শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ১৭৮ মিলিয়ন ডলার দেবে যুক্তরাষ্ট্র

সংগৃহীত ছবি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক ।।

বাংলাদেশে থাকা রোহিঙ্গা শরণার্থী ও মিয়ানমারে এই জনগোষ্ঠির জন্য মানবিক সহায়তা হিসেবে এই দুই দেশকে ১৭৮ মিলিয়ন ডলার দিবে যুক্তরাষ্ট্র। 

এর মধ্যে ইউএসআইডির মাধ্যমে প্রায় ৫৫ মিলিয়ন এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ১২৪ মিলিয়ন ডলার দেওয়া হবে।

বুধবার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সাধারণ অধিবেশনের মধ্যে উচ্চপর‌্যায়ের এক ভার্চুয়াল বৈঠকের পর ইউএসএআইডির এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, কক্সবাজারে বিশ্বের সবচেয়ে বড় শরণার্থী শিবিরে বসবাসকারী রোহিঙ্গাদের জন্য জরুরি খাদ্য সহায়তা, স্বাস্থ্যসেবা, আশ্রয়স্থল মেরামত, নিরাপদ পানীয় জল, উন্নত স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্যসেবা দেবে ইউএসএআইডি।

এই সহায়তা রোহিঙ্গা শিবিরে নারী ও কিশোরীদের বিশেষ প্রয়োজনকে অনুযায়ী নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করার পাশাপাশি লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হবে বলে আশা করছি সংস্থাটি।

এছাড়া শিশুদের তীব্র অপুষ্টি রোধ ও চিকিৎসার জন্য বিশেষ পুষ্টিকর খাবারও দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে ইউএসএআইডি।

ইউএসআইডির মতে, এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকটের পাশাপাশি মিয়ানমারে এই সম্প্রদায়ের জন্য সবচেয়ে বড় দাতা দেশ হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।

২০১৭ সালের আগস্টে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সহিংসতা শুরু হওয়ার পর রোহিঙ্গাদের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তার পরিমাণ এক দশমিক পাঁচ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।

তবে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের আরও বেশি মানবিক সহায়তা প্রয়োজন বলে মনে করে ইউএসএআইডি।

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ১৭৮ মিলিয়ন ডলার দেবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রকাশের সময় : ০১:২৩:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২১

আন্তর্জাতিক ডেস্ক ।।

বাংলাদেশে থাকা রোহিঙ্গা শরণার্থী ও মিয়ানমারে এই জনগোষ্ঠির জন্য মানবিক সহায়তা হিসেবে এই দুই দেশকে ১৭৮ মিলিয়ন ডলার দিবে যুক্তরাষ্ট্র। 

এর মধ্যে ইউএসআইডির মাধ্যমে প্রায় ৫৫ মিলিয়ন এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ১২৪ মিলিয়ন ডলার দেওয়া হবে।

বুধবার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সাধারণ অধিবেশনের মধ্যে উচ্চপর‌্যায়ের এক ভার্চুয়াল বৈঠকের পর ইউএসএআইডির এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, কক্সবাজারে বিশ্বের সবচেয়ে বড় শরণার্থী শিবিরে বসবাসকারী রোহিঙ্গাদের জন্য জরুরি খাদ্য সহায়তা, স্বাস্থ্যসেবা, আশ্রয়স্থল মেরামত, নিরাপদ পানীয় জল, উন্নত স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্যসেবা দেবে ইউএসএআইডি।

এই সহায়তা রোহিঙ্গা শিবিরে নারী ও কিশোরীদের বিশেষ প্রয়োজনকে অনুযায়ী নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করার পাশাপাশি লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হবে বলে আশা করছি সংস্থাটি।

এছাড়া শিশুদের তীব্র অপুষ্টি রোধ ও চিকিৎসার জন্য বিশেষ পুষ্টিকর খাবারও দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে ইউএসএআইডি।

ইউএসআইডির মতে, এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকটের পাশাপাশি মিয়ানমারে এই সম্প্রদায়ের জন্য সবচেয়ে বড় দাতা দেশ হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।

২০১৭ সালের আগস্টে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সহিংসতা শুরু হওয়ার পর রোহিঙ্গাদের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তার পরিমাণ এক দশমিক পাঁচ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।

তবে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের আরও বেশি মানবিক সহায়তা প্রয়োজন বলে মনে করে ইউএসএআইডি।