শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দেশে মাথাপিছু আয় ছাড়াল আড়াই হাজার ডলার

বাণিজ্য ডেস্ক ।।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ হিসাবে দেশের মাথাপিছু আয় এখন ২ হাজার ৫৫৪ ডলার। গত অর্থবছরে মাথাপিছু আয় ছিল ২ হাজার ২২৭ ডলার। এক অর্থবছরের ব্যবধানে মাথাপিছু আয় বেড়েছে ৩২৭ ডলার।

দেশের মোট জিডিপি নির্ণয়ের জন্য নতুন করে ২০১৫-১৬ কে নতুন ভিত্তিবছর হিসাবে নির্ধারণ করা হয়েছে। এত দিন ২০০৫-০৬ সালকে ভিত্তিবছর হিসাবে গণনা করা হতো। নতুন ভিত্তিবছরের হিসাবে ২০২০-২১ অর্থবছরে মাথাপিছু আয় ২ হাজার ২২৭ ডলার থেকে বেড়ে ২ হাজার ৫৫৪ ডলারে উন্নীত হয়েছে।

মাথাপিছু আয় বৃদ্ধির ব্যাপারে সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং (সানেম)’র নির্বাহী পরিচালক সেলিম রায়হান সংবাদমাধ্যমকে বলেন, “মাথাপিছু আয় বৃদ্ধির ফলে মানুষের মাঝে জাতীয় আয়ের সুষম বণ্টন হচ্ছে, তা নিশ্চিত করছে না।”
তিনি আরও বলেন, “কোভিডসহ নানা কারণে বৈষম্য বেড়েছে। তবে মাথাপিছু আয় বৃদ্ধির ইতিবাচক দিক হলো, অর্থনীতি গতিশীল আছে। সাধারণ মানুষ কিছুটা হলে লাভবান হচ্ছেন। তবে সেই লাভ হতদরিদ্রদের দরিদ্র দশা থেকে উত্তরণে ভূমিকা রাখছে কি না, তা দেখতে হবে।”
২০১৫-১৬ ভিত্তিবছর ধরে হিসাব করায় আগের কয়েক বছরের মাথাপিছু আয়ও বেড়ে গেছে। যেমন, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে মাথাপিছু আয় ছিল ১ হাজার ৪৬৫ ডলার। নতুন হিসাবে হয়েছে ১ হাজার ৭৩৭ ডলার। এর পরের প্রতি বছরই মাথাপিছু আয় বেড়েছে। আগের হিসাবে ২০১৯-২০ অর্থবছরে মাথাপিছু আয় ছিল ২ হাজার ২৪ ডলার। পরবর্তীতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৩৩৫ ডলারে।
 বার্তাকণ্ঠ/এন

দেশে মাথাপিছু আয় ছাড়াল আড়াই হাজার ডলার

প্রকাশের সময় : ১২:২৪:৫৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ নভেম্বর ২০২১

বাণিজ্য ডেস্ক ।।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ হিসাবে দেশের মাথাপিছু আয় এখন ২ হাজার ৫৫৪ ডলার। গত অর্থবছরে মাথাপিছু আয় ছিল ২ হাজার ২২৭ ডলার। এক অর্থবছরের ব্যবধানে মাথাপিছু আয় বেড়েছে ৩২৭ ডলার।

দেশের মোট জিডিপি নির্ণয়ের জন্য নতুন করে ২০১৫-১৬ কে নতুন ভিত্তিবছর হিসাবে নির্ধারণ করা হয়েছে। এত দিন ২০০৫-০৬ সালকে ভিত্তিবছর হিসাবে গণনা করা হতো। নতুন ভিত্তিবছরের হিসাবে ২০২০-২১ অর্থবছরে মাথাপিছু আয় ২ হাজার ২২৭ ডলার থেকে বেড়ে ২ হাজার ৫৫৪ ডলারে উন্নীত হয়েছে।

মাথাপিছু আয় বৃদ্ধির ব্যাপারে সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং (সানেম)’র নির্বাহী পরিচালক সেলিম রায়হান সংবাদমাধ্যমকে বলেন, “মাথাপিছু আয় বৃদ্ধির ফলে মানুষের মাঝে জাতীয় আয়ের সুষম বণ্টন হচ্ছে, তা নিশ্চিত করছে না।”
তিনি আরও বলেন, “কোভিডসহ নানা কারণে বৈষম্য বেড়েছে। তবে মাথাপিছু আয় বৃদ্ধির ইতিবাচক দিক হলো, অর্থনীতি গতিশীল আছে। সাধারণ মানুষ কিছুটা হলে লাভবান হচ্ছেন। তবে সেই লাভ হতদরিদ্রদের দরিদ্র দশা থেকে উত্তরণে ভূমিকা রাখছে কি না, তা দেখতে হবে।”
২০১৫-১৬ ভিত্তিবছর ধরে হিসাব করায় আগের কয়েক বছরের মাথাপিছু আয়ও বেড়ে গেছে। যেমন, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে মাথাপিছু আয় ছিল ১ হাজার ৪৬৫ ডলার। নতুন হিসাবে হয়েছে ১ হাজার ৭৩৭ ডলার। এর পরের প্রতি বছরই মাথাপিছু আয় বেড়েছে। আগের হিসাবে ২০১৯-২০ অর্থবছরে মাথাপিছু আয় ছিল ২ হাজার ২৪ ডলার। পরবর্তীতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৩৩৫ ডলারে।
 বার্তাকণ্ঠ/এন