
দুই বছর ধরে পানির দরে বিক্রি হয়েছিল কোরবানির পশুর চামড়া। দাম না পেয়ে অনেক মৌসুমি বেপারি রাস্তায় ফেলে চলে যান মূল্যবান চামড়া। এ জন্য ট্যাানরি মালিক ও আড়তদাররা একে অপরের ওপর দোষ চাপান। ট্যানারিগুলো যথাসময়ে বকেয়া ১৭৫ কোটি টাকা পরিশোধ না করলে, এ বছরও লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী চামড়া কেনা সম্ভব হবে না বলে আশঙ্কা করছেন পোস্তার আড়তদাররা।
হাইড অ্যান্ড স্কিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব টিপু সুলতান বলেন, গ্রাম থেকে চামড়া নিয়ে এসে সেগুলো সংরক্ষণ করতে অর্থের বিকল্প নেই। এখন পর্যন্ত ১৭৫ কোটি ট্যানারি মালিকদের কাছে রয়েছে। এ টাকাগুলো হাতে পেলে রাষ্ট্রের সম্পদ বাঁচানোর জন্য সব ধরনের চেষ্টা করা হবে।
গত বছর ৯০ লাখ পিস চামড়া সংগ্রহ করা হলেও করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি এবং অর্থাভাবের কারণে এ বছর লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না হওয়ার আশঙ্কা ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের।
ব্যাংকগুলো যথাসময়ে প্রয়োজনীয় ঋণ না দিলে আড়তদারদের বকেয়া পাওনা পরিশোধ কঠিন হবে বলে জানান অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি।
ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশন সভাপতি শাহীন আহমেদ বলেন, করোনার কারণে এ বছর কোরবানির পশুর চামড়া ৪০ শতাংশ কম সংগ্রহ হবে। এ ছাড়া ব্যাংক থেকে ঋণ পাই ঈদের দুদিন আগে, সে জন্য প্রান্তিক পর্যায়ে সঠিক সময়ে টাকা পৌঁছানো যায় না এটা একটা সমস্যা।
সম্পাদক ও প্রকাশক: মহসিন মিলন
সম্পাদকীয় পরিষদ
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি: নুরুজ্জামান লিটন, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: রোকনুজ্জামান রিপন, নির্বাহী সম্পাদক: আব্দুল লতিফ, যুগ্ন নির্বাহী সম্পাদক: আলহাজ্ব মতিয়ার রহমান, সহকারী সম্পাদক: সাজ্জাদুল ইসলাম সৌরভ, মামুন বাবু, বার্তা সম্পাদক: নজরুল ইসলাম
সম্পাদকীয় কার্যালয়
বার্তা ও বানিজ্যক কার্যালয়: গাজীপুর আবাসিক এলাকা, বেনাপোল, যশোর। ইমেইল: mohsin.milon@gmail.com, bartakontho@gmail.com ফোন: ৭৫২৮৯, ৭৫৬৯৫ মোবা: ০১৭১১৮২০৩৯৪
All Rights Reserved © Barta Kontho