বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

ভোলায় ফের গণধর্ষণের শিকার এক কিনিক কর্মী

কামরুজ্জামান শাহীন,ভোলা॥
ভোলার দৌলতখান উপজেলায় অটো রিক্সা থেকে নামিয়ে এক কিনিক কর্মীকে হাত পা বেধে চার যুবক গণধর্ষণের করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্থানীয়রা ঐ কিনিক কর্মীকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।
বুধবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার হালিমা খাতুন স্কুল এণ্ড কলেজে নিয়ে এই গণধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে।
ভিকষ্টিম কিনিক কর্মী জানান, প্রতিদিনের ন্যায় বুধবার রাত ১০টার দিকে অটো রিক্সায় করে ফিরছিলেন সে। রাত প্রায় ১০টার দিকে উপজেলার হালিমা খাতুন স্কুল এণ্ড কলেজের সামনে চার যুবক অটো রিক্সাটি থামিয়ে কথা আছে বলে জোর করে কলেজের ভিতর নিয়ে হাত পা বেঁধে ধর্ষণ করে।
প্রায় অধা ঘন্টা পর ভিকষ্টিমের চিৎকার শুনে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন। ধর্ষকদের মধ্যে দুজনকে চিহ্নিত করা হলেও পুলিশ এখন পযর্ন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
ভোলা সদর হাসপাতালের ডাক্তার গোলাম রাব্বি চৌধুরী জানান, ভূক্তভোগির মেডিকেল পরীক্ষা নিরিক্ষার শেষে প্রাথমিক ভাবে আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে।
দৌলতখান থানার ওসি তদন্ত সাদেকুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ভিকষ্টিম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে আমরা তার খোঁজ খবর নিচ্ছি। প্রাথমিক ভাবে আমরা দুজনের নাম পেয়েছি তাদেরকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
তিনি আরো বলেন এই ঘটনায় এখনো কোন মামলা দায়ের হয়নি। তবে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।

আপনার মন্তব্য লিখুন

লেখকের সম্পর্কে

Shahriar Hossain

ভোলায় ফের গণধর্ষণের শিকার এক কিনিক কর্মী

প্রকাশের সময় : ০৬:১৩:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২০
কামরুজ্জামান শাহীন,ভোলা॥
ভোলার দৌলতখান উপজেলায় অটো রিক্সা থেকে নামিয়ে এক কিনিক কর্মীকে হাত পা বেধে চার যুবক গণধর্ষণের করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্থানীয়রা ঐ কিনিক কর্মীকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।
বুধবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার হালিমা খাতুন স্কুল এণ্ড কলেজে নিয়ে এই গণধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে।
ভিকষ্টিম কিনিক কর্মী জানান, প্রতিদিনের ন্যায় বুধবার রাত ১০টার দিকে অটো রিক্সায় করে ফিরছিলেন সে। রাত প্রায় ১০টার দিকে উপজেলার হালিমা খাতুন স্কুল এণ্ড কলেজের সামনে চার যুবক অটো রিক্সাটি থামিয়ে কথা আছে বলে জোর করে কলেজের ভিতর নিয়ে হাত পা বেঁধে ধর্ষণ করে।
প্রায় অধা ঘন্টা পর ভিকষ্টিমের চিৎকার শুনে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন। ধর্ষকদের মধ্যে দুজনকে চিহ্নিত করা হলেও পুলিশ এখন পযর্ন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
ভোলা সদর হাসপাতালের ডাক্তার গোলাম রাব্বি চৌধুরী জানান, ভূক্তভোগির মেডিকেল পরীক্ষা নিরিক্ষার শেষে প্রাথমিক ভাবে আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে।
দৌলতখান থানার ওসি তদন্ত সাদেকুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ভিকষ্টিম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে আমরা তার খোঁজ খবর নিচ্ছি। প্রাথমিক ভাবে আমরা দুজনের নাম পেয়েছি তাদেরকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
তিনি আরো বলেন এই ঘটনায় এখনো কোন মামলা দায়ের হয়নি। তবে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।