শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কাশ্মীরে ভারতীয় সেনা কর্মকর্তার আত্মহত্যা

মামুন বাবু ।।

ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু ও কাশ্মীরের অনন্তনাগ জেলায় দেশটির আধা-সামরিক বাহিনী কেন্দ্রীয় রিজার্ভ পুলিশ বাহিনীর (সিআরপিএফ) এক কর্মকর্তা আত্মহত্যা করেছেন। শনিবার ভারতের কেন্দ্রীয় সামরিক বাহিনীর এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

দেশটির ইংরেজি দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়া বলছে, কাশ্মীরে নিজের আগ্নেয়াস্ত্র থেকে গুলি ছুড়ে আত্মহত্যা করেছেন সিআরপিএফের অ্যাসিসট্যান্ট কমান্ডান্ট এম অরবিন্দ। শুক্রবার ব্যক্তিগত আগ্নেয়াস্ত্র থেকে গুলি করে আত্মহত্যা করেন তিনি। ৩৩ বছর বয়সী অরবিন্দ তামিলনাড়ুর কোয়েম্বাটুরের বাসিন্দা ও ২০ ব্যাটেলিয়নে কর্মরত ছিলেন।

গত ১৪ আগস্ট ছুটিতে বাড়িতে আসেন অরবিন্দ। পরে ২০ আগস্ট তার স্ত্রী কর্মস্থলে স্বামীকে রেখে আসেন। প্রাথমিক তদন্তে ওই কর্মকর্তা স্ত্রীর সঙ্গে মনোমালিন্য ও সমস্যার জেরে আত্মহত্যা করেছেন বলে কর্মকর্তারা ধারণা করেছেন। এ ঘটনায় তদন্ত শুরু হয়েছে। নিহত ওই সেনা কর্মকর্তার মরদেহ শনিবার আরো পরের দিকে তার গ্রামের বাড়িতে পাঠানো হবে বলে জানিয়েছে সিআরপিএফ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই বলছেন, সিআরপিএফের সদস্যদের জীবন-যাপনের মান ভালো নয়। যে কারণে ওই কর্মকর্তা আত্মহত্যা করেছেন।

তবে সিআরপিএফের জ্যেষ্ঠ এক কর্মকর্তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুন

লেখকের সম্পর্কে

Shahriar Hossain

কাশ্মীরে ভারতীয় সেনা কর্মকর্তার আত্মহত্যা

প্রকাশের সময় : ১২:০৩:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ অগাস্ট ২০১৯
মামুন বাবু ।।

ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু ও কাশ্মীরের অনন্তনাগ জেলায় দেশটির আধা-সামরিক বাহিনী কেন্দ্রীয় রিজার্ভ পুলিশ বাহিনীর (সিআরপিএফ) এক কর্মকর্তা আত্মহত্যা করেছেন। শনিবার ভারতের কেন্দ্রীয় সামরিক বাহিনীর এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

দেশটির ইংরেজি দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়া বলছে, কাশ্মীরে নিজের আগ্নেয়াস্ত্র থেকে গুলি ছুড়ে আত্মহত্যা করেছেন সিআরপিএফের অ্যাসিসট্যান্ট কমান্ডান্ট এম অরবিন্দ। শুক্রবার ব্যক্তিগত আগ্নেয়াস্ত্র থেকে গুলি করে আত্মহত্যা করেন তিনি। ৩৩ বছর বয়সী অরবিন্দ তামিলনাড়ুর কোয়েম্বাটুরের বাসিন্দা ও ২০ ব্যাটেলিয়নে কর্মরত ছিলেন।

গত ১৪ আগস্ট ছুটিতে বাড়িতে আসেন অরবিন্দ। পরে ২০ আগস্ট তার স্ত্রী কর্মস্থলে স্বামীকে রেখে আসেন। প্রাথমিক তদন্তে ওই কর্মকর্তা স্ত্রীর সঙ্গে মনোমালিন্য ও সমস্যার জেরে আত্মহত্যা করেছেন বলে কর্মকর্তারা ধারণা করেছেন। এ ঘটনায় তদন্ত শুরু হয়েছে। নিহত ওই সেনা কর্মকর্তার মরদেহ শনিবার আরো পরের দিকে তার গ্রামের বাড়িতে পাঠানো হবে বলে জানিয়েছে সিআরপিএফ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই বলছেন, সিআরপিএফের সদস্যদের জীবন-যাপনের মান ভালো নয়। যে কারণে ওই কর্মকর্তা আত্মহত্যা করেছেন।

তবে সিআরপিএফের জ্যেষ্ঠ এক কর্মকর্তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন।