শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সাংবাদিককে না পেয়ে পরিবারের সদস্যকে হত্যা করল তালেবান

আন্তর্জাতিক ডেস্ক।। 
যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন বাহিনী আফগানিস্তান ত্যাগের পর দেশটির ক্ষমতায় বসেছে তালেবান। এরই মধ্যে ঘরে ঘরে ঢুকে সাংবাদিকদের খুঁজছে তালেবান যোদ্ধারা। কাবুল ছাড়াও অন্যান্য অঞ্চলেও সাংবাদিকদের খুঁজে বের করা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত বেশ কয়েকজন সাংবাদিকের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। নিখোঁজ রয়েছেন একটি বেসরকারি টেলিভিশনের সাংবাদিক নেমাতুল্লাহ হেমাত।
ডয়চে ভেলের খবরে জানানো হয়, বেশ কয়েকদিন ধরেই ডয়চে ভেলের তিনজন সাংবাদিককে খুঁজছে তালেবান। তাদের সন্ধানে বিভিন্ন বাড়িতে তল্লাশি চালানো হচ্ছে। তেমনই একটি বাড়িতে ঢুকে সাংবাদিককে খুঁজে না পেয়ে তার পরিবারের এক সদস্যকে হত্যা করা হয়।
গুরুতর আহত হয় আরেক সদস্য। বাকি সদস্যরা তালেবান পৌঁছানোর আগেই পালিয়ে যেতে পেরেছিলেন। ডয়চে ভেলের ওই সাংবাদিক এখন জার্মানিতে আছেন।
এ ঘটনার পর প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ডয়চে ভেলের ডিরেক্টর জেনারেল পিটার লিমবুর্গ। জার্মান সরকারকে ব্যবস্থা নেয়ার আর্জি জানিয়েছেন তিনি।
চিঠিতে বলা হয়েছে, আমাদের এক এডিটরের পরিবারের সদস্যকে হত্যা করা হয়েছে। এ থেকেই বোঝা যায়, আফগানিস্তানে আমাদের কর্মী এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা কী ভয়াবহ অবস্থার মধ্যে আছেন। এই ঘটনা স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, তালেবান সাংবাদিকদের সঙ্গে কী ধরনের আচরণ করছে। আমাদের হাতে আর সময় নেই। এখনই এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া দরকার।

সাংবাদিককে না পেয়ে পরিবারের সদস্যকে হত্যা করল তালেবান

প্রকাশের সময় : ০৭:৩৪:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ অগাস্ট ২০২১
আন্তর্জাতিক ডেস্ক।। 
যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন বাহিনী আফগানিস্তান ত্যাগের পর দেশটির ক্ষমতায় বসেছে তালেবান। এরই মধ্যে ঘরে ঘরে ঢুকে সাংবাদিকদের খুঁজছে তালেবান যোদ্ধারা। কাবুল ছাড়াও অন্যান্য অঞ্চলেও সাংবাদিকদের খুঁজে বের করা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত বেশ কয়েকজন সাংবাদিকের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। নিখোঁজ রয়েছেন একটি বেসরকারি টেলিভিশনের সাংবাদিক নেমাতুল্লাহ হেমাত।
ডয়চে ভেলের খবরে জানানো হয়, বেশ কয়েকদিন ধরেই ডয়চে ভেলের তিনজন সাংবাদিককে খুঁজছে তালেবান। তাদের সন্ধানে বিভিন্ন বাড়িতে তল্লাশি চালানো হচ্ছে। তেমনই একটি বাড়িতে ঢুকে সাংবাদিককে খুঁজে না পেয়ে তার পরিবারের এক সদস্যকে হত্যা করা হয়।
গুরুতর আহত হয় আরেক সদস্য। বাকি সদস্যরা তালেবান পৌঁছানোর আগেই পালিয়ে যেতে পেরেছিলেন। ডয়চে ভেলের ওই সাংবাদিক এখন জার্মানিতে আছেন।
এ ঘটনার পর প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ডয়চে ভেলের ডিরেক্টর জেনারেল পিটার লিমবুর্গ। জার্মান সরকারকে ব্যবস্থা নেয়ার আর্জি জানিয়েছেন তিনি।
চিঠিতে বলা হয়েছে, আমাদের এক এডিটরের পরিবারের সদস্যকে হত্যা করা হয়েছে। এ থেকেই বোঝা যায়, আফগানিস্তানে আমাদের কর্মী এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা কী ভয়াবহ অবস্থার মধ্যে আছেন। এই ঘটনা স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, তালেবান সাংবাদিকদের সঙ্গে কী ধরনের আচরণ করছে। আমাদের হাতে আর সময় নেই। এখনই এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া দরকার।