শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আব্বু-আম্মু মিলেমিশে থেকো’, চিরকুট লিখে স্কুলছাত্রের আত্মহত্যা

আলহাজ্ব হাফিজুর রহমান:= 

‘আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়। আমি চাই আম্মু-আব্বু মিলেমিশে থাকো। কখনও ঝগড়া করো না। ভাইবোনরে না মেরে আদর-স্নেহ করো। আমাকে মাফ করে দিও, ইতি অপু।’ চিরকুটে এমন সব হৃদয়স্পন্দন কথা লিখে গলায় ফাঁস দিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেল গোলাম হোসেন অপু (১৫) নামে এক কিশোর। সে ছয়ঘড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণির ছাত্র ছিল।

আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের ছয়ঘড়িয়া গ্রামে বুধবার বিকালে এ মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটে। বৃহস্পতিবার সকালে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়া হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। আখাউড়া থানার ওসি রসুল আহম্মদ নিজামী বলেন, বসতঘরের আড়ার সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় সাদা কাগজের এক পৃষ্ঠায় অপুর লেখা একটি চিরকুট উদ্ধার করে পুলিশ।

তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে আত্মহত্যার প্রমাণ মিলেছে। ময়নাতদন্তের জন্য তার মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়া হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুন

লেখকের সম্পর্কে

Shahriar Hossain

আব্বু-আম্মু মিলেমিশে থেকো’, চিরকুট লিখে স্কুলছাত্রের আত্মহত্যা

প্রকাশের সময় : ০৬:১৮:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০১৯
আলহাজ্ব হাফিজুর রহমান:= 

‘আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়। আমি চাই আম্মু-আব্বু মিলেমিশে থাকো। কখনও ঝগড়া করো না। ভাইবোনরে না মেরে আদর-স্নেহ করো। আমাকে মাফ করে দিও, ইতি অপু।’ চিরকুটে এমন সব হৃদয়স্পন্দন কথা লিখে গলায় ফাঁস দিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেল গোলাম হোসেন অপু (১৫) নামে এক কিশোর। সে ছয়ঘড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণির ছাত্র ছিল।

আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের ছয়ঘড়িয়া গ্রামে বুধবার বিকালে এ মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটে। বৃহস্পতিবার সকালে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়া হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। আখাউড়া থানার ওসি রসুল আহম্মদ নিজামী বলেন, বসতঘরের আড়ার সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় সাদা কাগজের এক পৃষ্ঠায় অপুর লেখা একটি চিরকুট উদ্ধার করে পুলিশ।

তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে আত্মহত্যার প্রমাণ মিলেছে। ময়নাতদন্তের জন্য তার মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়া হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।