শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

টি-টোয়েন্টিতে সাকিব ছাড়া অন্য কারোর কীর্তি নেই

স্পোর্টস ডেস্ক।। 
০২১ সালটা আন্তর্জাতিক টি-২০ ক্রিকেটে বাংলাদেশ দলের জন্য বেশ ভাল কাটছে। বিশ্বকাপের শুরুতে স্কটল্যান্ডের কাছে হোঁচট খেলেও, ওমানের বিপক্ষে জিতে সুপার টুয়েলভে যাওয়ার সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেছে টাইগাররা।
বাঁচা-মরার এই ম্যাচেই টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে নতুন কীর্তি গড়লেন সাকিব।
একই ম্যাচে ৩০ এর বেশি রান ও ৩ বা তার বেশি উইকেট নেওয়ার সর্বাধিক কীর্তিটা এখন সাকিবেরই দখলে।
সাকিব ছয়বার এমন কীর্তি করেছেন। আর বিশ্বকাপেই তার এমন কীর্তি আছে তিনবার।
২০১৩ সালে বুলাওয়েতে স্বাগতিক জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৪০ রান ও ৪ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। ২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে চট্টগ্রামে হংকংয়ের বিপক্ষে ব্যাট হাতে সাকিব করেন ৩৪ রান।
বোলিংয়ে নেন ৩ উইকেট। ২০১৬ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বেঙ্গালুরুতে সাকিব করেন ৩৩ রান। বল হাতে শিকার করেন ৩ উইকেট।
পরের বছর শ্রীলঙ্কার কলম্বোতে ৩৮ রান ও ৩ উইকেট নেন বাঁহাতি অলরাউন্ডার।
সাকিব ক্যারিয়ার সেরা বোলিং করেন ২০১৮ সালে ঢাকায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। ওই ম্যাচে ৫ উইকেট পান ২০ রানের খরচে। সঙ্গে ব্যাটিংয়ে ৪২ রান তো আছেই।
এবার ওমানের বিপক্ষে তার ব্যাট হাসল। বোলিংয়েও ঘূর্ণি জাদু।
৪২ রান ও ৩ উইকেট নিয়ে বিশ্বকাপে দ্বিতীয়বার ম্যান অব দ্য ম্যাচ। ২০১৪ সালে আফগানিস্তানের পর আবার ম্যাচসেরার পুরস্কার সাকিবের শোকেসে।
আইসিসি ইভেন্টে বাংলাদেশের শেষ পাঁচ জয়ের পাঁচটিতেই সাকিব ম্যাচ সেরা। ওমানের আগে ২০১৯ সালে আফগানিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারানোর নায়ক তিনি। এর আগে ২০১৭ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নিউজিল্যান্ড বধের পুরস্কারটা সাকিবই পেয়েছিলেন।
 
 বার্তাকণ্ঠ /এন

টি-টোয়েন্টিতে সাকিব ছাড়া অন্য কারোর কীর্তি নেই

প্রকাশের সময় : ১২:৫৪:৫৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ অক্টোবর ২০২১
স্পোর্টস ডেস্ক।। 
০২১ সালটা আন্তর্জাতিক টি-২০ ক্রিকেটে বাংলাদেশ দলের জন্য বেশ ভাল কাটছে। বিশ্বকাপের শুরুতে স্কটল্যান্ডের কাছে হোঁচট খেলেও, ওমানের বিপক্ষে জিতে সুপার টুয়েলভে যাওয়ার সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেছে টাইগাররা।
বাঁচা-মরার এই ম্যাচেই টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে নতুন কীর্তি গড়লেন সাকিব।
একই ম্যাচে ৩০ এর বেশি রান ও ৩ বা তার বেশি উইকেট নেওয়ার সর্বাধিক কীর্তিটা এখন সাকিবেরই দখলে।
সাকিব ছয়বার এমন কীর্তি করেছেন। আর বিশ্বকাপেই তার এমন কীর্তি আছে তিনবার।
২০১৩ সালে বুলাওয়েতে স্বাগতিক জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৪০ রান ও ৪ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। ২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে চট্টগ্রামে হংকংয়ের বিপক্ষে ব্যাট হাতে সাকিব করেন ৩৪ রান।
বোলিংয়ে নেন ৩ উইকেট। ২০১৬ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বেঙ্গালুরুতে সাকিব করেন ৩৩ রান। বল হাতে শিকার করেন ৩ উইকেট।
পরের বছর শ্রীলঙ্কার কলম্বোতে ৩৮ রান ও ৩ উইকেট নেন বাঁহাতি অলরাউন্ডার।
সাকিব ক্যারিয়ার সেরা বোলিং করেন ২০১৮ সালে ঢাকায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। ওই ম্যাচে ৫ উইকেট পান ২০ রানের খরচে। সঙ্গে ব্যাটিংয়ে ৪২ রান তো আছেই।
এবার ওমানের বিপক্ষে তার ব্যাট হাসল। বোলিংয়েও ঘূর্ণি জাদু।
৪২ রান ও ৩ উইকেট নিয়ে বিশ্বকাপে দ্বিতীয়বার ম্যান অব দ্য ম্যাচ। ২০১৪ সালে আফগানিস্তানের পর আবার ম্যাচসেরার পুরস্কার সাকিবের শোকেসে।
আইসিসি ইভেন্টে বাংলাদেশের শেষ পাঁচ জয়ের পাঁচটিতেই সাকিব ম্যাচ সেরা। ওমানের আগে ২০১৯ সালে আফগানিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারানোর নায়ক তিনি। এর আগে ২০১৭ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নিউজিল্যান্ড বধের পুরস্কারটা সাকিবই পেয়েছিলেন।
 
 বার্তাকণ্ঠ /এন