড়তে পারেন। আধাঘণ্টা পরে শুকনো খাবার দিয়ে শুরু করবেন খাওয়া।  এক্ষেত্রে মুড়ি, চিড়া, টোস্ট বিস্কুট খেতে পারেন। পরবর্তীতে সকালের ভারি নাস্তা গ্রহণ করতে পারেন। তাহলে বমি হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে যাবে। একইসাথে অনেক বেশি খাবার খাওয়া যাবে না। বেশি সমস্যা হলে সন্ধ্যায় আরেকটি বমির ওষুধ নিতে হবে একই নিয়মে।

প্রেগনেন্সি স্বাভাবিক ও নিরাপদ রাখতে খুব সহজে হজমযোগ্য খাবার খেতে হবে।  এক্ষেত্রে ফল, শাক-সবজি বেশি খেতে হবে। ফাস্টফুড ও ভাজাপোড়া জাতীয় খাবার পরিহার করতে হবে।