
শনিবার ভারতের কোভিড সংক্রমণের দ্বিতীয় তরঙ্গকে ‘সুনামি’ আখ্যা দিয়ে দিল্লি হাই কোর্ট একটি মামলার পর্যবেক্ষণে জানায়, হাসপাতালগুলিতে অক্সিজেন সরবরাহ পর্যাপ্ত পরিমাণে হচ্ছে না। সেই সরবরাহে ব্যাঘাত ঘটানো হলে কেন্দ্রীয় বা রাজ্য সরকারি কর্মী অথবা স্থানীয় প্রশাসনের কোনও কর্তাব্যক্তিকেই ছে়ড়ে কথা বলা হবে না।
আরও পড়ুন >>> দিল্লিতে অক্সিজেনের অভাবে ২০ করোনা রোগীর মৃত্যু
গত এক সপ্তাহ ধরে ভারতে প্রতিদিন সংক্রমিত হচ্ছে ২ লাখের বেশি আর মৃত্যু হচ্ছে দুই হাজারের বেশি মানুষের। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন আরও দুই হাজার ৬২৪ জন। এটিই এখন পর্যন্ত দেশটিতে একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু। করোনায় এ পর্যন্ত ভারতে মারা গেছেন এক লাখ ৮৯ হাজার ৫৪৪ জন। একই সময়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত আরও তিন লাখ ৪৬ হাজার ৭৮৬ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। এটিই এখন এখন পর্যন্ত দেশটিতে ও বিশ্বে একদিনে সর্বোচ্চ শনাক্ত। ভারতে মোট এক কোটি ৬৬ লাখ ১০ হাজার ৪৮১ জন শনাক্ত হয়েছেন। সংক্রমণের দিক থেকে বিশ্বের মধ্যে ভারতের অবস্থান বর্তমানে দ্বিতীয়তে।
গতকাল দিল্লির জয়পুর গোল্ডেন হসপিটালে অক্সিজেনের ঘাটতিতে ২৫ জন কোভিড রোগীর মৃত্যু হয়েছে। শনিবার সকালেই বাটরা হসপিটালের পক্ষ থেকে জানানো হয় ৩০০ জন কোভিড রোগীর শয্যা রয়েছে। অথচ হাসপাতালের কাছে খুব বেশি হলে ২০ মিনিট চালানোর মতো অক্সিজেন মজুত রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে কোভিড রোগীদের বাঁচাতে অক্সিজেন পাঠানোর জন্য প্রশাসনের কাছে আর্জি জানিয়েছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এর পরিপ্রেক্ষিতে শনিবার দিল্লি হাই কোর্ট কেন্দ্রের কাছে জানতে চেয়েছে, ঠিক কবে প্রতিশ্রুতি মতো ৪৮০ মেট্রিক টন ওজনের অক্সিজেন পৌঁছবে দিল্লি সরকারের কাছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক: মহসিন মিলন
সম্পাদকীয় পরিষদ
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি: নুরুজ্জামান লিটন, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: রোকনুজ্জামান রিপন, নির্বাহী সম্পাদক: আব্দুল লতিফ, যুগ্ন নির্বাহী সম্পাদক: আলহাজ্ব মতিয়ার রহমান, সহকারী সম্পাদক: সাজ্জাদুল ইসলাম সৌরভ, মামুন বাবু, বার্তা সম্পাদক: নজরুল ইসলাম
সম্পাদকীয় কার্যালয়
বার্তা ও বানিজ্যক কার্যালয়: গাজীপুর আবাসিক এলাকা, বেনাপোল, যশোর। ইমেইল: mohsin.milon@gmail.com, bartakontho@gmail.com ফোন: ৭৫২৮৯, ৭৫৬৯৫ মোবা: ০১৭১১৮২০৩৯৪
All Rights Reserved © Barta Kontho