
দেখা যাচ্ছে, সাধারণত দিল্লিতে যত সংখ্যক মৃতের সৎকার হয়ে থাকে, তার থেকে বহুগুণ বেশি মৃতদেহ রোজ আসছে শ্মশান ও কবরস্থানে। গত ১০ দিনে এমনই ঘটনার সাক্ষী দিল্লি। এ পরিস্থিতিতে মৃতদেহ দাহ করার কাঠ ফুরিয়ে গেছে বহু শ্মশানে। কাঠের অভাবে কেয়ারটেকারকে বাধ্য হয়ে বন্ধ করে দিতে হয়েছে শ্মশানের দরজা।
দিল্লির রাস্তায় লোক নেই। মন্দির, মসজিদ, গির্জাও সেভাবে ভর্তি নয়। জনসমাগম শুধুই হাসপাতালগুলোতে। আর সেখান থেকে বেরিয়ে আসা একের পর এক মরদেহ সৎকারে হয়রানি, ভোগান্তি সাধারণ মানুষের। এমনই দাবি করা হয়েছে বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমের রিপোর্টে।
করোনার জেরে শ্মশানের জন্য জমি বাড়াতে হচ্ছে দিল্লিতে। আরও ৫০টি নতুন প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা হয়েছে সৎকারের জন্য। অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্নে ছাড় পাচ্ছে না পার্কিং লটগুলো। দিল্লির গাজীপুরে এমনই পার্কিং লটে চিতা জ্বালানোর বন্দোবস্ত করা হচ্ছে। যে হারে করোনায় দিল্লিতে মৃত্যু মিছিল অব্যাহত রয়েছে, তাতে পরিস্থিতি ক্রমাগত ভয়াবহ হচ্ছে।
শুধু কবরস্থান নয়, মৃত্যুর চাপে একই পরিস্থিতি শ্মশানেই। সেখানেও চিতার আগুন নিভছে না। আরও চিতা রাখার জন্য জায়গা তৈরি করা হচ্ছে।
২০ হাজারের ওপর করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দিল্লির নিত্যদিনের ঘটনা এখন। এই পরিস্থিতিতে মৃতের সংখ্যা ৩৫০-এর আশপাশে প্রায় প্রতিদিনের পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে।
সূত্র: ওয়ানইন্ডিয়া
সম্পাদক ও প্রকাশক: মহসিন মিলন
সম্পাদকীয় পরিষদ
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি: নুরুজ্জামান লিটন, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: রোকনুজ্জামান রিপন, নির্বাহী সম্পাদক: আব্দুল লতিফ, যুগ্ন নির্বাহী সম্পাদক: আলহাজ্ব মতিয়ার রহমান, সহকারী সম্পাদক: সাজ্জাদুল ইসলাম সৌরভ, মামুন বাবু, বার্তা সম্পাদক: নজরুল ইসলাম
সম্পাদকীয় কার্যালয়
বার্তা ও বানিজ্যক কার্যালয়: গাজীপুর আবাসিক এলাকা, বেনাপোল, যশোর। ইমেইল: mohsin.milon@gmail.com, bartakontho@gmail.com ফোন: ৭৫২৮৯, ৭৫৬৯৫ মোবা: ০১৭১১৮২০৩৯৪
All Rights Reserved © Barta Kontho