নিহত ইমরোজের ছোট ভাই ইসরাফিল জানান, দুপুরে ফূর্তি করার জন্য এলাকায় পান্নু বাহিনীর ক্যাডার আলী, রিংকু, আকিদুল, স্বাধীন, মোস্ত একটি মেয়ে নিয়ে যায় মৎস্য ঘেরে। এসময় তিনি বাঁধা দেন। এক পর্যায়ে তার ভাই ইমরোজ এগিয়ে গেলে তাকে গুলি করে। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় তাকে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
হাসপাতালের জরুরী বিভাগের চিকিৎসক মনিরুজ্জামান লর্ড জানান, বুকের বাম পাশে গুলি লেগেছে। ঢাকায় স্থানন্তার করা হয়। কিন্তু নিয়ে যাওয়ার আগে বিকাল ৩টায় তার মৃত্যু হয়।
যশোর কোতয়ালী মডেল থানার এসআই মোকলেছুজ্জামান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, আসামিদের আটকের জন্য চাঁচড়া পুলিশ ফাঁড়ির পুলিশ অভিযান শুরু করেছে।