শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

পর্যটন এলাকা কক্সবাজারে একজন নারী নিরাপদ নয় কেন ? : জাতীয় নারী আন্দোলন

ঢাকা ব্যুরো ।।

ক্সবাজার বেড়াতে এসে এক গৃহবধূ সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকারের ঘটনার তীব্র নিন্দা, প্রতিবাদ ও ক্ষোভ প্রকাশ করে জাতীয় নারী আন্দোলনের সভাপতি মিতা রহমান ও সাধারণ সম্পাদক নাজমা আক্তার বলেছেন, ধর্ষনের এ ঘটনার সঙ্গে যারাই জড়িত থাকুক তাদের কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।

বৃহস্পতিবার (২৩ ডিসেম্বর) গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে তারা এসব কথা বলেন।

তারা বলেন, দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন এলাকা কক্সবাজারে স্বামী সন্তানসহ বেড়াতে গিয়ে যদি একজন নারী নিরাপদ না থাকেন তাহলে মানুষের নিরাপত্তাটা কোথায় ? আন্তর্জাতিক মানের পর্যটন কেন্দ্র কক্সাবাজারে এই সকল অপরাধিদের শক্তির উৎস কোথায় ?

নেতৃদ্বয় বলেন, শুধু এই ঘটনায় অপরাধীদের বিচার করলেই দায়িত্ব শেষ নয়, কক্সবাজারে পর্যটন কেন্দ্রে গুন্ডাতন্ত্র বন্ধ করতে হবে, নর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। পর্যটক বান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, স্থানীয় প্রশাসন ও স্থানীয় জনসাধারণসহ সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এসব ঘটনা প্রতিরোধ করতে হবে।

তারা বলেন, দেশের পর্যটন বলি কিংবা নিরাপত্তা উভয় স্বার্থেই এটি করতে হবে। দেশের পর্যটন খাতে সমস্যার শেষ নেই। এই দেশে লোকে বেড়াতে গিয়ে স্বস্তি বা শান্তি কতোটা পায় সেটা একটা প্রশ্ন। তবে তারা যে হয়রানির শিকার হয় কোন সন্দেহ নেই। আর মেয়েরা শিকার হয় কটুক্তির। এগুলো চললে তো মানুষ দেশের ভেতর বেড়াতে যাওয়া বন্ধ করে দেবে। কারণ পর্যটন আর অপরাধ দুটো কখনো একসঙ্গে চলতে পারে না। সমস্যা সমাধানে আমাদের নীতি নির্ধারক থেকে শুরু করে সবাইকে সর্বোচ্চ দায়িত্বশীল হতে হবে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই হবে। যথার্থ ব্যবস্থা নিতে নয়তো ভবিষ্যত অন্ধকার।

রাজনীতিতে নাম লেখাতে যাচ্ছেন সানিয়া মির্জা

পর্যটন এলাকা কক্সবাজারে একজন নারী নিরাপদ নয় কেন ? : জাতীয় নারী আন্দোলন

প্রকাশের সময় : ০৪:৪২:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২১

ঢাকা ব্যুরো ।।

ক্সবাজার বেড়াতে এসে এক গৃহবধূ সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকারের ঘটনার তীব্র নিন্দা, প্রতিবাদ ও ক্ষোভ প্রকাশ করে জাতীয় নারী আন্দোলনের সভাপতি মিতা রহমান ও সাধারণ সম্পাদক নাজমা আক্তার বলেছেন, ধর্ষনের এ ঘটনার সঙ্গে যারাই জড়িত থাকুক তাদের কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।

বৃহস্পতিবার (২৩ ডিসেম্বর) গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে তারা এসব কথা বলেন।

তারা বলেন, দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন এলাকা কক্সবাজারে স্বামী সন্তানসহ বেড়াতে গিয়ে যদি একজন নারী নিরাপদ না থাকেন তাহলে মানুষের নিরাপত্তাটা কোথায় ? আন্তর্জাতিক মানের পর্যটন কেন্দ্র কক্সাবাজারে এই সকল অপরাধিদের শক্তির উৎস কোথায় ?

নেতৃদ্বয় বলেন, শুধু এই ঘটনায় অপরাধীদের বিচার করলেই দায়িত্ব শেষ নয়, কক্সবাজারে পর্যটন কেন্দ্রে গুন্ডাতন্ত্র বন্ধ করতে হবে, নর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। পর্যটক বান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, স্থানীয় প্রশাসন ও স্থানীয় জনসাধারণসহ সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এসব ঘটনা প্রতিরোধ করতে হবে।

তারা বলেন, দেশের পর্যটন বলি কিংবা নিরাপত্তা উভয় স্বার্থেই এটি করতে হবে। দেশের পর্যটন খাতে সমস্যার শেষ নেই। এই দেশে লোকে বেড়াতে গিয়ে স্বস্তি বা শান্তি কতোটা পায় সেটা একটা প্রশ্ন। তবে তারা যে হয়রানির শিকার হয় কোন সন্দেহ নেই। আর মেয়েরা শিকার হয় কটুক্তির। এগুলো চললে তো মানুষ দেশের ভেতর বেড়াতে যাওয়া বন্ধ করে দেবে। কারণ পর্যটন আর অপরাধ দুটো কখনো একসঙ্গে চলতে পারে না। সমস্যা সমাধানে আমাদের নীতি নির্ধারক থেকে শুরু করে সবাইকে সর্বোচ্চ দায়িত্বশীল হতে হবে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই হবে। যথার্থ ব্যবস্থা নিতে নয়তো ভবিষ্যত অন্ধকার।