আলহাজ্ব মতিয়ার রহমান :=
জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষায় যশোর শিক্ষা বোর্ডের পাসের হার ৯১.০৮। জিপিএ-৫ এর সংখ্যা বাড়লেও ঝরে পড়েছে ২৬ হাজার ৫৫১ জন শিক্ষার্থী। এ বছর দুই লাখ ৩৯ হাজার ৫৭৬ জন পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে নয় হাজার ৭৫৫। ২০১৮ সালে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৭ হাজার ২৫৬ জন, ফেল করেছে ২৬ হাজার ৫৫১ জন।
যশোর প্রেসক্লাবে মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় যশোর শিক্ষা বোর্ড এ ফলাফল ঘোষণা করে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন- যশোর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মাধব চন্দ্র রুদ্র, কলেজ পরিদর্শক কেএম রব্বানি, স্কুল পরিদর্শক ড. বিশ্বাস আহমেদ, উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম।
যশোর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মাধব চন্দ্র রুদ্র জানান, দুই হাজার ৮৪২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীরা ২৮৩টি সেন্টারে পরীক্ষা দেয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে নয় হাজার ৭৫৫ জন। এর মধ্যে পাঁচ হাজার ৫২০ জন মেয়ে এবং চার হাজার ২৩৫ জন ছেলে।গতবারের তুলনায় এবার ফলাফল সন্তোষজনক বলেও মনে করেন তিনি।মেয়েদের ভালো রেজাল্টের বিষয়ে তিনি বলেন, আর্থিকসহ বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পাওয়ায় ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের রেজাল্ট ভালো হয়েছে।
যশোর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১০ জেলার মধ্যে সাতক্ষীরা প্রথম, খুলনা দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে বাগেরহাট জেলা।