
মোস্তাফিজুর রহমান: লালমনিরহাট প্রতিনিধিঃ।।
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় যৌতুকের টাকা না পেয়ে আহিমা বেগম আঁখি (২২) নামে এক গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্বামী সাইয়াকুল ইসলামের বিরুদ্ধে। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত স্বামী সাইয়াকুল ও তার পরিবার পালাতক রয়েছেন।
বুধবার সকালে লাশ ময়না তদন্তের জন্য লালমনিরহাট সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার রাতে উপজেলার উত্তর পারুলিয়া গ্রাম থেকে এই গৃহবধুর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।নিহত আহিমা বেগম আঁখি পার্শ্ববর্তী পাটগ্রাম উপজেলার জোংড়া ইউনিয়নের জোংড়া ইঞ্জিন ৫নং ওয়াডের আমির হোসেনের মেয়ে।আর অভিযুক্ত সাইয়াকুল ইসলাম উপজেলার উত্তর পারুলিয়া গ্রামের আইয়ুব আলীর পুত্র। জানা গেছে, প্রায় ৪ বছর আগে ১লক্ষ২৮হাজার টাকা যৌতুকের বিনিময়ে বিয়ে হয় আখি ও সাইয়াকুলের। তবে বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই আবারো টাকার জন্য আখিঁকে নির্যাতন শুরু করেন স্বামী সাইয়াকুল। এ নিয়ে কয়েকবার শালিসি বৈঠক হয়। এ দিকে মঙ্গলবার রাতে সাইয়াকুল স্ত্রী আখিঁকে মারধর করেন। এর এক পর্যায়ে তাকে হত্যা করে পালিয়ে যায়। পরে খবর পেয়ে পুলিশ রাতেই লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
এ বিষয়ে নিহতের বাবা আমির হোসেন বলেন, আমি ১লক্ষ টাকা পরিশোধ করেছি।মাত্র ২৮হাজার টাকা দিতে না পারায় ওরা আমার মেয়েকে হত্যা করেছে। আমি এর বিচার চাই।আমি ভুট্টা তুলে বাকি টাকাটা দিতাম এবং সময়ও নিয়েছিলাম তাদের কাছ থেকে।
এ বিষয়ে হাতীবান্ধা থানার ওসি তদন্ত নাজির হোসেন, পুলিশ খবর পেয়ে মঙ্গলবার রাতে ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। বুধবার সকালে ময়না তদন্তের জন্য লাশটি লালমনিরহাট সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। অভিযোগ পাওয়া মাত্রই আমরা দ্রুত আসামী ধরবো।
এ বিষয়ে নিহতের বাবা আমির হোসেন বলেন, আমি ১লক্ষ টাকা পরিশোধ করেছি।মাত্র ২৮হাজার টাকা দিতে না পারায় ওরা আমার মেয়েকে হত্যা করেছে। আমি এর বিচার চাই।আমি ভুট্টা তুলে বাকি টাকাটা দিতাম এবং সময়ও নিয়েছিলাম তাদের কাছ থেকে।
এ বিষয়ে হাতীবান্ধা থানার ওসি তদন্ত নাজির হোসেন, পুলিশ খবর পেয়ে মঙ্গলবার রাতে ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। বুধবার সকালে ময়না তদন্তের জন্য লাশটি লালমনিরহাট সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। অভিযোগ পাওয়া মাত্রই আমরা দ্রুত আসামী ধরবো।