শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

চীনের সামরিক ড্রোন ব্যবহারে ঝুঁকির মুখে প্রতিবেশি দেশগুলো

আন্তর্জাতিক ডেস্ক।।সাম্প্রতিক সময়ে চীনের মানববিহীন বিমানের সক্ষমতা বাড়ানো এবং তাদের ক্রমবর্ধমান সামরিক ড্রোনের ব্যবহার প্রতিবেশি দেশগুলোর মাথাব্যাথার কারণ হয়ে উঠছে। একই সঙ্গে আঞ্চলিক স্থিতিশীলতাও ঝুঁকির মুখে পড়েছে।

সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগস্টের শেষ দিকে জাপান সীমান্তের কাছে তিনটি চীনা সামরিক ড্রোনের চলাচল শনাক্ত করা হয়েছে। এমন অবস্থায় টোকিও তাদের যোদ্ধাদের ঘটনার তদন্তে লাগিয়েছে।

জাপানি কর্মকর্তাদের তথ্যমতে, ড্রোনগুলোর সঙ্গী ছিল শানজি ওয়াই ৮কিউ সামুদ্রিক টহল বিমান এবং শানজি ওয়াই৯জেবি বৈদ্যতিক গোয়েন্দা বিমান।

কিন্তু চীনই একমাত্র দেশ নয়, যারা অঞ্চলটিতে ড্রোন উন্নয়ন ও এগুলোর ব্যবহার বাড়াচ্ছে। গত মে মাসে জাপানের উত্তরাঞ্চলের মিসাওয়া ঘাঁটিতে অস্থায়ীভাবে দুটি এমকিউ-৪সি টাইটন ড্রোন বসায় যুক্তরাষ্ট্র।

মার্কিন থিঙ্ক ট্যাঙ্ক রেন্ড কর্পোরেশনের সিনিয়র নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ টিমোথি হিথ বলেন, ভবিষ্যতে এমন আরও মানববিহীন বিমান তৈরি করবে চীন। নিজেদের সক্ষমতা বাড়ানো, ঝুঁকি কমানো এবং রাজনৈতিক ও সামরিক সুবিধার স্বার্থেই তারা এটা করবে।

চীনের সামরিক ড্রোন ব্যবহারে ঝুঁকির মুখে প্রতিবেশি দেশগুলো

প্রকাশের সময় : ১০:০৯:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২১

আন্তর্জাতিক ডেস্ক।।সাম্প্রতিক সময়ে চীনের মানববিহীন বিমানের সক্ষমতা বাড়ানো এবং তাদের ক্রমবর্ধমান সামরিক ড্রোনের ব্যবহার প্রতিবেশি দেশগুলোর মাথাব্যাথার কারণ হয়ে উঠছে। একই সঙ্গে আঞ্চলিক স্থিতিশীলতাও ঝুঁকির মুখে পড়েছে।

সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগস্টের শেষ দিকে জাপান সীমান্তের কাছে তিনটি চীনা সামরিক ড্রোনের চলাচল শনাক্ত করা হয়েছে। এমন অবস্থায় টোকিও তাদের যোদ্ধাদের ঘটনার তদন্তে লাগিয়েছে।

জাপানি কর্মকর্তাদের তথ্যমতে, ড্রোনগুলোর সঙ্গী ছিল শানজি ওয়াই ৮কিউ সামুদ্রিক টহল বিমান এবং শানজি ওয়াই৯জেবি বৈদ্যতিক গোয়েন্দা বিমান।

কিন্তু চীনই একমাত্র দেশ নয়, যারা অঞ্চলটিতে ড্রোন উন্নয়ন ও এগুলোর ব্যবহার বাড়াচ্ছে। গত মে মাসে জাপানের উত্তরাঞ্চলের মিসাওয়া ঘাঁটিতে অস্থায়ীভাবে দুটি এমকিউ-৪সি টাইটন ড্রোন বসায় যুক্তরাষ্ট্র।

মার্কিন থিঙ্ক ট্যাঙ্ক রেন্ড কর্পোরেশনের সিনিয়র নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ টিমোথি হিথ বলেন, ভবিষ্যতে এমন আরও মানববিহীন বিমান তৈরি করবে চীন। নিজেদের সক্ষমতা বাড়ানো, ঝুঁকি কমানো এবং রাজনৈতিক ও সামরিক সুবিধার স্বার্থেই তারা এটা করবে।