তবে চীন থেকে আসা জাহাজটি পরিদর্শনে গিয়ে বুধবার প্রাথমিকভাবে ১৯ টি কার্টন খুলে দেখেন কাস্টমস কর্মকর্তারা। এর মধ্যে ১৮ টিতেই মিলেছে বিদেশি মদ আর বিয়ার। এমন অবস্থায় জাহাজের প্রতিটি কার্টন খুলে শতভাগ কায়িক পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কাস্টমস। এরিমধ্যে জাহাজ থেকে বন্ধ রাখা হয়েছে পণ্য খালাস।
মদ ছাড়াও সেখানে রয়েছে বিভিন্ন খাদ্যপণ্য। কিন্তু চীনের এই প্রতিষ্ঠানটি তার কোন ঘোষণাই দেয়নি। বিদেশী প্রতিষ্ঠানের এমন কাজে বিস্মিত শুল্ক কর্মকর্তারা। আর এসব মালামালের শুল্কায়নের দায়িত্বে থাকা সিএন্ডএফ প্রতিষ্ঠানও বলছে, অনিয়মের সমস্ত দায় আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের। তবে এ ব্যাপারে বক্তব্য পাওয়া যায়নি আমদানিকদের।
সরকারি প্রকল্পের জন্য যন্ত্রপাতি আমদানি করলে যেহেতু শুল্ক রেয়াত পাওয়া যায়, তাই শুল্ক ফাঁকি দিতে মেশিনারিজের আড়ালে মাদকদ্রব্য আনা হয়েছে বলে মনে করছেন কাস্টমস কর্মকর্তারা।