শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

প্রেম মেনে নেয়নি পরিবার, ট্রেনের সামনে ঝাঁপ প্রেমিক-প্রেমিকার

ডেস্ক রিপোর্ট ।।

ভিন্ন ধর্মে বিয়ে মেনে নেয়নি পরিবার। এরই জেরে চলন্ত ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করলেন প্রেমিক যুগল। শনিবার (২০ নভেম্বর) রাতে ভারতের হুগলি জেলার খামারগাছি ও বলাগড় স্টেশনের মাঝামাঝি জায়গায় এ ঘটনা ঘটে।

মৃতরা হলেন সঞ্জিত সরকার ও রুবিনা খাতুন। বলাগড় থানার শেরপুরে বাড়ি সঞ্জিতের। রুবিনার বাড়ি একই থানা এলাকার শিমুলিয়া অঞ্চলে। ১৬ বছর বয়স থেকেই একে অপরে সঙ্গে ভালোবাসার সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন সঞ্জিত ও রুবিনা।
দু’জনের পরিবার ওই সম্পর্ক মানতে অস্বীকার করায় একবার বাড়ি ছেড়ে পালিয়েও গিয়েছিলেন তারা। পরে অবশ্য পুলিশের হস্তক্ষেপে ঘরে ফিরে এসেছিলেন সঞ্জিত ও রুবিনা।
এর পরই অন্য ছেলের সঙ্গে মেয়ের বিয়ে দেয় রুবিনার পরিবার। কিন্তু তখন সঞ্জিতের সঙ্গে তার সম্পর্ক অটুট ছিল। গোপনে যোগাযোগ করতেন তারা। কিন্তু আর কখনোই তাদের একসঙ্গে থাকা হবে না ভেবে শেষমেশ আত্মহত্যার পথ বেছে নেন রুবিনা ও সঞ্জিত।

 দু’জনের দেহ উদ্ধার করেছে পূর্ব বর্ধমানের কালনা জিআরপি। ময়নাতদন্তের জন্য  মরদেহ দুটি কালনা মহকুমা হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
সঞ্জিতের বাবা সুভার সরকার বলেন, ‘দুই পরিবারের কেউই ওদের সম্পর্ক মেনে নেয়নি। তাই হয়তো এই সিদ্ধান্ত।
 বার্তাকণ্ঠ/এন

রাজনীতিতে নাম লেখাতে যাচ্ছেন সানিয়া মির্জা

প্রেম মেনে নেয়নি পরিবার, ট্রেনের সামনে ঝাঁপ প্রেমিক-প্রেমিকার

প্রকাশের সময় : ১১:৩৮:১৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ নভেম্বর ২০২১

ডেস্ক রিপোর্ট ।।

ভিন্ন ধর্মে বিয়ে মেনে নেয়নি পরিবার। এরই জেরে চলন্ত ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করলেন প্রেমিক যুগল। শনিবার (২০ নভেম্বর) রাতে ভারতের হুগলি জেলার খামারগাছি ও বলাগড় স্টেশনের মাঝামাঝি জায়গায় এ ঘটনা ঘটে।

মৃতরা হলেন সঞ্জিত সরকার ও রুবিনা খাতুন। বলাগড় থানার শেরপুরে বাড়ি সঞ্জিতের। রুবিনার বাড়ি একই থানা এলাকার শিমুলিয়া অঞ্চলে। ১৬ বছর বয়স থেকেই একে অপরে সঙ্গে ভালোবাসার সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন সঞ্জিত ও রুবিনা।
দু’জনের পরিবার ওই সম্পর্ক মানতে অস্বীকার করায় একবার বাড়ি ছেড়ে পালিয়েও গিয়েছিলেন তারা। পরে অবশ্য পুলিশের হস্তক্ষেপে ঘরে ফিরে এসেছিলেন সঞ্জিত ও রুবিনা।
এর পরই অন্য ছেলের সঙ্গে মেয়ের বিয়ে দেয় রুবিনার পরিবার। কিন্তু তখন সঞ্জিতের সঙ্গে তার সম্পর্ক অটুট ছিল। গোপনে যোগাযোগ করতেন তারা। কিন্তু আর কখনোই তাদের একসঙ্গে থাকা হবে না ভেবে শেষমেশ আত্মহত্যার পথ বেছে নেন রুবিনা ও সঞ্জিত।

 দু’জনের দেহ উদ্ধার করেছে পূর্ব বর্ধমানের কালনা জিআরপি। ময়নাতদন্তের জন্য  মরদেহ দুটি কালনা মহকুমা হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
সঞ্জিতের বাবা সুভার সরকার বলেন, ‘দুই পরিবারের কেউই ওদের সম্পর্ক মেনে নেয়নি। তাই হয়তো এই সিদ্ধান্ত।
 বার্তাকণ্ঠ/এন