বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

হাজী মোতালেব” জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাব”

সজীব আকবর, ঢাকা ব্যুরোঃ চুয়াডাঙ্গা জেলা ইট ভাটা মালিক সমিতি’র সাধারণ সম্পাদক বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবক হাজী আব্দুল মোতালেব বলেছেন জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত মানব কল্যাণে কাজ করে যাবেন। তিনি বলেন তুমি রাজা বাদশা উজির নাজীর যায় হওনা কেনো, যদি তোমার দ্বারাই মা মাটি ও মানুষের কল্যাণ সাধিত না হয়, তাহলে অবশ্যই তোমার মানব জনম বৃথা। 
জনাব মোতালেব বলেন, তিনি জন্মসূত্রেই একজন স্বচ্ছল ও সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান। অর্থ সম্পদ বিত্তবৈভবের প্রতি কোনো লালসা কখনই ছিলোনা, এখনো নেই। তিনি কৈশোর বয়স থেকেই স্বপ্ন দেখতেন সৎপথে নিজের রুটি-রুজির পাশাপাশি, আশেপাশের মানুষজনকেও কর্মক্ষম করে গড়ে তুলবেন। সৎ পেশায় মানুষের ডাল ভাতের নিশ্চিত ব্যবস্থা করবেন। অবশ্য সে বিষয়ে তিনি যথেষ্ট সফলাতা দেখিয়েছেন, নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছেন একজন সফল দিকনির্দেশকের ভূমিকায়।
তাঁর ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠান ছাড়াও তাঁর সফল নেতৃত্বে পরিচালিত জেলা ইঁট ভাটা মালিক সমিতির মাধ্যমে প্রায় ১০ হাজার মানুষের রুটি-রুজির নিশ্চিত ব্যবস্থা হয়েছে। গতকাল সন্ধায় মিডিয়ার মুখোমুখি তিনি বলেন, তিনি কখনো পদ বা ক্ষমতার প্রতি লালায়িত ছিলেননা। তাই স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা তাঁকে দিয়েছেন দুহাত ভরে। ইতোমধ্যে তিনি রাজনৈতিক সামাজিক ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ছাড়াও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্বপালন করে চলেছেন।
হাজী আব্দুল মোতালেব আরো বলেন আমার পরিচালিত জেলা ইট ভাটা মালিক সমিতি’র নামেও অনেক সময় অনেকেই কটু কথা লিখে এই সমিতির পরিচালনা পর্ষদ তথা নেতৃবৃন্দের নামে অনেক আপত্তিকর মন্তব্য প্রকাশ করে আমাদের মধ্যে ফাটল ধরাবার চেষ্টা করেছে। কিন্তু তাদের সে চেষ্টা সফল হয়নি। কারণ ইট ভাটা মালিক সমিতি কখনো সাজানো নাটক করেনা। তিনি বলেন, সম্প্রতি চুয়াডাঙ্গার রাজপথে ইট ভাটার শত শত শ্রমিক যে মিছিল মিটিং মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছে, তা তারা স্ব প্রণোদিত ভাবেই করেছে। এখানে ইট ভাটা মালিক সমিতি’র কোনো উৎসাহ ও উস্কানির ঘটনা  একেবারেই গৌণ ও ভিত্তিহীন।
হাজী মোতালেব আরো বলেন, সম্প্রতি একটি ম্যাগাজিন পত্রিকা দাবী করেছে যে,  সবকিছু ম্যানেজ করার নামে ইট ভাটা মালিক সমিতি’র নামে বাৎসরিক ৩ কোটি টাকা আদায় করা হচ্ছে। এ কথাটিও সর্বৈব মিথ্যা ও সত্যের অপলাপ। দেশের আর দশটি সংগঠনের ন্যায় রুলস্ অফ রেজুলেশন অনুযায়ী প্রচলিত আইন মোতাবেক এ সমিতির সমস্ত কার্যক্রম পরিচালিত হয়। তিনি এ সময় উপস্থিত মিডিয়া কর্মীদের সামনে বলেন, কোনো সাধারণ মানুষই ভুল ত্রুটির ঊর্ধ্বে নয়। এ সময় তিনি  যে কোনো বিষয় লেখার আগে ভালোভাবে যাচাই বাছাই করার জন্যও সংবাদমাধ্যমের প্রতি আহবান জানান।

পুনশ্চঃ গতকাল সন্ধ্যায় চুয়াডাঙ্গা শহরের ভিজে স্কুল সড়কের একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানে এ সময় হাজী আঃ মোতালেব ছাড়াও ইট ভাটা মালিক সমিতি’র বর্ষীয়ান নেতা বজলুর রহমান, জেলার শীর্ষ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মাদানী এন্টারপ্রাইজ’র  প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক ইকবাল মাহমুদ টিটু, সাবেক সফল পৌর কাউন্সিলর ও প্রথম শ্রেণীর ঠিকাদার আবুল হোসেন প্রমূখ নেতৃবৃন্দসহ বেশকিছু মিডিয়াকর্মী উপস্থিত ছিলেন।

আপনার মন্তব্য লিখুন

লেখকের সম্পর্কে

Shahriar Hossain

হাজী মোতালেব” জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাব”

প্রকাশের সময় : ০৭:৩৮:৪৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ মার্চ ২০২১
সজীব আকবর, ঢাকা ব্যুরোঃ চুয়াডাঙ্গা জেলা ইট ভাটা মালিক সমিতি’র সাধারণ সম্পাদক বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবক হাজী আব্দুল মোতালেব বলেছেন জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত মানব কল্যাণে কাজ করে যাবেন। তিনি বলেন তুমি রাজা বাদশা উজির নাজীর যায় হওনা কেনো, যদি তোমার দ্বারাই মা মাটি ও মানুষের কল্যাণ সাধিত না হয়, তাহলে অবশ্যই তোমার মানব জনম বৃথা। 
জনাব মোতালেব বলেন, তিনি জন্মসূত্রেই একজন স্বচ্ছল ও সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান। অর্থ সম্পদ বিত্তবৈভবের প্রতি কোনো লালসা কখনই ছিলোনা, এখনো নেই। তিনি কৈশোর বয়স থেকেই স্বপ্ন দেখতেন সৎপথে নিজের রুটি-রুজির পাশাপাশি, আশেপাশের মানুষজনকেও কর্মক্ষম করে গড়ে তুলবেন। সৎ পেশায় মানুষের ডাল ভাতের নিশ্চিত ব্যবস্থা করবেন। অবশ্য সে বিষয়ে তিনি যথেষ্ট সফলাতা দেখিয়েছেন, নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছেন একজন সফল দিকনির্দেশকের ভূমিকায়।
তাঁর ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠান ছাড়াও তাঁর সফল নেতৃত্বে পরিচালিত জেলা ইঁট ভাটা মালিক সমিতির মাধ্যমে প্রায় ১০ হাজার মানুষের রুটি-রুজির নিশ্চিত ব্যবস্থা হয়েছে। গতকাল সন্ধায় মিডিয়ার মুখোমুখি তিনি বলেন, তিনি কখনো পদ বা ক্ষমতার প্রতি লালায়িত ছিলেননা। তাই স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা তাঁকে দিয়েছেন দুহাত ভরে। ইতোমধ্যে তিনি রাজনৈতিক সামাজিক ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ছাড়াও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্বপালন করে চলেছেন।
হাজী আব্দুল মোতালেব আরো বলেন আমার পরিচালিত জেলা ইট ভাটা মালিক সমিতি’র নামেও অনেক সময় অনেকেই কটু কথা লিখে এই সমিতির পরিচালনা পর্ষদ তথা নেতৃবৃন্দের নামে অনেক আপত্তিকর মন্তব্য প্রকাশ করে আমাদের মধ্যে ফাটল ধরাবার চেষ্টা করেছে। কিন্তু তাদের সে চেষ্টা সফল হয়নি। কারণ ইট ভাটা মালিক সমিতি কখনো সাজানো নাটক করেনা। তিনি বলেন, সম্প্রতি চুয়াডাঙ্গার রাজপথে ইট ভাটার শত শত শ্রমিক যে মিছিল মিটিং মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছে, তা তারা স্ব প্রণোদিত ভাবেই করেছে। এখানে ইট ভাটা মালিক সমিতি’র কোনো উৎসাহ ও উস্কানির ঘটনা  একেবারেই গৌণ ও ভিত্তিহীন।
হাজী মোতালেব আরো বলেন, সম্প্রতি একটি ম্যাগাজিন পত্রিকা দাবী করেছে যে,  সবকিছু ম্যানেজ করার নামে ইট ভাটা মালিক সমিতি’র নামে বাৎসরিক ৩ কোটি টাকা আদায় করা হচ্ছে। এ কথাটিও সর্বৈব মিথ্যা ও সত্যের অপলাপ। দেশের আর দশটি সংগঠনের ন্যায় রুলস্ অফ রেজুলেশন অনুযায়ী প্রচলিত আইন মোতাবেক এ সমিতির সমস্ত কার্যক্রম পরিচালিত হয়। তিনি এ সময় উপস্থিত মিডিয়া কর্মীদের সামনে বলেন, কোনো সাধারণ মানুষই ভুল ত্রুটির ঊর্ধ্বে নয়। এ সময় তিনি  যে কোনো বিষয় লেখার আগে ভালোভাবে যাচাই বাছাই করার জন্যও সংবাদমাধ্যমের প্রতি আহবান জানান।

পুনশ্চঃ গতকাল সন্ধ্যায় চুয়াডাঙ্গা শহরের ভিজে স্কুল সড়কের একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানে এ সময় হাজী আঃ মোতালেব ছাড়াও ইট ভাটা মালিক সমিতি’র বর্ষীয়ান নেতা বজলুর রহমান, জেলার শীর্ষ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মাদানী এন্টারপ্রাইজ’র  প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক ইকবাল মাহমুদ টিটু, সাবেক সফল পৌর কাউন্সিলর ও প্রথম শ্রেণীর ঠিকাদার আবুল হোসেন প্রমূখ নেতৃবৃন্দসহ বেশকিছু মিডিয়াকর্মী উপস্থিত ছিলেন।