শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বেনাপোলে এশিয়ার  সর্ববৃহৎ ভায়াগ্রার চালান আটক করে  চোরাচালানীদের অব্যাহত হুমকীর মুখে পড়েছেন কাস্টমস কমিশনার বেলাল হোসেন চৌধুরী

নজরুল ইসলাম ।।

বেনাপোলে এশিয়ার  সর্ববৃহৎ ভায়াগ্রার চালান আটক করে  চোরাচালানীদের অব্যাহত হুমকীর মুখে পড়েছেন কাস্টমস কমিশনার বেলাল হোসেন চৌধুরী। ইতিমধ্যে তাকে একাধিকবার জীবননাশের হুমকীও দেয়া হয়েছে। শেষ পর্যন্ত  বড় ধরনের ষড়যন্ত শুরু করেছে তার বিরুদ্ধে।

গত জীবনে লোভলালসার ঊর্ধ্বে থেকে যিনি বারবার দেশ ও জাতির পক্ষে কাজ করে গেছেন তাকে পড়তে হয় দেশবিরোধী শক্তির রোষানলে। কিছুদিন আগে আড়ং এর অনৈতিক কর্মের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে অদৃশ্য শক্তি রোষানলে পড়েন ভোক্তাঅধিকার সংরক্ষন অধিদপ্তর ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের উপ-পরিচালক নোয়াখালীর সন্তান মঞ্জুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার।এ ম্যাজিস্ট্রেটের সৎ এবং একনিষ্ঠতার প্রতি লক্ষ্য ছিল রাষ্ট্র এবং সরকার প্রধানের। যার প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী বিদেশে অবস্থান করলেও অদৃশ্য শক্তিরা মঞ্জুর শাহরিয়ারের কোন ক্ষতি করতে পারেনি।

প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে তাৎক্ষণিকভাবে মঞ্জুর শাহরিয়ার বদলির আদেশ বাতিল হয়ে যায়।ঠিক তেমনি নোয়াখালীর আরেক দেশপ্রেমিক সন্তান বেনাপোল কাস্টমস কর্মকর্তা বেলাল চৌধুরী এশিয়ার বৃহত্তম আড়াই মেট্রিকটন (সাড়ে ১২ হাজার কেজি) ভায়াগ্রা চালান আটকে দিয়ে ভায়াগ্রা গডফাদারদের রোষানলে পড়েছেন।ভায়াগ্রা গডফাদাররা মনের মাধুরী সাজিয়ে তাদের ইচ্ছামতো তথ্য দিয়ে দেশের কিছু পত্রপত্রিকায় অপপ্রচার চালাচ্ছে। গডফাদার সংশ্লিষ্ট কতিপয় কিছু পত্রপত্রিকায় গডফাদারদের এতই নিয়ন্ত্রণে যে প্রকাশিত সংবাদে বেলাল চৌধুরীর জন্মস্থান পাল্টে দিচ্ছে। অলৌকিক সন্তানও সৃষ্টি করছে। প্রকাশিত সংবাদে বেলাল চৌধুরীকে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ির উল্লেখ করলেও প্রকৃতপক্ষে বেলাল চৌধুরীর বাড়ি বেগমগঞ্জে শরীফপুরে। প্রকাশিত সংবাদপত্রে অলৌকিকভাবে বেলাল চৌধুরীর মেয়ে আবিস্কার করা হয়েছে।

উল্লেখ করা হয়েছে বেলাল চৌধুরীর ছেলে-মেয়ে কানাডায় পড়াশুনা করছেন কিন্তু প্রকৃতপক্ষে বেলাল চৌধুরীর কোন মেয়ে নেই তার দুই ছেলে ঢাকার স্কুলে পড়ছেন। তার বড় ছেলে সানিডেল স্কুলের একাদশ শ্রেণীর ছাত্র এবং ছোট ছেলে মোহাম্মদপুরের সামারফিল্ড স্কুলের ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্র। প্রকাশিত সংবাদে উল্লেখ করা হয়েছে বেলাল চৌধুরীর শ্যালকের নামে সম্পদ রয়েছে কিন্তু সরেজমিন অনুসন্ধানে দেখা গেছে তার কোন শ্যালক নাই।প্রকাশিত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে বেলাল চৌধুরী একাধিক ফ্ল্যাটের মালিক। কিন্তু সরেজমিনে অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসছে যে, বেলাল চৌধুরী যে ফ্ল্যাটে থাকেন তা তার স্ত্রীর নামে আইসিবি ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে ক্রয় করা। এই লোনটি এখনো বিদ্যমান। আরো জানা গেছে, বেলাল চৌধুরীর কোন ভাই-ই গার্মেন্টস ব্যবসা কিংবা চাকরিতে জড়িত নয়। ৮ আগস্ট প্রথম আলোসহ দেশের বিভিন্ন দৈনিকে মিথ্যা ঘোষণায় বেনাপোল দিয়ে ভায়াগ্রা আমদানী ১২ কোটি টাকা মূল্যের ভায়াগ্রা চালান আটক এমন সংবাদ প্রকাশিত হয়।

এ আটকের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন বিশ্বব্যাংক ঘোষিত সেরা কামস্টস কর্মকর্তা বেলাল চৌধুরী। এশিয়ার সর্ববৃহৎ ভায়াগ্রা চালান আটকের পর সরকার প্রশাসনের তোলপাড় শুরু হয়। শুরু হয় আন্তঃদেশীয় তদবীর। কোটি কোটি টাকার লোভ লালসা কোন কিছুর কাছেই হার মানেননি বেলাল চৌধুরী। দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে ঝুঁকিরমুখে না ফেলে দেশ ও মাতৃকার টানে বেলাল চৌধুরী ভায়াগ্রা গডফাদারদের ছাড় দেননি। এ বিশাল পরিমাণ ভায়াগ্রা চালান আটকের পর ভায়াগ্রার গডফাদাররা বেলাল চৌধুরীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাতে থাকেন।

৯ আগস্ট দেশের একটি দৈনিকে কাস্টমস কর্মকর্তা বেলালের অটল সম্পদ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়।এই সংবাদ প্রসঙ্গে বেলাল চৌধুরী এই প্রতিবেদকে বলেন, সংবাদটি ৮ তারিখের পূর্বে প্রকাশিত হয়নি কেন?

কাস্টমস কমিশনার বেলাল হোসেন চৌধুরীর বলেন,  ভায়াগ্রা চালান আটকের পর তারা জানলেন আমার অটল সম্পদ।পত্রিকা বা সংবাদপত্র নিয়ে আমার কোন বক্তব্য নেই।প্রকাশিত সংবাদে যা উল্লেখ করা হয়েছে তা শতভাগ মিথ্যা। সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদক সংবাদের একভাগও প্রমাণ করতে পারবেন না। তিনি বলেন, খুব স্বল্প সময়ে এনবিআরের আওতাধীন কমিশনারদের পদোন্নতি এবং প্রমোশনের সম্ভাবনা রয়েছে। যেনতেন অভিযোগে পদোন্নতি বা প্রমোশন ঢেকাতে অশুভ শক্তি আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত বলে আমি মনে করি। আমি দুর্নীতি করি না। কোন প্রকার অপপ্রচার হুমকি ধামকি আমাকে দায়িত্ব থেকে বিরত রাখতে পারবেন না।

তিনি আরো বলেন ,প্রকাশিত সংবাদে দুদকের তদন্ত প্রসঙ্গে বেলাল চৌধুরী উল্লেখ করেন আমার বিরুদ্ধে দুদকের অভিযোগ নতুন নয়। আমি গডফাদারদের ইচ্ছায় না চলার কারণে তারা বারবার আমাকে বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা করে। সংবাদপত্রে সংবাদ প্রকাশ, দুদকে অভিযোগ সম্পূর্ণ বানোয়াট। এ মহলের অভিযোগ দীর্ঘ তদন্ত সাপেক্ষে দুদক তদন্ত করে সত্যতা না পেয়ে ২০০৯ সালে আমাকে সম্পদ বিবরণী জারি করে সকল সম্পদ যাচাই করে বেনামী অভিযোগ থেকে অব্যাহতি প্রদান করে।তখনও প্রমাণিত হয়েছে আমার আয় বর্হিভূত কোন সম্পদ নাই। বেলাল চৌধুরী এ প্রতিবেদককে বলেন, যতদিন বাঁচবো দেশ মাটি ও মানুষের পক্ষে কাজ করে যাবো। দেশবিরোধী কোন চক্রের ক্রীড়নকে পরিণত হবো না ইনশাহাআল্লাহ।

আপনার মন্তব্য লিখুন

লেখকের সম্পর্কে

Shahriar Hossain

বেনাপোলে এশিয়ার  সর্ববৃহৎ ভায়াগ্রার চালান আটক করে  চোরাচালানীদের অব্যাহত হুমকীর মুখে পড়েছেন কাস্টমস কমিশনার বেলাল হোসেন চৌধুরী

প্রকাশের সময় : ০৬:৫৮:৩৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১১ অগাস্ট ২০১৯
নজরুল ইসলাম ।।

বেনাপোলে এশিয়ার  সর্ববৃহৎ ভায়াগ্রার চালান আটক করে  চোরাচালানীদের অব্যাহত হুমকীর মুখে পড়েছেন কাস্টমস কমিশনার বেলাল হোসেন চৌধুরী। ইতিমধ্যে তাকে একাধিকবার জীবননাশের হুমকীও দেয়া হয়েছে। শেষ পর্যন্ত  বড় ধরনের ষড়যন্ত শুরু করেছে তার বিরুদ্ধে।

গত জীবনে লোভলালসার ঊর্ধ্বে থেকে যিনি বারবার দেশ ও জাতির পক্ষে কাজ করে গেছেন তাকে পড়তে হয় দেশবিরোধী শক্তির রোষানলে। কিছুদিন আগে আড়ং এর অনৈতিক কর্মের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে অদৃশ্য শক্তি রোষানলে পড়েন ভোক্তাঅধিকার সংরক্ষন অধিদপ্তর ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের উপ-পরিচালক নোয়াখালীর সন্তান মঞ্জুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার।এ ম্যাজিস্ট্রেটের সৎ এবং একনিষ্ঠতার প্রতি লক্ষ্য ছিল রাষ্ট্র এবং সরকার প্রধানের। যার প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী বিদেশে অবস্থান করলেও অদৃশ্য শক্তিরা মঞ্জুর শাহরিয়ারের কোন ক্ষতি করতে পারেনি।

প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে তাৎক্ষণিকভাবে মঞ্জুর শাহরিয়ার বদলির আদেশ বাতিল হয়ে যায়।ঠিক তেমনি নোয়াখালীর আরেক দেশপ্রেমিক সন্তান বেনাপোল কাস্টমস কর্মকর্তা বেলাল চৌধুরী এশিয়ার বৃহত্তম আড়াই মেট্রিকটন (সাড়ে ১২ হাজার কেজি) ভায়াগ্রা চালান আটকে দিয়ে ভায়াগ্রা গডফাদারদের রোষানলে পড়েছেন।ভায়াগ্রা গডফাদাররা মনের মাধুরী সাজিয়ে তাদের ইচ্ছামতো তথ্য দিয়ে দেশের কিছু পত্রপত্রিকায় অপপ্রচার চালাচ্ছে। গডফাদার সংশ্লিষ্ট কতিপয় কিছু পত্রপত্রিকায় গডফাদারদের এতই নিয়ন্ত্রণে যে প্রকাশিত সংবাদে বেলাল চৌধুরীর জন্মস্থান পাল্টে দিচ্ছে। অলৌকিক সন্তানও সৃষ্টি করছে। প্রকাশিত সংবাদে বেলাল চৌধুরীকে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ির উল্লেখ করলেও প্রকৃতপক্ষে বেলাল চৌধুরীর বাড়ি বেগমগঞ্জে শরীফপুরে। প্রকাশিত সংবাদপত্রে অলৌকিকভাবে বেলাল চৌধুরীর মেয়ে আবিস্কার করা হয়েছে।

উল্লেখ করা হয়েছে বেলাল চৌধুরীর ছেলে-মেয়ে কানাডায় পড়াশুনা করছেন কিন্তু প্রকৃতপক্ষে বেলাল চৌধুরীর কোন মেয়ে নেই তার দুই ছেলে ঢাকার স্কুলে পড়ছেন। তার বড় ছেলে সানিডেল স্কুলের একাদশ শ্রেণীর ছাত্র এবং ছোট ছেলে মোহাম্মদপুরের সামারফিল্ড স্কুলের ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্র। প্রকাশিত সংবাদে উল্লেখ করা হয়েছে বেলাল চৌধুরীর শ্যালকের নামে সম্পদ রয়েছে কিন্তু সরেজমিন অনুসন্ধানে দেখা গেছে তার কোন শ্যালক নাই।প্রকাশিত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে বেলাল চৌধুরী একাধিক ফ্ল্যাটের মালিক। কিন্তু সরেজমিনে অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসছে যে, বেলাল চৌধুরী যে ফ্ল্যাটে থাকেন তা তার স্ত্রীর নামে আইসিবি ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে ক্রয় করা। এই লোনটি এখনো বিদ্যমান। আরো জানা গেছে, বেলাল চৌধুরীর কোন ভাই-ই গার্মেন্টস ব্যবসা কিংবা চাকরিতে জড়িত নয়। ৮ আগস্ট প্রথম আলোসহ দেশের বিভিন্ন দৈনিকে মিথ্যা ঘোষণায় বেনাপোল দিয়ে ভায়াগ্রা আমদানী ১২ কোটি টাকা মূল্যের ভায়াগ্রা চালান আটক এমন সংবাদ প্রকাশিত হয়।

এ আটকের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন বিশ্বব্যাংক ঘোষিত সেরা কামস্টস কর্মকর্তা বেলাল চৌধুরী। এশিয়ার সর্ববৃহৎ ভায়াগ্রা চালান আটকের পর সরকার প্রশাসনের তোলপাড় শুরু হয়। শুরু হয় আন্তঃদেশীয় তদবীর। কোটি কোটি টাকার লোভ লালসা কোন কিছুর কাছেই হার মানেননি বেলাল চৌধুরী। দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে ঝুঁকিরমুখে না ফেলে দেশ ও মাতৃকার টানে বেলাল চৌধুরী ভায়াগ্রা গডফাদারদের ছাড় দেননি। এ বিশাল পরিমাণ ভায়াগ্রা চালান আটকের পর ভায়াগ্রার গডফাদাররা বেলাল চৌধুরীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাতে থাকেন।

৯ আগস্ট দেশের একটি দৈনিকে কাস্টমস কর্মকর্তা বেলালের অটল সম্পদ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়।এই সংবাদ প্রসঙ্গে বেলাল চৌধুরী এই প্রতিবেদকে বলেন, সংবাদটি ৮ তারিখের পূর্বে প্রকাশিত হয়নি কেন?

কাস্টমস কমিশনার বেলাল হোসেন চৌধুরীর বলেন,  ভায়াগ্রা চালান আটকের পর তারা জানলেন আমার অটল সম্পদ।পত্রিকা বা সংবাদপত্র নিয়ে আমার কোন বক্তব্য নেই।প্রকাশিত সংবাদে যা উল্লেখ করা হয়েছে তা শতভাগ মিথ্যা। সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদক সংবাদের একভাগও প্রমাণ করতে পারবেন না। তিনি বলেন, খুব স্বল্প সময়ে এনবিআরের আওতাধীন কমিশনারদের পদোন্নতি এবং প্রমোশনের সম্ভাবনা রয়েছে। যেনতেন অভিযোগে পদোন্নতি বা প্রমোশন ঢেকাতে অশুভ শক্তি আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত বলে আমি মনে করি। আমি দুর্নীতি করি না। কোন প্রকার অপপ্রচার হুমকি ধামকি আমাকে দায়িত্ব থেকে বিরত রাখতে পারবেন না।

তিনি আরো বলেন ,প্রকাশিত সংবাদে দুদকের তদন্ত প্রসঙ্গে বেলাল চৌধুরী উল্লেখ করেন আমার বিরুদ্ধে দুদকের অভিযোগ নতুন নয়। আমি গডফাদারদের ইচ্ছায় না চলার কারণে তারা বারবার আমাকে বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা করে। সংবাদপত্রে সংবাদ প্রকাশ, দুদকে অভিযোগ সম্পূর্ণ বানোয়াট। এ মহলের অভিযোগ দীর্ঘ তদন্ত সাপেক্ষে দুদক তদন্ত করে সত্যতা না পেয়ে ২০০৯ সালে আমাকে সম্পদ বিবরণী জারি করে সকল সম্পদ যাচাই করে বেনামী অভিযোগ থেকে অব্যাহতি প্রদান করে।তখনও প্রমাণিত হয়েছে আমার আয় বর্হিভূত কোন সম্পদ নাই। বেলাল চৌধুরী এ প্রতিবেদককে বলেন, যতদিন বাঁচবো দেশ মাটি ও মানুষের পক্ষে কাজ করে যাবো। দেশবিরোধী কোন চক্রের ক্রীড়নকে পরিণত হবো না ইনশাহাআল্লাহ।