সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫, ৩ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভারতীয় নৌবাহিনীর ঘাঁটিতে করোনার থাবা, আক্রান্ত ২০

তানজীর মহসিন অংকন ।।

ভারতের মুম্বাইয় নৌবাহিনীর ঘাঁটিতে থাবা বসিয়েছে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস। অন্তত ২০ জন নৌবাহিনীর কর্মীর শরীরে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি মিলেছে। মুম্বাইয়ে নৌবাহিনীর একটি হাসপাতালে তাদেরকে কোয়ারেন্টাইন করা হয়েছে।

এই প্রথম ভারতীয় নৌবাহিনীতে করোনা সংক্রমণের খবর পাওয়া গেল। এই করোনা আক্রান্ত নাবিকদের সংস্পর্শে কারা কারা এসেছেন, তা জানতে ব্যাপকভাবে খোঁজ চলছে।

ওয়েস্টার্ন ন্যাভাল কম্যান্ডের সমুদ্র তীরবর্তী ডিপো আইএনএস আঙ্গরিতে নৌবাহিনীর জন্য নির্দিষ্ট আবাসনে থাকেন এই নাবিকরা। নিজের কাজের জন্য গত কয়েকদিন আক্রান্ত নাবিকরা নৌঘাঁটির মধ্যে বিভিন্ন স্থানে গিয়েছেন। এর ফলে আরও কেউ আক্রান্ত হয়েছেন কি না, তা জানতে খোঁজ চলছে। ভারতীয় সেনাবাহিনীতে ইতোমধ্যেই ৮ জনের শরীরে করোনাভাইরাসের খোঁজ মিলেছে।

মুম্বাইয়ের ন্যাভাল ডকইয়ার্ডে যুদ্ধজাহাজ এবং সাবমেরিন থাকে। আইএনএস আঙ্গরি থেকে মাত্র কয়েকশ’ মিটার দূরে এগুলোর অবস্থান। আইএনএস আঙ্গরি ন্যাভাল ব্যারাক হিসেবেও পরিচিত। এখানে সংক্রমণের খোঁজ মেলায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। সূত্র: এই সময়

আপনার মন্তব্য লিখুন

লেখকের সম্পর্কে

Shahriar Hossain

জনপ্রিয়

পলিথিন-প্লাস্টিক দূষণ প্রতিরোধে বনজীবিদের দক্ষতা উন্নয়ন কর্মশালা অনুষ্ঠিত

ভারতীয় নৌবাহিনীর ঘাঁটিতে করোনার থাবা, আক্রান্ত ২০

প্রকাশের সময় : ০৩:০৮:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২০
তানজীর মহসিন অংকন ।।

ভারতের মুম্বাইয় নৌবাহিনীর ঘাঁটিতে থাবা বসিয়েছে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস। অন্তত ২০ জন নৌবাহিনীর কর্মীর শরীরে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি মিলেছে। মুম্বাইয়ে নৌবাহিনীর একটি হাসপাতালে তাদেরকে কোয়ারেন্টাইন করা হয়েছে।

এই প্রথম ভারতীয় নৌবাহিনীতে করোনা সংক্রমণের খবর পাওয়া গেল। এই করোনা আক্রান্ত নাবিকদের সংস্পর্শে কারা কারা এসেছেন, তা জানতে ব্যাপকভাবে খোঁজ চলছে।

ওয়েস্টার্ন ন্যাভাল কম্যান্ডের সমুদ্র তীরবর্তী ডিপো আইএনএস আঙ্গরিতে নৌবাহিনীর জন্য নির্দিষ্ট আবাসনে থাকেন এই নাবিকরা। নিজের কাজের জন্য গত কয়েকদিন আক্রান্ত নাবিকরা নৌঘাঁটির মধ্যে বিভিন্ন স্থানে গিয়েছেন। এর ফলে আরও কেউ আক্রান্ত হয়েছেন কি না, তা জানতে খোঁজ চলছে। ভারতীয় সেনাবাহিনীতে ইতোমধ্যেই ৮ জনের শরীরে করোনাভাইরাসের খোঁজ মিলেছে।

মুম্বাইয়ের ন্যাভাল ডকইয়ার্ডে যুদ্ধজাহাজ এবং সাবমেরিন থাকে। আইএনএস আঙ্গরি থেকে মাত্র কয়েকশ’ মিটার দূরে এগুলোর অবস্থান। আইএনএস আঙ্গরি ন্যাভাল ব্যারাক হিসেবেও পরিচিত। এখানে সংক্রমণের খোঁজ মেলায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। সূত্র: এই সময়