বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যশোরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় দুই জন নিহত

যশোর ব্যুরো :=

যশোর সদর উপজেলার রাজাপুরে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেলের চালক ও আরোহী নিহত হয়েছে।
সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে খাজুরা কলেজ-রাজাপুর সড়কের রাজাপুর ডাঙ্গাবয়রা মাঠে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন, মোটরসাইকেলের চালক সদরের ইছালী মথুরাপুর গ্রামের ফুল মিয়ার ছেলে সুমন (২২) ও আরোহী একই গ্রামের কুরবান আলীর ছেলে যশোর সরকারি সিটি কলেজের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের ২য় বর্ষের ছাত্র সবুজ হোসেন (১৯)।

স্থানীয়রা জানান, রাত সাড়ে ৮টার দিকে খাজুরা সরকারি শহীদ সিরাজুদ্দীন হোসেন কলেজের পেছনে আজিজুল ষ্টোর থেকে দুই বন্ধু চা খেয়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে বের হয়। রাজাপুর মাঠের ডাঙ্গাবয়রা নামকস্থানে পৌঁছালে সড়কের বাকে নিয়ন্ত্রন হারিয়ে মোটরসাইকেলটি সজোরে একটি খেজুর গাছের সাথে ধাক্কা লাগে। এ সময় তারা দু’জন ঘটনাস্থলেই মারা যায়। খবর পেয়ে ইছালী ফাঁড়ি পুলিশ এসে লাশ তাদের হেফাজতে নিয়ে যায়। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত (রাত ১০টা) নিহত দু’জনের লাশ ফাঁড়িতে ছিল।

এ ব্যাপারে জানতে একাধিকবার ফাঁড়ির ইনচার্জের দাপ্তরিত নম্বরে ফোন করলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।

আপনার মন্তব্য লিখুন

লেখকের সম্পর্কে

Shahriar Hossain

যশোরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় দুই জন নিহত

প্রকাশের সময় : ০৭:৫৮:২২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ মার্চ ২০২০

যশোর ব্যুরো :=

যশোর সদর উপজেলার রাজাপুরে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেলের চালক ও আরোহী নিহত হয়েছে।
সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে খাজুরা কলেজ-রাজাপুর সড়কের রাজাপুর ডাঙ্গাবয়রা মাঠে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন, মোটরসাইকেলের চালক সদরের ইছালী মথুরাপুর গ্রামের ফুল মিয়ার ছেলে সুমন (২২) ও আরোহী একই গ্রামের কুরবান আলীর ছেলে যশোর সরকারি সিটি কলেজের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের ২য় বর্ষের ছাত্র সবুজ হোসেন (১৯)।

স্থানীয়রা জানান, রাত সাড়ে ৮টার দিকে খাজুরা সরকারি শহীদ সিরাজুদ্দীন হোসেন কলেজের পেছনে আজিজুল ষ্টোর থেকে দুই বন্ধু চা খেয়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে বের হয়। রাজাপুর মাঠের ডাঙ্গাবয়রা নামকস্থানে পৌঁছালে সড়কের বাকে নিয়ন্ত্রন হারিয়ে মোটরসাইকেলটি সজোরে একটি খেজুর গাছের সাথে ধাক্কা লাগে। এ সময় তারা দু’জন ঘটনাস্থলেই মারা যায়। খবর পেয়ে ইছালী ফাঁড়ি পুলিশ এসে লাশ তাদের হেফাজতে নিয়ে যায়। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত (রাত ১০টা) নিহত দু’জনের লাশ ফাঁড়িতে ছিল।

এ ব্যাপারে জানতে একাধিকবার ফাঁড়ির ইনচার্জের দাপ্তরিত নম্বরে ফোন করলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।