
তানজীর মহসিন অংকন ।।
গত ৮ মার্চ থেকে বুধবার পর্যন্ত এক মাসে রাজধানীসহ সারাদেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হিসেবে ২১৮ জন শনাক্ত হয়েছেন। দেশের ৬৪ জেলার মধ্যে ইতোমধ্যেই ২৫ শহর ও জেলায় করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে ঢাকা মহানগরে।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের আইইডিসিআরের ৮ এপ্রিলের সবশেষ তথ্যানুযায়ী, চট্টগ্রাম জেলায় তিনজন, চুয়াডাঙ্গায় একজন, কুমিল্লায় একজন, কুমিল্লা শহরে একজন, কক্সবাজারে একজন, ঢাকা জেলায় পাঁচজন, ঢাকা শহরে ১২৩ জন, গাইবান্ধায় পাঁচজন , গাজীপুরে একজন, জামালপুরে দুইজন, কেরানীগঞ্জে (ঢাকা) একজন, কিশোরগঞ্জে একজন ,মাদারীপুরে ১১ জন, মানিকগঞ্জে তিনজন, মৌলভীবাজারে একজন, নারায়ণগঞ্জে ৪৬ জন, নরসিংদী জেলায় দুইজন, নরসিংদী শহরে দুইজন, নীলফামারীতে একজন, রাজবাড়ীতে একজন, রংপুরে একজন, শরীয়তপুরে একজন, শেরপুরে একজন, সিলেটে দুইজন এবং টাঙ্গাইলে দুইজন রোগী শনাক্ত হয়েছেন।
ঢাকার বিভিন্ন এলাকার মধ্যে আদাবরে একজন, মোহাম্মদপুরে ছয়জন, বসিলায় একজন, ধানমন্ডিতে ৯, জিগাতলায় তিনজন, সেন্ট্রাল রোডে একজন, গ্রিন রোডে দুইজন, শাহবাগে একজন, বুয়েট এলাকায় একজন, হাজারীবাগে একজন, উর্দু রোডে একজন, চকবাজারে দুইজন, লালবাগে পাঁচজন, বাবুবাজারে দুইজন, ইসলামপুরে দুইজন, লক্ষ্মীবাজারে একজন, নারিন্দায় একজন, সোয়ারীঘাটে তিনজন, ওয়ারীতে ৯, কোতোয়ালিতে একজন, বংশালে একজন, যাত্রাবাড়ীতে পাঁচজন, পুরানা পল্টনে দুইজন, ইস্কাটনে একজন, বেইলি রোডে একজন, মগবাজারে একজন, বাসাবোয় ৯, রামপুরায় একজন, শাজাহানপুরে একজন, বাড্ডায় একজন, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় তিনজন, নিকুঞ্জে একজন, আশকোনায় একজন, উত্তরায় পাঁচজন, গুলশানে ছয়জন, মহাখালীতে একজন, তেজগাঁওয়ে দুইজন, কাজীপাড়ায় একজন, মিরপুর ১০ নম্বর সেকশনে দুইজন, মিরপুর ১১ নম্বর সেকশনে দুইজন, মিরপুর ১৩ নম্বর সেকশনে একজন, মিরপুর একজন নম্বর সেকশনে আটজন, শাহ আলীবাগে দুইজন, পীরেরবাগে একজন, টোলারবাগে চারজন এবং উত্তর টোলারবাহে ছয়জন শনাক্ত হয়েছেন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে নাগরিকরা নিজেকে ঘরে আবদ্ধ রেখে পরিবারের সদস্য ও সর্বোপরি সমাজকে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে পারেন।