মোস্তাফিজুর রহমান : লালমনিরহাট প্রতিনিধি ।।
ঢাকার গাজীপুর সহ সাম্প্রতিক দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে লালমনিরহাট জেলার ৫ টি উপজেলায় ১হাজার ১৫জন লোক ঢুকে পরায় তাদেরকে প্রশাসনের তদারকিতে হোম কোয়ারান্টাইনে রাখা হয় তা মানছেন কি না নিশ্চিত করতে প্রতিটি উপজেলার ন্যায় আদিতমারী উপজেলার ২৬৩ জন মানুষের বাড়িতে বাড়িতে হাজির হচ্ছেন লালমনিরহাটের পুলিশ সুপার আবিদা সুলতানা। সাথে রয়েছেন পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তারও।করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করেন আদিতমারী থানা পুলিশ।সোমবার (১৩ এপ্রিল) লালমনিরহাট পুলিশ সুপার আবিদা সুলতানার নেতৃত্বে একদল পুলিশ আদিতমারী উপজেলার সারপুকুর ও সাপ্টিবাড়ী এলাকায় হোম কোয়ারান্টাইনে থাকা ব্যক্তিদের দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে তাদের খোঁজ খবর নেন। সেই সাথে তাদের পরিবারের বিষয়ও খোঁজ খবর রাখেন।
হোম কোয়ান্টাইনে থাকা ব্যক্তিরা পুলিশ সুপারসহ পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তাদের কাছে পেয়ে খুবই আনন্দিত হন। সেই সাথে তারা লালমনিরহাট জেলা পুলিশকে কৃতজ্ঞতাসহ ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। এসময় আদিতমারী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সাইফুল ইসলাম ওই দুটি ইউনিয়নে হোম কোয়ারান্টাইনে থাকা প্রত্যেকের ব্যক্তিদের বাড়ী দেন পুলিশ সুপার আবিদা সুলতানাকে। এনএম নাসির উদ্দীন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পুলিশ সুপার পদমর্যাদা পদোন্নতিপ্রাপ্ত), এসএম শফিকুল ইসলাম (অতিরিক্ত পুলিশ সুপার) এ-সার্কেল উপস্থিত ছিলেন।হোম কোয়ারান্টাইনে থাকা সদস্যদের উদ্দ্যেশে পুলিশ সুপার আবিদা সুলতানা বলেন, আপনারা নিজেরা নিরাপদ থাকবেন, সামাজিক নিরাপত্তা বজায় রাখবেন। সেই সাথে আপনাদের পরিবারকে নিরাপদ রাখবেন। আমরা প্রত্যেকটা ব্যক্তি স্ব উদ্দ্যোগে সামাজিক দুরত্ব বিধিমালা অনুসরণ করলে পুরো বাংলাদেশকে করোনা মুক্ত করা সম্ভব।
হোম কোয়ান্টাইনে থাকা ব্যক্তিরা পুলিশ সুপারসহ পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তাদের কাছে পেয়ে খুবই আনন্দিত হন। সেই সাথে তারা লালমনিরহাট জেলা পুলিশকে কৃতজ্ঞতাসহ ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। এসময় আদিতমারী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সাইফুল ইসলাম ওই দুটি ইউনিয়নে হোম কোয়ারান্টাইনে থাকা প্রত্যেকের ব্যক্তিদের বাড়ী দেন পুলিশ সুপার আবিদা সুলতানাকে। এনএম নাসির উদ্দীন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পুলিশ সুপার পদমর্যাদা পদোন্নতিপ্রাপ্ত), এসএম শফিকুল ইসলাম (অতিরিক্ত পুলিশ সুপার) এ-সার্কেল উপস্থিত ছিলেন।হোম কোয়ারান্টাইনে থাকা সদস্যদের উদ্দ্যেশে পুলিশ সুপার আবিদা সুলতানা বলেন, আপনারা নিজেরা নিরাপদ থাকবেন, সামাজিক নিরাপত্তা বজায় রাখবেন। সেই সাথে আপনাদের পরিবারকে নিরাপদ রাখবেন। আমরা প্রত্যেকটা ব্যক্তি স্ব উদ্দ্যোগে সামাজিক দুরত্ব বিধিমালা অনুসরণ করলে পুরো বাংলাদেশকে করোনা মুক্ত করা সম্ভব।