মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

ঝিকরগাছায় ৩টি ক্লিনিক সিলগালা করেছে স্বাস্থ্য বিভাগ

ঝিকরগাছা ব্যুরো।।  যশোর ঝিকরগাছা  উপজেলার তিনটি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের অভিযান চালিয়ে সিলগালা করেছে স্বাস্থ্য বিভাগ। শুক্রবার সকাল ১০ টা থেকে বেলা সাড়ে ১২ টা পর্যন্ত যশোরের সিভিল সার্জন ডাক্তার শেখ আবু শাহিনের এ অভিযান চালানো হয়।
উপজেলার ফেমাস, লাইফ গার্ড, আয়শা,ডিজিটাল এক্স- রে এবং শাপলা ক্লিনিক ও  ডায়াগনস্টিক  সেন্টার পরিদর্শন করেন যশোরের সিভিল সার্জন ডাক্তার শেখ আবু শাহীনসহ অন্যান্যরা। পরিদর্শনকালে বিভিন্ন অনিয়মের কারণে লাইফ গার্ড, আয়শা ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং শাপলা ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের তালাবদ্ধ করা হয়।
অভিযানে সিভিল সার্জন ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন  ডাক্তার মোহাম্মদ রেহনেওয়াজ, ডাক্তার রাজিব হোসেন ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোঃ আরিফুজ্জামান ।
সিভিল সার্জন ডাক্তার শেখ আবু শাহিন জানিয়েছেন, লাইসেন্স ছাড়াই চলছে লাইফ গার্ড ক্লিনিক ও  ডায়াগনস্টিক সেন্টার। সেখানে ডাক্তার, নার্স, ল্যাবের ফ্রিজে অ্যানেস্থেশিয়ার ওষুধ এবং প্রি অপারেটিফ রুম নেই। নিয়ম মেনে তাই এ প্রতিষ্ঠানকে তালাবদ্ধ করা হয়েছে।
এদিকে আয়েশা ক্লিনিকের অবস্থাও প্রায় একই । তারা নতুন লাইসেন্সের আবেন করেছে। এ প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণার পাশাপাশি ওটি ও প্যাথলজি তালাবদ্ধ করা হয়েছে। শাপলা ক্লিনিক ও  ডায়াগনস্টিক  সেন্টারও লাইসেন্সের জন্য আবেদন করায় তা হাতে না পাওয়া পর্যন্ত কাজ বন্ধ রাখার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
সিভিল সার্জন আরও জানান ফেমাস এবং ডক্টরস ডিজিটাল এক্সরে নামের প্রতিষ্ঠান দুটি বন্ধ পাওয়া যায়।

 

ঝিকরগাছায় ৩টি ক্লিনিক সিলগালা করেছে স্বাস্থ্য বিভাগ

প্রকাশের সময় : ০৬:৩৫:০৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৪ জুলাই ২০২১
ঝিকরগাছা ব্যুরো।।  যশোর ঝিকরগাছা  উপজেলার তিনটি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের অভিযান চালিয়ে সিলগালা করেছে স্বাস্থ্য বিভাগ। শুক্রবার সকাল ১০ টা থেকে বেলা সাড়ে ১২ টা পর্যন্ত যশোরের সিভিল সার্জন ডাক্তার শেখ আবু শাহিনের এ অভিযান চালানো হয়।
উপজেলার ফেমাস, লাইফ গার্ড, আয়শা,ডিজিটাল এক্স- রে এবং শাপলা ক্লিনিক ও  ডায়াগনস্টিক  সেন্টার পরিদর্শন করেন যশোরের সিভিল সার্জন ডাক্তার শেখ আবু শাহীনসহ অন্যান্যরা। পরিদর্শনকালে বিভিন্ন অনিয়মের কারণে লাইফ গার্ড, আয়শা ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং শাপলা ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের তালাবদ্ধ করা হয়।
অভিযানে সিভিল সার্জন ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন  ডাক্তার মোহাম্মদ রেহনেওয়াজ, ডাক্তার রাজিব হোসেন ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোঃ আরিফুজ্জামান ।
সিভিল সার্জন ডাক্তার শেখ আবু শাহিন জানিয়েছেন, লাইসেন্স ছাড়াই চলছে লাইফ গার্ড ক্লিনিক ও  ডায়াগনস্টিক সেন্টার। সেখানে ডাক্তার, নার্স, ল্যাবের ফ্রিজে অ্যানেস্থেশিয়ার ওষুধ এবং প্রি অপারেটিফ রুম নেই। নিয়ম মেনে তাই এ প্রতিষ্ঠানকে তালাবদ্ধ করা হয়েছে।
এদিকে আয়েশা ক্লিনিকের অবস্থাও প্রায় একই । তারা নতুন লাইসেন্সের আবেন করেছে। এ প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণার পাশাপাশি ওটি ও প্যাথলজি তালাবদ্ধ করা হয়েছে। শাপলা ক্লিনিক ও  ডায়াগনস্টিক  সেন্টারও লাইসেন্সের জন্য আবেদন করায় তা হাতে না পাওয়া পর্যন্ত কাজ বন্ধ রাখার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
সিভিল সার্জন আরও জানান ফেমাস এবং ডক্টরস ডিজিটাল এক্সরে নামের প্রতিষ্ঠান দুটি বন্ধ পাওয়া যায়।