শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫, ১১ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এক জোড়া জুতার দাম ৩ কোটি ৭০ লাখ!

জহিরুল ইসলাম রিপন।।

বিশ্বব্যাপী খেলাধুলার সামগ্রী প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান নাইকি ইনকর্পোরেশন। সম্প্রতি এক জোড়া জুতা ৪ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ ডলারে বিক্রি করেছে প্রতিষ্ঠানটি। যা বাংলাদেশি টাকায় ৩ কোটি ৭০ লাখ ৮৭ হাজার ১৮৭ টাকা।

আগে যে দামে এসব জুতা বিক্রি হয়েছিল তার চেয়ে শুধু রেকর্ড নয় আগের সর্বোচ্চ দামের চেয়ে এই জুতা জোড়া তিনগুণ বেশি দামে বিক্রি হয়েছে। আর এসব জুতা কিনেছেন কানাডিয়ান সংগ্রাহক মাইলস নাদাল। তিনি নিলামে ওঠা বাকি ৯৯ জোড়া জুতাও কিনেছেন। যার দাম পড়েছে ৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

দ্য নাইকি ওয়াফেল মুন সুজ নামের ওই জুতা জোড়ার ডিজাইন করেছেন বিল বোয়ারম্যান। তিনি ছিলেন একজন কোচ এবং নাইকির সহ-প্রতিষ্ঠাতা। যে একশ জোড়া জুতা নিলামে ওঠে তার মধ্যে মাত্র ১২ জোড়া জুতা হাতে তৈরি। ১৯৭২ সালে অলিম্পিকে এসব জুতার কিছু হস্তান্তর করা হয়।

নিউইয়র্কভিত্তিক নামজাদা অকশান আর্ট হাউস সোথেবির বৈশ্বিক ই-কমার্সের প্রধান নোয়াহ উন্স বলেন, ‘বোয়ারম্যান তার জুতার উপরের অংশে ওয়াফেল তার জুতার নিচের অংশে আয়রন ইমপ্রিন্ট ব্যবহার করতেন।’

এই জুতার নতুন মালিক ইনভেস্টমেন্ট ফার্ম পিয়ারেজ ক্যাপিটালের প্রতিষ্ঠাতা নাদাল বলেন, ‘মুন নামের এই জুতা খেলাধুলার জগত এবং পপ কালচারের জন্য একটি ঐতিহাসিক হস্তনির্মিত শিল্পসংগ্রহ।’

 

আপনার মন্তব্য লিখুন

লেখকের সম্পর্কে

Shahriar Hossain

জনপ্রিয়

আজ ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থান দিবস

এক জোড়া জুতার দাম ৩ কোটি ৭০ লাখ!

প্রকাশের সময় : ০৫:৩৬:৩৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ জুলাই ২০১৯
জহিরুল ইসলাম রিপন।।

বিশ্বব্যাপী খেলাধুলার সামগ্রী প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান নাইকি ইনকর্পোরেশন। সম্প্রতি এক জোড়া জুতা ৪ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ ডলারে বিক্রি করেছে প্রতিষ্ঠানটি। যা বাংলাদেশি টাকায় ৩ কোটি ৭০ লাখ ৮৭ হাজার ১৮৭ টাকা।

আগে যে দামে এসব জুতা বিক্রি হয়েছিল তার চেয়ে শুধু রেকর্ড নয় আগের সর্বোচ্চ দামের চেয়ে এই জুতা জোড়া তিনগুণ বেশি দামে বিক্রি হয়েছে। আর এসব জুতা কিনেছেন কানাডিয়ান সংগ্রাহক মাইলস নাদাল। তিনি নিলামে ওঠা বাকি ৯৯ জোড়া জুতাও কিনেছেন। যার দাম পড়েছে ৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

দ্য নাইকি ওয়াফেল মুন সুজ নামের ওই জুতা জোড়ার ডিজাইন করেছেন বিল বোয়ারম্যান। তিনি ছিলেন একজন কোচ এবং নাইকির সহ-প্রতিষ্ঠাতা। যে একশ জোড়া জুতা নিলামে ওঠে তার মধ্যে মাত্র ১২ জোড়া জুতা হাতে তৈরি। ১৯৭২ সালে অলিম্পিকে এসব জুতার কিছু হস্তান্তর করা হয়।

নিউইয়র্কভিত্তিক নামজাদা অকশান আর্ট হাউস সোথেবির বৈশ্বিক ই-কমার্সের প্রধান নোয়াহ উন্স বলেন, ‘বোয়ারম্যান তার জুতার উপরের অংশে ওয়াফেল তার জুতার নিচের অংশে আয়রন ইমপ্রিন্ট ব্যবহার করতেন।’

এই জুতার নতুন মালিক ইনভেস্টমেন্ট ফার্ম পিয়ারেজ ক্যাপিটালের প্রতিষ্ঠাতা নাদাল বলেন, ‘মুন নামের এই জুতা খেলাধুলার জগত এবং পপ কালচারের জন্য একটি ঐতিহাসিক হস্তনির্মিত শিল্পসংগ্রহ।’