শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

ভোলায় ঘূর্ণিঝড় বুলবুল মোকাবেলায় প্রস্তুত ১৩ হাজার স্বেচ্ছাসেবী

কামরুজ্জামান শাহীন,ভোলা :=
ভোলায় ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’ মোকাবিলায় সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়েছে জেলা প্রশাসন। বুলবুল মোকাবিলায় জেলার ৬৬৮টি আশ্রয়কেন্দ্র খুলে দেওয়া হয়েছে। গঠন করা হয়েছে ৯২টি মেডিকেল টিম। এছাড়াও জেলা সদরসহ ৭ উপজেলায় ৮টি কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। সাধারণ মানুষকে সতর্ক করতে উপকূলে চলছে রেড ক্রিসেন্ট ও সিপিপি ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের প্রচারণা।
শুক্রবার (৮ নভেম্বর) জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলা বিষয়ে এক জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভা শেষে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাসুদ আলম ছিদ্দিক জানান, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। প্রস্তুত রাখা হয়েছে ১৩ হাজার  সেচ্ছাসেবীকে। মজুদ রাখা হয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ ত্রাণ সামগ্রী।
ভোলা সিপিপির উপ-পরিচালক মো. সাহাবুদ্দিন জানান, ঘূর্ণিঝড়ের বিষয়ে মানুষকে জানাতে সিপিপি ও রেডক্রিসেন্ট কর্মীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। সিপিপির ১০ হাজার ২০০ সেচ্ছাসেবী প্রস্তুত রয়েছে।
তিনি বলেন, ভোলায় এখনো ৭ নম্বর সতর্কতা সংকেত চলছে। ঝড়টি কোন দিকে আঘাত হানবে তা এখনো ঠিকভাবে বলা যাচ্ছে না। তবে ভোলা জেলা ঝুকিপূর্ণ।
এ দিকে ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের প্রভাবে গত রাত থেকে জেলায় গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হয়েছিল সন্ধার পর থেকে ভারী বৃষ্টি শুরু হয়েছে। পুরো জেলা মেঘাচ্ছন্ন।

আপনার মন্তব্য লিখুন

লেখকের সম্পর্কে

Shahriar Hossain

রাজনীতিতে নাম লেখাতে যাচ্ছেন সানিয়া মির্জা

ভোলায় ঘূর্ণিঝড় বুলবুল মোকাবেলায় প্রস্তুত ১৩ হাজার স্বেচ্ছাসেবী

প্রকাশের সময় : ১০:০২:৪৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ নভেম্বর ২০১৯
কামরুজ্জামান শাহীন,ভোলা :=
ভোলায় ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’ মোকাবিলায় সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়েছে জেলা প্রশাসন। বুলবুল মোকাবিলায় জেলার ৬৬৮টি আশ্রয়কেন্দ্র খুলে দেওয়া হয়েছে। গঠন করা হয়েছে ৯২টি মেডিকেল টিম। এছাড়াও জেলা সদরসহ ৭ উপজেলায় ৮টি কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। সাধারণ মানুষকে সতর্ক করতে উপকূলে চলছে রেড ক্রিসেন্ট ও সিপিপি ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের প্রচারণা।
শুক্রবার (৮ নভেম্বর) জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলা বিষয়ে এক জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভা শেষে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাসুদ আলম ছিদ্দিক জানান, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। প্রস্তুত রাখা হয়েছে ১৩ হাজার  সেচ্ছাসেবীকে। মজুদ রাখা হয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ ত্রাণ সামগ্রী।
ভোলা সিপিপির উপ-পরিচালক মো. সাহাবুদ্দিন জানান, ঘূর্ণিঝড়ের বিষয়ে মানুষকে জানাতে সিপিপি ও রেডক্রিসেন্ট কর্মীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। সিপিপির ১০ হাজার ২০০ সেচ্ছাসেবী প্রস্তুত রয়েছে।
তিনি বলেন, ভোলায় এখনো ৭ নম্বর সতর্কতা সংকেত চলছে। ঝড়টি কোন দিকে আঘাত হানবে তা এখনো ঠিকভাবে বলা যাচ্ছে না। তবে ভোলা জেলা ঝুকিপূর্ণ।
এ দিকে ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের প্রভাবে গত রাত থেকে জেলায় গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হয়েছিল সন্ধার পর থেকে ভারী বৃষ্টি শুরু হয়েছে। পুরো জেলা মেঘাচ্ছন্ন।