এছাড়া টিকিট কাউন্টার তো থাকছেই, যাত্রী ওঠানামায় সিঁড়ি, এস্কেলেটরসহ থাকবে লিফটের ব্যবস্থা। প্রতি তিন মিনিট পরপর যে ট্রেন থামবে সেই যাত্রী ওঠা-নামা নির্বিঘ্ন করতে থাকবে বিশেষ ব্যবস্থা। রাখা হয়েছে পর্যাপ্ত আলো-বাতাস চলাচলের ব্যবস্থাও।
উত্তরার এ তিনটি স্টেশনে সরেজমিনে গেলে তেমনটাই চোখে পড়বে। কর্তৃপক্ষ বলছে, সব ঠিকঠাক থাকলে ট্রায়াল রানটা হবে নির্ধারিত সময়ে। তবে পরিকল্পনায় কিছুটা পরিবর্তন আনার কথা ভাবছেন তারা। নগরবাসীকে পরীক্ষামূলক চলাচল স্বচক্ষে দেখাতে পরিধি আরও বাড়ানোর কথা ভাবছেন তারা।
ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক জানান, উত্তরা উত্তর, উত্তরা সেন্টাল, উত্তরা দক্ষিণ এ তিনটি নিয়েই ট্রায়াল রান করার পরিকল্পনা। কিন্তু আমরা চেষ্টা করছি, এটাকে বাড়িয়ে শহরের ভেতরে ট্রায়াল রান করার। তাহলে শহরের মধ্যে মানুষ ট্রেনগুলো দেখতে পারবে।
মোট ১৬টি স্টেশনের প্রতিটির কাজই এখন চলমান। এর মধ্যে প্রথম পাঁচটি প্ল্যাটফর্মের অবকাঠামো শেষ। আর বাকিগুলোরও পিলার বসে গেছে। ডিসেম্বরেই প্রথম লটের পাঁচটি রেল জাপানে তৈরি হবে বলেও মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে