বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার আগে নিষেধাজ্ঞা শিথিল চায় উত্তরকোরিয়া

আন্তর্জাতিক ডেস্ক।।যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে নিজ দেশের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা শিথিল চায় উত্তর কোরিয়া। দক্ষিণ কোরিয়ার আইনপ্রণেতারা জানিয়েছেন, আলোচনার শুরুর জন্য ধাতু রফতানি এবং পরিশোধিত জ্বালানি আমদানিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিদ্যমান নিষেধাজ্ঞা শিথিল দেখতে চায় পিয়ংইয়ং।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের বরাতে জানা যায়, দেশের প্রধান গোয়েন্দা সংস্থার কাছ থেকে ব্রিফিং পাওয়ার বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন দক্ষিণ কোরিয়ার আইনপ্রণেতারা। তারা জানান, উত্তর কোরিয়ার পক্ষ থেকে বিলাসবহুল পণ্য আমদানিতেও নিষেধাজ্ঞা শিথিলের দাবি জানানো হয়েছে। বছরখানেক আগে উত্তেজনা বেড়ে যাওয়ায় দুই কোরিয়ার হটলাইন বন্ধ হয়ে যায়। সম্প্রতি এটি ফের চালু করা হয়। এটি চালুর এক সপ্তাহের মাথায় দক্ষিণ কোরিয়ার এমপিদের ব্রিফ করে দেশটির শীর্ষ গোয়েন্দা সংস্থা। উত্তর কোরিয়ার সংবাদমাধ্যমগুলোতে অবশ্য মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত কোনও খবর প্রকাশিত হয়নি।

দক্ষিণ কোরিয়ার এমপিরা জানিয়েছেন, করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের মধ্যেই গত বছর প্রতিকূল আবহাওয়ার মুখোমুখি হতে হয়েছে উত্তর কোরিয়াকে। বর্তমানে দেশটির ১০ লাখ টন চাল প্রয়োজন। দক্ষিণ কোরিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক গত সপ্তাহে জানিয়েছে, জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা, লকডাউন এবং প্রতিকূল আবহাওয়া মিলিয়ে ২০২০ সালে উত্তর কোরিয়ার অর্থনীতি গত ২৩ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বাজে অবস্থায় পতিত হয়েছে। অর্থনীতি বড় সংকোচনের শিকার হয়েছে।

 

 

 

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার আগে নিষেধাজ্ঞা শিথিল চায় উত্তরকোরিয়া

প্রকাশের সময় : ১০:১০:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ অগাস্ট ২০২১

আন্তর্জাতিক ডেস্ক।।যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে নিজ দেশের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা শিথিল চায় উত্তর কোরিয়া। দক্ষিণ কোরিয়ার আইনপ্রণেতারা জানিয়েছেন, আলোচনার শুরুর জন্য ধাতু রফতানি এবং পরিশোধিত জ্বালানি আমদানিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিদ্যমান নিষেধাজ্ঞা শিথিল দেখতে চায় পিয়ংইয়ং।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের বরাতে জানা যায়, দেশের প্রধান গোয়েন্দা সংস্থার কাছ থেকে ব্রিফিং পাওয়ার বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন দক্ষিণ কোরিয়ার আইনপ্রণেতারা। তারা জানান, উত্তর কোরিয়ার পক্ষ থেকে বিলাসবহুল পণ্য আমদানিতেও নিষেধাজ্ঞা শিথিলের দাবি জানানো হয়েছে। বছরখানেক আগে উত্তেজনা বেড়ে যাওয়ায় দুই কোরিয়ার হটলাইন বন্ধ হয়ে যায়। সম্প্রতি এটি ফের চালু করা হয়। এটি চালুর এক সপ্তাহের মাথায় দক্ষিণ কোরিয়ার এমপিদের ব্রিফ করে দেশটির শীর্ষ গোয়েন্দা সংস্থা। উত্তর কোরিয়ার সংবাদমাধ্যমগুলোতে অবশ্য মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত কোনও খবর প্রকাশিত হয়নি।

দক্ষিণ কোরিয়ার এমপিরা জানিয়েছেন, করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের মধ্যেই গত বছর প্রতিকূল আবহাওয়ার মুখোমুখি হতে হয়েছে উত্তর কোরিয়াকে। বর্তমানে দেশটির ১০ লাখ টন চাল প্রয়োজন। দক্ষিণ কোরিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক গত সপ্তাহে জানিয়েছে, জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা, লকডাউন এবং প্রতিকূল আবহাওয়া মিলিয়ে ২০২০ সালে উত্তর কোরিয়ার অর্থনীতি গত ২৩ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বাজে অবস্থায় পতিত হয়েছে। অর্থনীতি বড় সংকোচনের শিকার হয়েছে।