বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

এপ্রিলেই চলবে মেট্রোরেল!

তানজীর মহসিন অংকন ##
প্রতি তিন মিনিট পরপর থামবে ট্রেন, নির্দিষ্ট স্টেশন থেকে উঠবে যাত্রীরা। সেই লক্ষ্য নিয়েই দেশে এপ্রিলে পরীক্ষামূলকভাবে চলবে মেট্রোরেল। উত্তরার তিনটি স্টেশনে ট্রায়াল রানের পরিকল্পনা থাকলেও আরও দুটি বাড়িয়ে সংযুক্ত করা হবে মিরপুরকেও। এরইমধ্যে ৫২ ভাগ কাজ শেষ হওয়ার কথা জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

লক্ষ্য এপ্রিলে পরীক্ষামূলক চলাচল। তাই ব্যস্ততার শেষ নেই। প্রথম তিনটি স্টেশন আপাতত তৈরি হচ্ছে সেই উদ্দেশ্যে।

এছাড়া টিকিট কাউন্টার তো থাকছেই, যাত্রী ওঠানামায় সিঁড়ি, এস্কেলেটরসহ থাকবে লিফটের ব্যবস্থা। প্রতি তিন মিনিট পরপর যে ট্রেন থামবে সেই যাত্রী ওঠা-নামা নির্বিঘ্ন করতে থাকবে বিশেষ ব্যবস্থা। রাখা হয়েছে পর্যাপ্ত আলো-বাতাস চলাচলের ব্যবস্থাও।

উত্তরার এ তিনটি স্টেশনে সরেজমিনে গেলে তেমনটাই চোখে পড়বে। কর্তৃপক্ষ বলছে, সব ঠিকঠাক থাকলে ট্রায়াল রানটা হবে নির্ধারিত সময়ে। তবে পরিকল্পনায় কিছুটা পরিবর্তন আনার কথা ভাবছেন তারা। নগরবাসীকে পরীক্ষামূলক চলাচল স্বচক্ষে দেখাতে পরিধি আরও বাড়ানোর কথা ভাবছেন তারা।

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক জানান, উত্তরা উত্তর, উত্তরা সেন্টাল, উত্তরা দক্ষিণ এ তিনটি নিয়েই ট্রায়াল রান করার পরিকল্পনা। কিন্তু আমরা চেষ্টা করছি, এটাকে বাড়িয়ে শহরের ভেতরে ট্রায়াল রান করার। তাহলে শহরের মধ্যে মানুষ ট্রেনগুলো দেখতে পারবে।

মোট ১৬টি স্টেশনের প্রতিটির কাজই এখন চলমান। এর মধ্যে প্রথম পাঁচটি প্ল্যাটফর্মের অবকাঠামো শেষ। আর বাকিগুলোরও পিলার বসে গেছে। ডিসেম্বরেই প্রথম লটের পাঁচটি রেল জাপানে তৈরি হবে বলেও মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে

আপনার মন্তব্য লিখুন

লেখকের সম্পর্কে

Shahriar Hossain

যশোরে বায়েজিদ হত্যা মামলার আরও ২ আসামি গ্রেপ্তার

এপ্রিলেই চলবে মেট্রোরেল!

প্রকাশের সময় : ০৪:০০:২৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ জানুয়ারী ২০২১
তানজীর মহসিন অংকন ##
প্রতি তিন মিনিট পরপর থামবে ট্রেন, নির্দিষ্ট স্টেশন থেকে উঠবে যাত্রীরা। সেই লক্ষ্য নিয়েই দেশে এপ্রিলে পরীক্ষামূলকভাবে চলবে মেট্রোরেল। উত্তরার তিনটি স্টেশনে ট্রায়াল রানের পরিকল্পনা থাকলেও আরও দুটি বাড়িয়ে সংযুক্ত করা হবে মিরপুরকেও। এরইমধ্যে ৫২ ভাগ কাজ শেষ হওয়ার কথা জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

লক্ষ্য এপ্রিলে পরীক্ষামূলক চলাচল। তাই ব্যস্ততার শেষ নেই। প্রথম তিনটি স্টেশন আপাতত তৈরি হচ্ছে সেই উদ্দেশ্যে।

এছাড়া টিকিট কাউন্টার তো থাকছেই, যাত্রী ওঠানামায় সিঁড়ি, এস্কেলেটরসহ থাকবে লিফটের ব্যবস্থা। প্রতি তিন মিনিট পরপর যে ট্রেন থামবে সেই যাত্রী ওঠা-নামা নির্বিঘ্ন করতে থাকবে বিশেষ ব্যবস্থা। রাখা হয়েছে পর্যাপ্ত আলো-বাতাস চলাচলের ব্যবস্থাও।

উত্তরার এ তিনটি স্টেশনে সরেজমিনে গেলে তেমনটাই চোখে পড়বে। কর্তৃপক্ষ বলছে, সব ঠিকঠাক থাকলে ট্রায়াল রানটা হবে নির্ধারিত সময়ে। তবে পরিকল্পনায় কিছুটা পরিবর্তন আনার কথা ভাবছেন তারা। নগরবাসীকে পরীক্ষামূলক চলাচল স্বচক্ষে দেখাতে পরিধি আরও বাড়ানোর কথা ভাবছেন তারা।

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক জানান, উত্তরা উত্তর, উত্তরা সেন্টাল, উত্তরা দক্ষিণ এ তিনটি নিয়েই ট্রায়াল রান করার পরিকল্পনা। কিন্তু আমরা চেষ্টা করছি, এটাকে বাড়িয়ে শহরের ভেতরে ট্রায়াল রান করার। তাহলে শহরের মধ্যে মানুষ ট্রেনগুলো দেখতে পারবে।

মোট ১৬টি স্টেশনের প্রতিটির কাজই এখন চলমান। এর মধ্যে প্রথম পাঁচটি প্ল্যাটফর্মের অবকাঠামো শেষ। আর বাকিগুলোরও পিলার বসে গেছে। ডিসেম্বরেই প্রথম লটের পাঁচটি রেল জাপানে তৈরি হবে বলেও মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে