বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

নাকে শ্বাস নিয়ে মুখ দিয়ে ছাড়লেই মরবে করোনা: নোবেলজয়ী বিশেষজ্ঞ

সাজ্জাদুল ইসলাম সৌরভ:/=

করোনা আক্রান্তের সংখ্যা কোটি পার হয়ে গেলেও মেলেনি কোনো ভ্যাকসিনের খোঁজ। ভ্যাকসিন ছাড়াই নানা চিকিৎসার মাধ্যমে কভিড-১৯ কে প্রতিরোধের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। এর মধ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছেন অর্ধ কোটি মানুষও।

এদিকে নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে শ্বাসপ্রশ্বাস নিলেই করোনা প্রতিরোধ সম্ভব, বলছেন নোবেলজয়ী ফার্মাকোলজিস্ট লুই জে ইগনারো। নিউজ এইটি জানায়, সম্প্রতি ‘‌দ্য কনভারসেশন’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে তার এ বক্তব্য।

নোবেলজয়ী ইগনারোর মতে, নাক দিয়ে নিঃশ্বাস নিয়ে মুখ দিয়ে ছাড়তে হবে। তাহলে মরবে করোনার জীবাণু।

এর ব্যাখ্যা দিয়ে তিনি জানান, নাক দিয়ে অক্সিজেন গ্রহণ করে মুখ দিয়ে কার্বন ডাই অক্সাই‌ড পরিত্যাগ করা ভীষণ উপকারী পদ্ধতি। এতে নাইট্রিক অক্সাইড তৈরি হয়। ফলে ফুসফুসে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায় এবং গোটা শরীরে অক্সিজেনের জোগান বাড়ে। এই নাইট্রিক অক্সাইড শিরা-ধমনী ও ফুসফসে এন্ডোথেরিয়াম তৈরি হয় যা উচ্চ রক্তচাপ রোধ করে।

পাশাপাশি অন্যান্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গেও রক্ত সঞ্চালন বাড়ে। এছাড়াও ধমনীতে রক্ত জমাট বাঁধতে পারে না বলে ১৯৯৮ সালে ফিজিওলজি বা ওষুধবিদ্যার ওপর নোবেল জিতে ইগনারো বলেন।

আপনার মন্তব্য লিখুন

লেখকের সম্পর্কে

Shahriar Hossain

নাকে শ্বাস নিয়ে মুখ দিয়ে ছাড়লেই মরবে করোনা: নোবেলজয়ী বিশেষজ্ঞ

প্রকাশের সময় : ০৮:১৬:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জুন ২০২০

সাজ্জাদুল ইসলাম সৌরভ:/=

করোনা আক্রান্তের সংখ্যা কোটি পার হয়ে গেলেও মেলেনি কোনো ভ্যাকসিনের খোঁজ। ভ্যাকসিন ছাড়াই নানা চিকিৎসার মাধ্যমে কভিড-১৯ কে প্রতিরোধের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। এর মধ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছেন অর্ধ কোটি মানুষও।

এদিকে নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে শ্বাসপ্রশ্বাস নিলেই করোনা প্রতিরোধ সম্ভব, বলছেন নোবেলজয়ী ফার্মাকোলজিস্ট লুই জে ইগনারো। নিউজ এইটি জানায়, সম্প্রতি ‘‌দ্য কনভারসেশন’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে তার এ বক্তব্য।

নোবেলজয়ী ইগনারোর মতে, নাক দিয়ে নিঃশ্বাস নিয়ে মুখ দিয়ে ছাড়তে হবে। তাহলে মরবে করোনার জীবাণু।

এর ব্যাখ্যা দিয়ে তিনি জানান, নাক দিয়ে অক্সিজেন গ্রহণ করে মুখ দিয়ে কার্বন ডাই অক্সাই‌ড পরিত্যাগ করা ভীষণ উপকারী পদ্ধতি। এতে নাইট্রিক অক্সাইড তৈরি হয়। ফলে ফুসফুসে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায় এবং গোটা শরীরে অক্সিজেনের জোগান বাড়ে। এই নাইট্রিক অক্সাইড শিরা-ধমনী ও ফুসফসে এন্ডোথেরিয়াম তৈরি হয় যা উচ্চ রক্তচাপ রোধ করে।

পাশাপাশি অন্যান্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গেও রক্ত সঞ্চালন বাড়ে। এছাড়াও ধমনীতে রক্ত জমাট বাঁধতে পারে না বলে ১৯৯৮ সালে ফিজিওলজি বা ওষুধবিদ্যার ওপর নোবেল জিতে ইগনারো বলেন।