স্টাফ রিপোর্টারঃ
সাতক্ষীরা জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার পানিয়া গ্রামের রুহুল আমিন সরদারের একমাত্র পুত্র মাসুদ পারভেজ ক্যাপ্টেন। বাল্যকাল থেকে তিনি লেখাপড়াসহ খেলাধুলায় ভালই পারদর্শী ছিলেন। তিনি লেখাপড়া ও খেলাধুলার পাশাপাশি এলাকার গরিব দুঃখী অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন তিনি সর্বদা ন্যায় জিনিসকে ন্যায় এবং অন্যায় জিনিসকে অন্যায় বলে এসেছেন। তিনি মনে করেন তিনি এই ১৬ কোটি মানুষের টাকায় লেখাপড়া শিখেছেন তাই জাতির শিক্ষার ঋণ শোধ করতে প্রথমে একটা সাপ্তাহিক পত্রিকা রিপোর্টার হিসেবে কালিগঞ্জে কাজ শুরু করেছেন। বিভিন্ন স্থান, ক্ষেত্র, বিষয় ইত্যাদিকে ঘিরে বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সংবাদ সংগ্রহসহ বিভিন্ন ধরণের তথ্য সংগ্রহপূর্বক সংবাদ কিংবা প্রতিবেদন রচনা করে সংবাদমাধ্যমসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রেরণ করে থাকেন তিনি। পেশাজীবি হিসেবে একজন সাংবাদিকের কাজই হচ্ছে সাংবাদিকতায় সহায়তা করা। তরুন বয়সে তিনি সাংবাদিকতাকে অন্যতম মর্যাদাসম্পন্ন পেশারূপে বেছে নিয়েছেন।
তিনি প্রতিবেদক হিসেবেও চিহ্নিত হয়ে থাকেন। যথাযথ গবেষণালব্ধ তথ্য, লেখনী এবং প্রতিবেদন রচনা করে তিনি গণমাধ্যমে উপস্থাপন করেন। মুদ্রিত মাধ্যমরূপে সংবাদপত্র, সাময়িকী; ইলেকট্রনিক মাধ্যম হিসেবে প্রামাণ্যচিত্র এবং ডিজিটাল মাধ্যমরূপে অনলাইন সাংবাদিকতায় নিজস্ব সংবাদ প্রচার কিংবা নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গীতে নিরপেক্ষভাবে প্রতিবেদন উপস্থাপন করে থাকেন। মাসুদ পারভেজ তৃণমূল পর্যায় থেকে তথ্যের উৎসমূল অনুসন্ধান করেন, প্রয়োজনে সাক্ষাৎকার পর্ব গ্রহণ করেন, গবেষণায় সংশ্লিষ্ট থাকেন এবং অবশেষে প্রতিবেদন প্রণয়নে অগ্রসর হন। তিনি বলেন, তথ্যের একীকরণ সাংবাদিকের কাজেরই অংশ, যা কখনো কখনো রিপোর্টিং বা প্রতিবেদন হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকে। বৈপরীত্য চিত্র হিসেবে চাকুরীরত অবস্থায় প্রবন্ধ রচনা এরই অংশবিশেষ।