বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশ মানে এক টুকরো ভালোবাসা

শাহজালাল সম্রাট ## বাংলাদেশ এক আবেগের নাম, বাংলাদেশ মানে এক টুকরো ভালোবাসার নাম। পঞ্চাশের বাংলাদেশের চাওয়া-পাওয়ার হিসাবটা তো একেবারে মিলবে না তবুও লক্ষ্য থেকে খুব বেশি দূরে নয় এ ভুখণ্ড। তবু যাদের এমন সংগ্রামের ইতিহাস এ অপ্রতিরুদ্ধ অগ্রযাত্রার লাগাম টানবে এমন সাধ্য কার।

উদার আকাশে উড়ছে লাল পতাকা। সবুজের মাঝে লাল বাঙালির ঐক্যের বন্ধন হয়ে মর্মচেতনায় রং ছড়ায়। একাত্তর থেকে একুশ, দৈর্ঘ্য পঞ্চাশ। ঘটনা প্রবাহে হাজারো বছরের সমান। উত্থাণ-পতন, স্বপ্ন-স্বপ্নহীনতা, গণতন্ত্র-স্বৈরশাকদের পদধ্বনি, সোনার বাংলা-শ্মশান কেন? কত প্রশ্ন, রাজনৈতিক রূপান্তর, ক্ষয়-আবারো নির্মাণ।
অস্ত্রবাহী পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে লাঠি হাতের যোদ্ধা সাধারণ মানুষ, পঞ্চাশ বছর ধরে কেমন আছে?
এক মুক্তিযোদ্ধা বলেন, বাঙালি জাতি এমন এক জাতি সে কারও কাছে পরাজিত থাকতে চায় না।
তরুণ যারা, মুক্তিযুদ্ধ দেখেনি তবে উত্তারিকার মহান এক ইতিহাসের তাদের কাছে পঞ্চাশ কি? এক তরুণ বলেন, ৩০ লাখ শহীদ আর অসংখ্য মা-বোনের সম্ভ্রমের নাম বাংলাদেশ।
চাওয়া পাওয়ার হিসাবটা এক কোণে মিলিয়েছে কে কবে। তবু প্রত্যাশা সোনায় মড়োনো ইতিহাস প্রেরণা হয়ে পাড়ি দেবে সেই বন্ধুর পথও।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে এক রিকশাচালক জানান, রিকশা চালিয়ে জীবনযাপন করে তবে দেশ উন্নত হতে চায় এই আর কি।
বৃহস্পতিবার (২৫ মার্চ) এক শিক্ষার্থী বলেন, অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয়ে ওঠা বা শিল্প, সাহিত্য সাংস্কৃতি সবদিকে উন্নয়নটা করাটাই আশা করছি।
একাত্তরে স্বাধীন রাষ্ট্র পেয়েছিল বাঙালি, পেয়েছে প্রবল গড়িমায় মাথা তুলবার অধিকার। বাংলোদেশ এগিয়ে যাবে যুগ শতাব্দী পেরিয়ে যাবে হাজার বছর। এমনটাই প্রতাশা সবার।

আপনার মন্তব্য লিখুন

লেখকের সম্পর্কে

Shahriar Hossain

বাংলাদেশ মানে এক টুকরো ভালোবাসা

প্রকাশের সময় : ০৪:৪২:৫৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ মার্চ ২০২১

শাহজালাল সম্রাট ## বাংলাদেশ এক আবেগের নাম, বাংলাদেশ মানে এক টুকরো ভালোবাসার নাম। পঞ্চাশের বাংলাদেশের চাওয়া-পাওয়ার হিসাবটা তো একেবারে মিলবে না তবুও লক্ষ্য থেকে খুব বেশি দূরে নয় এ ভুখণ্ড। তবু যাদের এমন সংগ্রামের ইতিহাস এ অপ্রতিরুদ্ধ অগ্রযাত্রার লাগাম টানবে এমন সাধ্য কার।

উদার আকাশে উড়ছে লাল পতাকা। সবুজের মাঝে লাল বাঙালির ঐক্যের বন্ধন হয়ে মর্মচেতনায় রং ছড়ায়। একাত্তর থেকে একুশ, দৈর্ঘ্য পঞ্চাশ। ঘটনা প্রবাহে হাজারো বছরের সমান। উত্থাণ-পতন, স্বপ্ন-স্বপ্নহীনতা, গণতন্ত্র-স্বৈরশাকদের পদধ্বনি, সোনার বাংলা-শ্মশান কেন? কত প্রশ্ন, রাজনৈতিক রূপান্তর, ক্ষয়-আবারো নির্মাণ।
অস্ত্রবাহী পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে লাঠি হাতের যোদ্ধা সাধারণ মানুষ, পঞ্চাশ বছর ধরে কেমন আছে?
এক মুক্তিযোদ্ধা বলেন, বাঙালি জাতি এমন এক জাতি সে কারও কাছে পরাজিত থাকতে চায় না।
তরুণ যারা, মুক্তিযুদ্ধ দেখেনি তবে উত্তারিকার মহান এক ইতিহাসের তাদের কাছে পঞ্চাশ কি? এক তরুণ বলেন, ৩০ লাখ শহীদ আর অসংখ্য মা-বোনের সম্ভ্রমের নাম বাংলাদেশ।
চাওয়া পাওয়ার হিসাবটা এক কোণে মিলিয়েছে কে কবে। তবু প্রত্যাশা সোনায় মড়োনো ইতিহাস প্রেরণা হয়ে পাড়ি দেবে সেই বন্ধুর পথও।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে এক রিকশাচালক জানান, রিকশা চালিয়ে জীবনযাপন করে তবে দেশ উন্নত হতে চায় এই আর কি।
বৃহস্পতিবার (২৫ মার্চ) এক শিক্ষার্থী বলেন, অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয়ে ওঠা বা শিল্প, সাহিত্য সাংস্কৃতি সবদিকে উন্নয়নটা করাটাই আশা করছি।
একাত্তরে স্বাধীন রাষ্ট্র পেয়েছিল বাঙালি, পেয়েছে প্রবল গড়িমায় মাথা তুলবার অধিকার। বাংলোদেশ এগিয়ে যাবে যুগ শতাব্দী পেরিয়ে যাবে হাজার বছর। এমনটাই প্রতাশা সবার।