শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাঙ্গুনিয়ার রাজানগরের জনপ্রিয় চেয়ারম্যান ইঞ্জিঃ শামসুল আলম 

এম. মতিন, চট্টগ্রাম ব্যুরো।। 
প্রতিটি মানুষের স্বপ্ন থাকে কিন্তু স্বপ্নের পথে পা বাড়ালেই একের পর এক আসতে থাকে প্রতিবন্ধকতা। যে ব্যক্তি এসব প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে এগিয়ে যাবেন তিনিই হবেন সফল। এমনই একজন সফল চেয়ারম্যান হলেন চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার ১ নং রাজানগর ইউপির বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার শামসুল আলম তালুকদার। যিনি অনেক বাধা ও প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে নিজের কর্ম দক্ষতায় একজন সফল চেয়ারম্যান হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন।
তিনি সফল চেয়ারম্যানের পাশাপাশি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী, আ.লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ এমপির আস্থা বাজন ও বিশ্বাস্থ আওয়ামিলীগ কর্মীও পরিচিত।
ইঞ্জিনিয়ার শামসুল আলম তালুকদারের একটা চাওয়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের যে স্বপ্ন রয়েছে, সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য তাঁর পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার মধ্যমে উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় সরকারের সমন্বয়ে ইউপির উন্নয়ন কর্মকান্ড সঠিক ও সুচারুভাবে বাস্তবায়ন করে তার সুফল মানুষের দোরগোড়ায় পৌছে দেওয়া। সেই লক্ষ্যেই তিনি বিরামহীন কাজ করে যাচ্ছেন।
এরই ধারাবাহিকতায় ২০২০-২১ইং  অর্থ বছরের সরকারের বরাদ্দকৃত ১নং রাজানগর ইউনিয়নের জন্য পাওয়া টি আর, কাবিখা, চল্লিশ দিনের কর্মসূচিসহ প্রতিটি কাজ সঠিক ও সুন্দর ভাবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।
ইঞ্জিঃ শামসুল আলম তালুকদার বিগত ৫ বছর ইউপি চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালনকালে ন্যায় বিচার ও সরকারি সব বরাদ্দ সমবন্টনের নজির সৃষ্টি করে এলাকায় একজন সাদা মনের উদার মানসিকতার মানবিক চেয়ারম্যান হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তিনি ১নং রাজানগর  ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে এলাকার উন্নয়নে মহা- পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। গৃহিত পরিকল্পনার আলোকে তিনি একের পর এক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন।
গত ২০১৬ সালে দলীয় প্রতীক নিয়ে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে তিনি নিরলসভাবে ইউনিয়নের উন্নয়ন করে যাচ্ছেন। সামাজিক সচেতনতা এবং মানবিক সেবার অনন্য উদ্যোগ তাকে একজন মানবদরদী ও মহতী মানুষের উচ্চতায় অধিষ্ঠিত করেছে। তিনি এলাকার দরিদ্র জনগোষ্টির উন্নয়নে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছেন এবং বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নিয়েছেন। তিনি উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে জন্য উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক পরপর তিন বার শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যানের পুরস্কার লাভ করেন।
তিনি এ পর্যন্ত রাজানগর ইউনিয়নের আওতাধীন  বিভিন্ন রাস্তার উন্নয়ন, কালভাট, ব্রীজ, স্কুল, মাদ্রাসা, কবরস্থান, মসজিদ, ঈদগাঁমাঠ সংস্কার করেছেন, গরীব দু:খী মানুষের মাঝে বয়স্কভাতা, বিধবাভাতা সঠিকভাবে বিতরণ করেছেন এবং বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করছেন। ১নং রাজানগর ইউনিয়ন পরিষদে গ্রাম্য আদালত বসিয়ে ইউনিয়নের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে যাচ্ছেন। এছাড়াও তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর নিয়মিত অফিস করছেন এবং স্থানীয় প্রশাসনের  সার্বিক তত্বাবধানে প্রতিটি উন্নয়নমূলক কাজ অতি দক্ষতার সাথে সফলভাবে করেছেন যা এখনও চলমান আছে।
এছাড়াও তিনি করোনা মহামারিতে সরকারী সাহায্যগুলো সূষম বন্টনসহ ভিক্ষুক, প্রতিবন্ধি, জেলে, রিক্সা ড্রাইভার, দিনমজুরসহ রাজানগরের খেটে খাওয়া মানুষগুলোর বাড়িতে খাদ্য, বস্ত্র নগদ টাকা নিয়ে ছুটে গিয়েছেন। হাসপাতালে গিয়ে অসুস্থ করোনা রোগীদের খোঁজ নিয়েছেন, চিকিৎসার মানোন্নয়নে তদারকি করেছেন। করোনা আক্রান্ত ব্যক্তিদের বাড়িতে খাদ্যসমগ্রী নিয়ে গিয়ে তাদেরকে বেঁচে থাকার উৎসাহ যুগিয়েছেন। করোনাকালীন সময়ে মানুষের সেবা করতে গিয়ে তিনি নিজেও করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। সুস্থ্ হয়ে পুনরায় ছুটে চলছেন মানুষের সেবায়।
এদিকে আগামী ২৮ নভেম্বর অনুষ্ঠিতব্য আসন্ন ইউপি নির্বাচনে তিনি আবারো ১নং রাজানগর ইউপি থেকে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন। এবং দ্বিতীয় বারের মত তিনি মনোনয়ন পাচ্ছেন বলে মনোনয়ন বোর্ডের বিশস্ত একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
রাজানগর ইউনিয়নের সাধারণ মানুষেরা জানান, আমরা নেতা বা চেয়ারম্যান বুঝিনা। ইঞ্জিঃ শামসু ভাই একজন ভাল মানুষ। তিনি একজন কর্মঠ ব্যক্তি। তিনি চেয়ারম্যান হওয়ার পর থেকে এলাকায় সন্ত্রাস, মাদক ব্যবসা, কিশোর গ্যাংয়ের উৎপাতসহ সকল অপরাধ মূলক কর্মকাণ্ড কমে গেছে। তিনি পুনরায় চেয়ারম্যান হলে আমাদের ইউনিয়নের উন্নয়ন হবে।
রাজানগরে ষাটোর্ধ বৃদ্ধা আবু জাফর মেম্বার বলেন, রাজানগরের বিভিন্ন স্থানে প্রতিদিনই মাদকের ও জুয়ার আখরা বসতো। চেয়ারম্যান শামসুল আলমের কঠোর হস্তক্ষেপে তা দমন হয়েছে। আমাদের দু:খ দুর্দশায় তাঁকে সহজেই পাশে পাওয়া যায়। ইতোমধ্যে তিনি সমাজের সকল মতাদশের মানুষের কাছে একজন দক্ষ, পরিশ্রমী ও সফল চেয়ারম্যান হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছেন। এলাকার গরীব দুঃখী মানুষের পাশে থেকে তিনি সব সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। তিনি পুনরায় রাজানগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হলে এলাকায় মাদক, রাস্তা-ঘাট, ব্রীজ, স্কুল, মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ব্যাপক উন্নয়ন হবে এবং অত্র ইউনিয়ন অপরাধ মুক্ত থাকবে।
এ বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান ইঞ্জিঃ শামসুল আলম তালুকদার বলেন, আমি রাজানগর ইউনিয়নের দায়িত্ব পালনকালে কখনো অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি করিনি। আমি সুষম উন্নয়নে বিশ্বাসী। জনগণের সেবায় আমি নিজেকে উৎসর্গ করেছি। আমার চাওয়া-পাওয়ার কিছু নেই। জনগণের সেবাকে আমি ইবাদত মনে করি।
তিনি আরও বলেন, আমার রাজনৈতিক অভিভাবক বাংলাদেশ আ. লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ মহোদয়ের সহযোগিতায় আমি এসব উন্নয়ন সাধিত করতে পেরেছি। তিনি যদি আবারো আমাকে দলীয় মনোনয়ন দেন, তাহলে আমি পুনরায় ইউপি চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়ে তার সহযোগিতায় উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে রাজানগর ইউনিয়নকে মডেল ইউনিয়ন হিসেবে গড়ে তুলবো, ইনশাআল্লাহ।
  বার্তাকণ্ঠ/এন

রাঙ্গুনিয়ার রাজানগরের জনপ্রিয় চেয়ারম্যান ইঞ্জিঃ শামসুল আলম 

প্রকাশের সময় : ০৮:৪৭:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২১
এম. মতিন, চট্টগ্রাম ব্যুরো।। 
প্রতিটি মানুষের স্বপ্ন থাকে কিন্তু স্বপ্নের পথে পা বাড়ালেই একের পর এক আসতে থাকে প্রতিবন্ধকতা। যে ব্যক্তি এসব প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে এগিয়ে যাবেন তিনিই হবেন সফল। এমনই একজন সফল চেয়ারম্যান হলেন চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার ১ নং রাজানগর ইউপির বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার শামসুল আলম তালুকদার। যিনি অনেক বাধা ও প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে নিজের কর্ম দক্ষতায় একজন সফল চেয়ারম্যান হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন।
তিনি সফল চেয়ারম্যানের পাশাপাশি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী, আ.লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ এমপির আস্থা বাজন ও বিশ্বাস্থ আওয়ামিলীগ কর্মীও পরিচিত।
ইঞ্জিনিয়ার শামসুল আলম তালুকদারের একটা চাওয়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের যে স্বপ্ন রয়েছে, সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য তাঁর পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার মধ্যমে উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় সরকারের সমন্বয়ে ইউপির উন্নয়ন কর্মকান্ড সঠিক ও সুচারুভাবে বাস্তবায়ন করে তার সুফল মানুষের দোরগোড়ায় পৌছে দেওয়া। সেই লক্ষ্যেই তিনি বিরামহীন কাজ করে যাচ্ছেন।
এরই ধারাবাহিকতায় ২০২০-২১ইং  অর্থ বছরের সরকারের বরাদ্দকৃত ১নং রাজানগর ইউনিয়নের জন্য পাওয়া টি আর, কাবিখা, চল্লিশ দিনের কর্মসূচিসহ প্রতিটি কাজ সঠিক ও সুন্দর ভাবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।
ইঞ্জিঃ শামসুল আলম তালুকদার বিগত ৫ বছর ইউপি চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালনকালে ন্যায় বিচার ও সরকারি সব বরাদ্দ সমবন্টনের নজির সৃষ্টি করে এলাকায় একজন সাদা মনের উদার মানসিকতার মানবিক চেয়ারম্যান হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তিনি ১নং রাজানগর  ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে এলাকার উন্নয়নে মহা- পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। গৃহিত পরিকল্পনার আলোকে তিনি একের পর এক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন।
গত ২০১৬ সালে দলীয় প্রতীক নিয়ে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে তিনি নিরলসভাবে ইউনিয়নের উন্নয়ন করে যাচ্ছেন। সামাজিক সচেতনতা এবং মানবিক সেবার অনন্য উদ্যোগ তাকে একজন মানবদরদী ও মহতী মানুষের উচ্চতায় অধিষ্ঠিত করেছে। তিনি এলাকার দরিদ্র জনগোষ্টির উন্নয়নে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছেন এবং বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নিয়েছেন। তিনি উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে জন্য উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক পরপর তিন বার শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যানের পুরস্কার লাভ করেন।
তিনি এ পর্যন্ত রাজানগর ইউনিয়নের আওতাধীন  বিভিন্ন রাস্তার উন্নয়ন, কালভাট, ব্রীজ, স্কুল, মাদ্রাসা, কবরস্থান, মসজিদ, ঈদগাঁমাঠ সংস্কার করেছেন, গরীব দু:খী মানুষের মাঝে বয়স্কভাতা, বিধবাভাতা সঠিকভাবে বিতরণ করেছেন এবং বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করছেন। ১নং রাজানগর ইউনিয়ন পরিষদে গ্রাম্য আদালত বসিয়ে ইউনিয়নের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে যাচ্ছেন। এছাড়াও তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর নিয়মিত অফিস করছেন এবং স্থানীয় প্রশাসনের  সার্বিক তত্বাবধানে প্রতিটি উন্নয়নমূলক কাজ অতি দক্ষতার সাথে সফলভাবে করেছেন যা এখনও চলমান আছে।
এছাড়াও তিনি করোনা মহামারিতে সরকারী সাহায্যগুলো সূষম বন্টনসহ ভিক্ষুক, প্রতিবন্ধি, জেলে, রিক্সা ড্রাইভার, দিনমজুরসহ রাজানগরের খেটে খাওয়া মানুষগুলোর বাড়িতে খাদ্য, বস্ত্র নগদ টাকা নিয়ে ছুটে গিয়েছেন। হাসপাতালে গিয়ে অসুস্থ করোনা রোগীদের খোঁজ নিয়েছেন, চিকিৎসার মানোন্নয়নে তদারকি করেছেন। করোনা আক্রান্ত ব্যক্তিদের বাড়িতে খাদ্যসমগ্রী নিয়ে গিয়ে তাদেরকে বেঁচে থাকার উৎসাহ যুগিয়েছেন। করোনাকালীন সময়ে মানুষের সেবা করতে গিয়ে তিনি নিজেও করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। সুস্থ্ হয়ে পুনরায় ছুটে চলছেন মানুষের সেবায়।
এদিকে আগামী ২৮ নভেম্বর অনুষ্ঠিতব্য আসন্ন ইউপি নির্বাচনে তিনি আবারো ১নং রাজানগর ইউপি থেকে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন। এবং দ্বিতীয় বারের মত তিনি মনোনয়ন পাচ্ছেন বলে মনোনয়ন বোর্ডের বিশস্ত একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
রাজানগর ইউনিয়নের সাধারণ মানুষেরা জানান, আমরা নেতা বা চেয়ারম্যান বুঝিনা। ইঞ্জিঃ শামসু ভাই একজন ভাল মানুষ। তিনি একজন কর্মঠ ব্যক্তি। তিনি চেয়ারম্যান হওয়ার পর থেকে এলাকায় সন্ত্রাস, মাদক ব্যবসা, কিশোর গ্যাংয়ের উৎপাতসহ সকল অপরাধ মূলক কর্মকাণ্ড কমে গেছে। তিনি পুনরায় চেয়ারম্যান হলে আমাদের ইউনিয়নের উন্নয়ন হবে।
রাজানগরে ষাটোর্ধ বৃদ্ধা আবু জাফর মেম্বার বলেন, রাজানগরের বিভিন্ন স্থানে প্রতিদিনই মাদকের ও জুয়ার আখরা বসতো। চেয়ারম্যান শামসুল আলমের কঠোর হস্তক্ষেপে তা দমন হয়েছে। আমাদের দু:খ দুর্দশায় তাঁকে সহজেই পাশে পাওয়া যায়। ইতোমধ্যে তিনি সমাজের সকল মতাদশের মানুষের কাছে একজন দক্ষ, পরিশ্রমী ও সফল চেয়ারম্যান হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছেন। এলাকার গরীব দুঃখী মানুষের পাশে থেকে তিনি সব সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। তিনি পুনরায় রাজানগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হলে এলাকায় মাদক, রাস্তা-ঘাট, ব্রীজ, স্কুল, মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ব্যাপক উন্নয়ন হবে এবং অত্র ইউনিয়ন অপরাধ মুক্ত থাকবে।
এ বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান ইঞ্জিঃ শামসুল আলম তালুকদার বলেন, আমি রাজানগর ইউনিয়নের দায়িত্ব পালনকালে কখনো অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি করিনি। আমি সুষম উন্নয়নে বিশ্বাসী। জনগণের সেবায় আমি নিজেকে উৎসর্গ করেছি। আমার চাওয়া-পাওয়ার কিছু নেই। জনগণের সেবাকে আমি ইবাদত মনে করি।
তিনি আরও বলেন, আমার রাজনৈতিক অভিভাবক বাংলাদেশ আ. লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ মহোদয়ের সহযোগিতায় আমি এসব উন্নয়ন সাধিত করতে পেরেছি। তিনি যদি আবারো আমাকে দলীয় মনোনয়ন দেন, তাহলে আমি পুনরায় ইউপি চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়ে তার সহযোগিতায় উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে রাজানগর ইউনিয়নকে মডেল ইউনিয়ন হিসেবে গড়ে তুলবো, ইনশাআল্লাহ।
  বার্তাকণ্ঠ/এন