শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যশোরের চিহ্নিত তিন চোর রিমান্ডে

যশোর ব্যুরো ##
যশোরের চিহ্নিত চোর চক্রের তিন সদস্যের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত। বুধবার জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুদ্দীন হোসাইন পুলিশের রিমান্ডের আবেদনের প্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। আসামিরা হলেন, শহরের শংকরপুর চোপদারপাড়ার সেকেন্দার আলীর ছেলে আলমগীর হোসেন, ঘোপ জেলরোড বেলতলা এলাকার মৃত রইচ উদ্দিনের ছেলে আলমগীর কবীর খোকন, গোপালগঞ্জ জেলার হরিদাসপুর আড়পাড়া গ্রামের মজিবর সরদারের ছেলে মানিক সরদার।আসামিদের মধ্যে আলমগীর হোসেনের একদিনকরে ও বাকি দুইজনের দুইদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।এছাড়া এদিনে চোরচক্রের আরেক সদস্য বেজপাড়া আনসার ক্যাম্প এলাকার আব্দুর রহিমের ছেলে হাসানের রিমান্ড আবেদন না মঞ্জুর করে আদালত।
উল্লেখ্য, আসামিরা যশোর শহরের বিভিন্ন এলাকায় সুযোগ বুঝে সোনার গহনা, মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, নগদ টাকা চুরি করাই তাদের পেশা। পুলিশ লাইন স্কুলের পাশের এক পুলিশ সদস্যের বাড়িতে গত মে মাসে দেড়লাখ টাকার সোনার গহনা ও নগদ টাকা চুরি করে। এঘটনায় অজ্ঞাত আসামি করে কোতোয়ালী থানায় মামলা হয়। এছাড়া ২০২০ সালের ডিসেম্বরে টিবি ক্লিনিক এলাকায় ডাক্তার ইসরাত জাহান অমির ভাড়া বাড়িতে চুরি হয়। এসময় ২১ লাখ টাকার গহনা ও নগদ ৫০ হাজার টাকা চুরি হয়।
অজ্ঞাত আসামি করে থানায় মামলা করে অমি। পুলিশ এদুই চুরি মামলার তদন্তের সময় চোর চক্রের এ চার আসামিকে আটক করে। এছাড়া তাদের জিজ্ঞাসাবাদে আরো কয়েক সদস্যকে আটক করে পুলিশ। উদ্ধার করা হয় লুট হওয়া সোনা ও নগদ টাকা। পরে পুলিশ তাদেরকে এদুই মামলায় আটক দেখিয়ে আদালতে রিমান্ডের আবেদন জানান। আদালত বুধবার পৃথক এ দুই মামলায় রিমান্ড শুনানী শেষে তিনজনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন ও একজনের রিমান্ড আবেদন না মঞ্জুর করেন। #

যশোরের চিহ্নিত তিন চোর রিমান্ডে

প্রকাশের সময় : ০৯:৫২:০৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুন ২০২১
যশোর ব্যুরো ##
যশোরের চিহ্নিত চোর চক্রের তিন সদস্যের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত। বুধবার জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুদ্দীন হোসাইন পুলিশের রিমান্ডের আবেদনের প্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। আসামিরা হলেন, শহরের শংকরপুর চোপদারপাড়ার সেকেন্দার আলীর ছেলে আলমগীর হোসেন, ঘোপ জেলরোড বেলতলা এলাকার মৃত রইচ উদ্দিনের ছেলে আলমগীর কবীর খোকন, গোপালগঞ্জ জেলার হরিদাসপুর আড়পাড়া গ্রামের মজিবর সরদারের ছেলে মানিক সরদার।আসামিদের মধ্যে আলমগীর হোসেনের একদিনকরে ও বাকি দুইজনের দুইদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।এছাড়া এদিনে চোরচক্রের আরেক সদস্য বেজপাড়া আনসার ক্যাম্প এলাকার আব্দুর রহিমের ছেলে হাসানের রিমান্ড আবেদন না মঞ্জুর করে আদালত।
উল্লেখ্য, আসামিরা যশোর শহরের বিভিন্ন এলাকায় সুযোগ বুঝে সোনার গহনা, মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, নগদ টাকা চুরি করাই তাদের পেশা। পুলিশ লাইন স্কুলের পাশের এক পুলিশ সদস্যের বাড়িতে গত মে মাসে দেড়লাখ টাকার সোনার গহনা ও নগদ টাকা চুরি করে। এঘটনায় অজ্ঞাত আসামি করে কোতোয়ালী থানায় মামলা হয়। এছাড়া ২০২০ সালের ডিসেম্বরে টিবি ক্লিনিক এলাকায় ডাক্তার ইসরাত জাহান অমির ভাড়া বাড়িতে চুরি হয়। এসময় ২১ লাখ টাকার গহনা ও নগদ ৫০ হাজার টাকা চুরি হয়।
অজ্ঞাত আসামি করে থানায় মামলা করে অমি। পুলিশ এদুই চুরি মামলার তদন্তের সময় চোর চক্রের এ চার আসামিকে আটক করে। এছাড়া তাদের জিজ্ঞাসাবাদে আরো কয়েক সদস্যকে আটক করে পুলিশ। উদ্ধার করা হয় লুট হওয়া সোনা ও নগদ টাকা। পরে পুলিশ তাদেরকে এদুই মামলায় আটক দেখিয়ে আদালতে রিমান্ডের আবেদন জানান। আদালত বুধবার পৃথক এ দুই মামলায় রিমান্ড শুনানী শেষে তিনজনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন ও একজনের রিমান্ড আবেদন না মঞ্জুর করেন। #