শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সংবাদ সংগ্রহে বাধা….

আরিফুল  ইসলাম জয়, কুড়িগ্রাম।। 
কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারী উপজেলায় ১১ ই নভেম্বর দ্বিতীয় দফায় ৭ টি ইউনিয়নে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেই আলোকে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের দেওয়া চিঠি ভুরুঙ্গামারী নির্বাচন কমিশন মশিউর রহমান অফিসার ১০ নভেম্বর রাত ১১টার দিকে বাংলাদেশ নির্বাচনের দেওয়া চিঠিটি সাংবাদিকদের পড়ে শোনায় ও দেখায়। চিঠিতে উল্লেখ আছে যে সাংবাদিকগণ তথ্য সংগ্রহের জন্য নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে প্রদত্ত কার্ডধারী সাংবাদিক সরাসরি ভোট কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন। ভোটকেন্দ্রে প্রবেশের পর প্রিজাইডিং অফিসারকে অবহিত করে ভোটগ্রহণের কার্যক্রমের তথ্য সংগ্রহ, ছবি তোলা ও ভিডিও ধারণ করতে পারবেন তবে শুধু গোপন কক্ষ ছাড়া।
নির্বাচন কমিশনের দেওয়া চিঠি ও নীতিমালা অনুযায়ী সাংবাদিকগণ ভোটকেন্দ্রে গেলে দায়িত্বে থাকা প্রিজাইডিং অফিসার বাধা প্রদান করে বলেন ভোটকক্ষে সাংবাদিকদের ছবি তোলা ভিডিও ধারণ সহ প্রবেশ করা নিষেধ করা হয়েছে তাদেরকে।দলবারী উত্তর গছিডাংগা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রিজাইডিং অফিসার উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার জাকির হোসেনের কাছে কে নিষেধ করেছে এই কথাটি জানতে চাইলে বলেন নির্বাচন কমিশন থেকে তাদেরকে নিষেধ করা হয়েছে। তাৎক্ষণিক সাংবাদিকগণ উপজেলার নির্বাচন অফিসার কে ফোন করে জানান বিষয়টি। নির্বাচন অফিসার বলেন এ রকম কোন আদেশ প্রিজাইডিং অফিসারকে দেওয়া হয়নি তবে গোপন কক্ষে সাংবাদিকদের যাওয়ার নিষেধ করা হয়েছে। এ সময় আরও বলেন আমি জেলা প্রশাসকের সঙ্গে আছি একটু পরে কেন্দ্রে আসতেছি। এই কথা বলার প্রায় ২০ মিনিট পর উপজেলা নির্বাচন অফিসার সাংবাদিককে ফোন করে বলেন মৎস্য কর্মকর্তা কে ফোন দেওয়ার জন্য উনিও নির্বাচনের দায়িত্বে আছে। পরে সাংবাদিকগণ মৎস্য অফিসার কে ফোন দিলে তিনি বলেন ওই কেন্দ্রের প্রিজাইডিং অফিসারকে ফোন দিচ্ছি।পরে মৎস্য অফিসারের কাছে আবার বিষয়টি জানতে চাইলে সাংবাদিকগন আবার ফোন দিলে মৎস্য অফিসার বলেন আমি প্রিজাইডিং অফিসারকে ফোন দিচ্ছি তার ফোন বন্ধ আমি নিজেই আসতেছি ওই কেন্দ্রে। মৎস্য কর্মকর্তার জন্য প্রায় ৩০ মিনিট অপেক্ষা করে সাংবাদিকগণ ওই কেন্দ্র ত্যাগ করে তথ্য সংগ্রহের জন্য অন্য কেন্দ্রে চলে যায়। অন্য কেন্দ্রও অনেক প্রিজাইডিং অফিসার ঢুকতে নিষেধ করেন।
দৈনিক সূর্যোদয়ের উপজেলা প্রতিনিধি ও দেশের কন্ঠ উপজেলা প্রতিনিধি বলেন নির্বাচন অফিস থেকে আমাদেরকে একটা নীতিমালার দেওয়া হল আবার ভোট কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা প্রিজাইডিং অফিসারদের আরেকটি নির্দেশ দেওয়া হলো তাহলে কোনটা সঠিক। আর প্রিজাইডিং অফিসারের কথা যদি সঠিক থাকে তাহলে সাংবাদিকদের বাংলাদেশ কমিশনের চিঠিতে দেওয়ার নীতিমালা কি ভুল।
 বার্তাকণ্ঠ /এন

ইসরায়েল ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র আক্রমণ’ও চালায়,তার জবাব হবে কঠোর-ইরানের প্রেসিডেন্ট

সংবাদ সংগ্রহে বাধা….

প্রকাশের সময় : ০৮:৫৪:১৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ নভেম্বর ২০২১
আরিফুল  ইসলাম জয়, কুড়িগ্রাম।। 
কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারী উপজেলায় ১১ ই নভেম্বর দ্বিতীয় দফায় ৭ টি ইউনিয়নে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেই আলোকে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের দেওয়া চিঠি ভুরুঙ্গামারী নির্বাচন কমিশন মশিউর রহমান অফিসার ১০ নভেম্বর রাত ১১টার দিকে বাংলাদেশ নির্বাচনের দেওয়া চিঠিটি সাংবাদিকদের পড়ে শোনায় ও দেখায়। চিঠিতে উল্লেখ আছে যে সাংবাদিকগণ তথ্য সংগ্রহের জন্য নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে প্রদত্ত কার্ডধারী সাংবাদিক সরাসরি ভোট কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন। ভোটকেন্দ্রে প্রবেশের পর প্রিজাইডিং অফিসারকে অবহিত করে ভোটগ্রহণের কার্যক্রমের তথ্য সংগ্রহ, ছবি তোলা ও ভিডিও ধারণ করতে পারবেন তবে শুধু গোপন কক্ষ ছাড়া।
নির্বাচন কমিশনের দেওয়া চিঠি ও নীতিমালা অনুযায়ী সাংবাদিকগণ ভোটকেন্দ্রে গেলে দায়িত্বে থাকা প্রিজাইডিং অফিসার বাধা প্রদান করে বলেন ভোটকক্ষে সাংবাদিকদের ছবি তোলা ভিডিও ধারণ সহ প্রবেশ করা নিষেধ করা হয়েছে তাদেরকে।দলবারী উত্তর গছিডাংগা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রিজাইডিং অফিসার উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার জাকির হোসেনের কাছে কে নিষেধ করেছে এই কথাটি জানতে চাইলে বলেন নির্বাচন কমিশন থেকে তাদেরকে নিষেধ করা হয়েছে। তাৎক্ষণিক সাংবাদিকগণ উপজেলার নির্বাচন অফিসার কে ফোন করে জানান বিষয়টি। নির্বাচন অফিসার বলেন এ রকম কোন আদেশ প্রিজাইডিং অফিসারকে দেওয়া হয়নি তবে গোপন কক্ষে সাংবাদিকদের যাওয়ার নিষেধ করা হয়েছে। এ সময় আরও বলেন আমি জেলা প্রশাসকের সঙ্গে আছি একটু পরে কেন্দ্রে আসতেছি। এই কথা বলার প্রায় ২০ মিনিট পর উপজেলা নির্বাচন অফিসার সাংবাদিককে ফোন করে বলেন মৎস্য কর্মকর্তা কে ফোন দেওয়ার জন্য উনিও নির্বাচনের দায়িত্বে আছে। পরে সাংবাদিকগণ মৎস্য অফিসার কে ফোন দিলে তিনি বলেন ওই কেন্দ্রের প্রিজাইডিং অফিসারকে ফোন দিচ্ছি।পরে মৎস্য অফিসারের কাছে আবার বিষয়টি জানতে চাইলে সাংবাদিকগন আবার ফোন দিলে মৎস্য অফিসার বলেন আমি প্রিজাইডিং অফিসারকে ফোন দিচ্ছি তার ফোন বন্ধ আমি নিজেই আসতেছি ওই কেন্দ্রে। মৎস্য কর্মকর্তার জন্য প্রায় ৩০ মিনিট অপেক্ষা করে সাংবাদিকগণ ওই কেন্দ্র ত্যাগ করে তথ্য সংগ্রহের জন্য অন্য কেন্দ্রে চলে যায়। অন্য কেন্দ্রও অনেক প্রিজাইডিং অফিসার ঢুকতে নিষেধ করেন।
দৈনিক সূর্যোদয়ের উপজেলা প্রতিনিধি ও দেশের কন্ঠ উপজেলা প্রতিনিধি বলেন নির্বাচন অফিস থেকে আমাদেরকে একটা নীতিমালার দেওয়া হল আবার ভোট কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা প্রিজাইডিং অফিসারদের আরেকটি নির্দেশ দেওয়া হলো তাহলে কোনটা সঠিক। আর প্রিজাইডিং অফিসারের কথা যদি সঠিক থাকে তাহলে সাংবাদিকদের বাংলাদেশ কমিশনের চিঠিতে দেওয়ার নীতিমালা কি ভুল।
 বার্তাকণ্ঠ /এন