সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ১৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কারাগারগুলোতে ধারণ ক্ষমতার দ্বিগুণ বন্দি

ঢাকা ব্যুরো :=

দেশের কারাগারগুলোতে বর্তমানে ধারণ ক্ষমতার দ্বিগুণেরও বেশি বন্দি রয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।সোমবার সংসদে দিদারুল আলমের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে কারাগারগুলোতে বন্দি ধারণ ক্ষমতা ৪০ হাজার ৯৪৪। তবে কারাবন্দির সংখ্যা ৮৮ হাজার ৮৪ জন।

মন্ত্রী জানান, কারাগারের ধারণক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সরকার নবনির্মিত ৫টি কারাগারকে কারাগার-১ এবং পুরনো কারাগারকে কারাগার-২ হিসেবে ঘোষণা করেছে। এ ছাড়া নতুন কারাগার নির্মাণ এবং পুরনো কারাগার সম্প্রসারণ ও নতুন ভবন তৈরি করেও বন্দি ধারণক্ষমতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে।

বেগম সুলতানা নাদিরার প্রশ্নের জবাবে আসাদুজ্জামান বলেন, বাংলাদেশ মাদক উৎপাদনকারী দেশ না হলেও ভৌগোলিক কারণে মাদক সমস্যার কবলে পড়েছে। ইয়াবা প্রবেশ করে মিয়ানমার থেকে। আর ভারত থেকে গাঁজা, ফেন্সিডিল, হেরোইন ও ইনজেক্টিং ড্রাগ প্রবেশ করে। এম আবদুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, ২০১৯ সালে ১ লাখ ৭১ হাজার ৭৫২ জন মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে ১ লাখ ৩০ হাজার ৬৮১টি মামলা দায়ের করে আইনের আওতায় আনা হয়েছে। নতুন আইনে মাদক ব্যবসার নেপথ্যে ভূমিকা পালনকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুন

লেখকের সম্পর্কে

Shahriar Hossain

জনপ্রিয়

সেপ্টেম্বরে আন্তধর্মীয় সংলাপ হবে বাংলাদেশে

কারাগারগুলোতে ধারণ ক্ষমতার দ্বিগুণ বন্দি

প্রকাশের সময় : ১০:৪৫:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২০
ঢাকা ব্যুরো :=

দেশের কারাগারগুলোতে বর্তমানে ধারণ ক্ষমতার দ্বিগুণেরও বেশি বন্দি রয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।সোমবার সংসদে দিদারুল আলমের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে কারাগারগুলোতে বন্দি ধারণ ক্ষমতা ৪০ হাজার ৯৪৪। তবে কারাবন্দির সংখ্যা ৮৮ হাজার ৮৪ জন।

মন্ত্রী জানান, কারাগারের ধারণক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সরকার নবনির্মিত ৫টি কারাগারকে কারাগার-১ এবং পুরনো কারাগারকে কারাগার-২ হিসেবে ঘোষণা করেছে। এ ছাড়া নতুন কারাগার নির্মাণ এবং পুরনো কারাগার সম্প্রসারণ ও নতুন ভবন তৈরি করেও বন্দি ধারণক্ষমতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে।

বেগম সুলতানা নাদিরার প্রশ্নের জবাবে আসাদুজ্জামান বলেন, বাংলাদেশ মাদক উৎপাদনকারী দেশ না হলেও ভৌগোলিক কারণে মাদক সমস্যার কবলে পড়েছে। ইয়াবা প্রবেশ করে মিয়ানমার থেকে। আর ভারত থেকে গাঁজা, ফেন্সিডিল, হেরোইন ও ইনজেক্টিং ড্রাগ প্রবেশ করে। এম আবদুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, ২০১৯ সালে ১ লাখ ৭১ হাজার ৭৫২ জন মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে ১ লাখ ৩০ হাজার ৬৮১টি মামলা দায়ের করে আইনের আওতায় আনা হয়েছে। নতুন আইনে মাদক ব্যবসার নেপথ্যে ভূমিকা পালনকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে।