রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫, ১৩ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হাতীবান্ধায় হত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে আবারো মানববন্ধন

লালমনিরহাট প্রতিনিধি ।।

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের বাড়াইপাড়া এলাকার সন্তান, ঢাকা সাভারের রেসিডেন্সিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মিন্টু চন্দ্রের হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মত মানববন্ধন করেছে হাতীবান্ধা উপজেলা সর্বস্তরের জনগণ।

এসময় আওয়ামীলীগে অঙ্গ সংগঠন ও বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন অংশনেয়।

বুধবার (১২ আগস্ট)সকাল ১১টায় হাতীবান্ধা উপজেলার মেডিকেল মোড় এলাকায় লালমনিরহাট-বুড়িমারী মহাসড়কে ঘন্টা ব্যাপী মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে হাতীবান্ধা বিনামূল্যে রক্তদান সংগঠন হেল্প সদস্যবৃন্দ এবং আমাদের স্বপ্ন সংগঠন ও হাতীবান্ধা সরকারী এসএস উচ্চ বিদ্যালয় শিক্ষাওকর্মচারী বৃন্দ অংশগ্রহন করে।

হাতীবান্ধা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও উপজেলা সাবেক চেয়ারম্যান লিয়াকত হোসেন বাচ্চু,জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য ও উপজেল যুগ্ম সম্পাদক দিলীপ কুমার সিংহ,টংভাঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামীগ সভাপতি ও সাবেক চেয়ারম্যান ও আমাদের স্বপ্ন সংগঠনের প্রধান উপদেশ সেলিম হোসেন,হাতীবান্ধা এসএস সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রেজাউল করিম জুয়েল,হাতীবান্ধা মহিলা কলেজ প্রভাষক নাজমুল কায়েস হিরু। আমাদের স্বপ্ন সংগঠন সভাপতি বেলাল হোসেন মানিক।

হাতীবান্ধা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও উপজেলা সাবেক চেয়ারম্যান লিয়াকত হোসেন বাচ্চু বলেন,হাতীবান্ধার কৃতিসন্তান মিন্টু চন্দ্রকে যারা নির্মমভাবে খুন করেছে তাদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। তিনি আরও বলেন, মিন্টু চন্দ্রের পরিবার অসহায় তাই সমাজের বিত্তবানদের তাদের পাশে থাকার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।

টংভাঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামীগ সভাপতি ও সাবেক চেয়ারম্যান ও আমাদের স্বপ্ন সংগঠনের প্রধান উপদেশ সেলিম হোসেন বলেন, টংভাঙ্গার মেধাবী শিক্ষার্থী মিন্টু চন্দ্রের হত্যাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসি কার্যকর করা হোক।

উল্লেখ্য, গত ১৩ জুলাই আশুলিয়ার জামগড়া সংলগ্ন চারতলা এলাকার নিজ বাসা ‘স্বপ্ন নিবাস’ থেকেই নিখোঁজ হন সাভার রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মিন্টু চন্দ্র বর্মণ। এরপর থেকে তার ব্যবহৃত মুঠোফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।

দীর্ঘ ২৮ দিন পর সোমবার (৯ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার বেরন এলাকার নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাটির নিচে পুঁতে রাখা অবস্থায় ৬ খন্ডে খণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

জনপ্রিয়

আওয়ামী লীগ লুট করা টাকায় নাশকতার পরিকল্পনা করছে: রিজভী 

হাতীবান্ধায় হত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে আবারো মানববন্ধন

প্রকাশের সময় : ০৩:৩৪:৩১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ অগাস্ট ২০২১

লালমনিরহাট প্রতিনিধি ।।

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের বাড়াইপাড়া এলাকার সন্তান, ঢাকা সাভারের রেসিডেন্সিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মিন্টু চন্দ্রের হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মত মানববন্ধন করেছে হাতীবান্ধা উপজেলা সর্বস্তরের জনগণ।

এসময় আওয়ামীলীগে অঙ্গ সংগঠন ও বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন অংশনেয়।

বুধবার (১২ আগস্ট)সকাল ১১টায় হাতীবান্ধা উপজেলার মেডিকেল মোড় এলাকায় লালমনিরহাট-বুড়িমারী মহাসড়কে ঘন্টা ব্যাপী মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে হাতীবান্ধা বিনামূল্যে রক্তদান সংগঠন হেল্প সদস্যবৃন্দ এবং আমাদের স্বপ্ন সংগঠন ও হাতীবান্ধা সরকারী এসএস উচ্চ বিদ্যালয় শিক্ষাওকর্মচারী বৃন্দ অংশগ্রহন করে।

হাতীবান্ধা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও উপজেলা সাবেক চেয়ারম্যান লিয়াকত হোসেন বাচ্চু,জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য ও উপজেল যুগ্ম সম্পাদক দিলীপ কুমার সিংহ,টংভাঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামীগ সভাপতি ও সাবেক চেয়ারম্যান ও আমাদের স্বপ্ন সংগঠনের প্রধান উপদেশ সেলিম হোসেন,হাতীবান্ধা এসএস সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রেজাউল করিম জুয়েল,হাতীবান্ধা মহিলা কলেজ প্রভাষক নাজমুল কায়েস হিরু। আমাদের স্বপ্ন সংগঠন সভাপতি বেলাল হোসেন মানিক।

হাতীবান্ধা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও উপজেলা সাবেক চেয়ারম্যান লিয়াকত হোসেন বাচ্চু বলেন,হাতীবান্ধার কৃতিসন্তান মিন্টু চন্দ্রকে যারা নির্মমভাবে খুন করেছে তাদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। তিনি আরও বলেন, মিন্টু চন্দ্রের পরিবার অসহায় তাই সমাজের বিত্তবানদের তাদের পাশে থাকার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।

টংভাঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামীগ সভাপতি ও সাবেক চেয়ারম্যান ও আমাদের স্বপ্ন সংগঠনের প্রধান উপদেশ সেলিম হোসেন বলেন, টংভাঙ্গার মেধাবী শিক্ষার্থী মিন্টু চন্দ্রের হত্যাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসি কার্যকর করা হোক।

উল্লেখ্য, গত ১৩ জুলাই আশুলিয়ার জামগড়া সংলগ্ন চারতলা এলাকার নিজ বাসা ‘স্বপ্ন নিবাস’ থেকেই নিখোঁজ হন সাভার রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মিন্টু চন্দ্র বর্মণ। এরপর থেকে তার ব্যবহৃত মুঠোফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।

দীর্ঘ ২৮ দিন পর সোমবার (৯ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার বেরন এলাকার নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাটির নিচে পুঁতে রাখা অবস্থায় ৬ খন্ডে খণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।