তানজীর মহসিন অংকন ।।
দীর্ঘ ক্যারিয়ারে অনেক সিনেমায় অভিনয় করেছেন কেট উইনস্লেট ও লিওনার্দো ডিকাপ্রিও। এর মধ্যে ‘টাইটানিক’ সব ছবিকে ছাপিয়ে গেছে। আলাদাভাবে দারুণ কিছু সিনেমায় অভিনয় করলেও ১৯৯৭ সালের ক্ল্যাসিকটি দিয়েই বেশির ভাগ তাদের চেনে।
সম্প্রতি কেট ভারত সফরের গল্প বলছিলেন। সেখানে জানান, এক আধা অন্ধ ব্যক্তি তাকে ‘টাইটানিক’ তারকা হিসেবে চিনতে পারে। যা নায়িকাকে আবেগী করে তোলে। এমনকি চোখে পানি চলে আসে।
পুরো ঘটনাটি তুলে ধরেন ক্যান্ডিস ম্যাগাজিনে। কেট উইনস্লেট বলেন, “টাইটানিক সবখানে ছিল। ছবিটি মুক্তির কয়েক বছর পর আমি ভারতে যাই। হিমালয়ের পাদদেশে আমি কাঁধে ব্যাকপ্যাক নিয়ে হাঁটছিলাম। ওয়াকিং স্টিক নিয়ে আমার পেছনে এক লোক আসে, বয়স ৮৫ হবে এবং এক চোখ ছিল অন্ধ। তিনি আমার দিকে তাকিয়ে বলেন, ‘তুমি- টাইটানিক’। আমি হ্যাঁ বলি এবং তিনি বুকের কাছে হাত নিয়ে বলেন, ‘ধন্যবাদ’। আমি কান্নায় ফেটে পড়ি।”
এই ঘটনা থেকে তিনি বুঝতে পারেন একটি মাত্র সিনেমা অনেক মানুষকে আনন্দ হয়েছিল।এরপর কেট জানান, পরিচালক জেমস ক্যামেরনকে নিয়ে গর্বিত। কারণ, তার কারণে লাখো মানুষের হৃদয় স্পর্শ করতে পেরেছেন। একই সময়ে সাফল্য তাকে অস্বস্তিতেও ফেলেছিল।
কারণ হিসেবে অস্কারজয়ী অভিনেত্রী জানান, তিনি নিরুপদ্রব সাধারণ জীবন যাপন করছিলেন। এমন খ্যাতির জন্য প্রস্তুত ছিলেন না। তাকে নিয়ে চারদিকে শুরু হয় তুমুল আলাপ- যা ছিল অসত্য।‘টাইটানিক’ মুক্তির পরপরই সারা বিশ্বে ঝড় তোলে। অচিরে পরিণত হয় শীর্ষ আয়ের সিনেমায়। কাল্টের খেতাব মিলে, বিশ্ব সিনেমার ইতিহাসে আলাদা স্থান দখল করে নেয়।
সম্পাদক ও প্রকাশক: মহসিন মিলন
সম্পাদকীয় পরিষদ
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি: নুরুজ্জামান লিটন, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: রোকনুজ্জামান রিপন, নির্বাহী সম্পাদক: আব্দুল লতিফ, যুগ্ন নির্বাহী সম্পাদক: আলহাজ্ব মতিয়ার রহমান, সহকারী সম্পাদক: সাজ্জাদুল ইসলাম সৌরভ, মামুন বাবু, বার্তা সম্পাদক: নজরুল ইসলাম
সম্পাদকীয় কার্যালয়
বার্তা ও বানিজ্যক কার্যালয়: গাজীপুর আবাসিক এলাকা, বেনাপোল, যশোর। ইমেইল: mohsin.milon@gmail.com, bartakontho@gmail.com ফোন: ৭৫২৮৯, ৭৫৬৯৫ মোবা: ০১৭১১৮২০৩৯৪
All Rights Reserved © Barta Kontho