
হাফেজ মাওঃ মেহেদী হাসান।।
১. নেক কাজ করার ফলে কামাই রোযগারে বরকত হয় । ২. কষ্ট ও অশান্তি দূর হয়। ৩. দিলের মকসু (উদ্দেশ্য) সহজে পুরা হয়। ৪. জীবনে শান্তি পাওয়া যায়। ৫. দেশে রীতিমত বৃষ্টি হয়। ৬. অতি বৃষ্টি বা অনাবৃষ্টি হয় না। ৭. বালা মুসীবত দূর হয়। ৮. আল্লাহ তা‘আলা সকল কাজে মদদগার (সাহায্য কারী) হন। ৯. নেক লোকের অন্তর নেক কাজের প্রতি মজবুত রাখার জন্য ফেরেশতাদের হুকুম করা হয়। ১০. খাঁটি সম্মান পাওয়া যায় এবং মর্যাদা বৃদ্ধি হয়। ১১. লোকের অন্তরে মুহাব্বত সৃষ্টি হয়। ১২. কুরআন শরীফ তার জন্য রহমত হয়। ১৩. জানের বা মালের ক্ষতি হলে তার পরিবর্তে উত্তম জিনিস পাওয়া যায়। ১৪. ক্রমশ নেয়ামত বৃদ্ধি পেতে থাকে, মালও বাড়তে থাকে। ১৫. দিলে শান্তি আসে। ১৬. আওলাদের (সন্তানদের) মধ্যেও এর প্রভাব পড়ে। ১৭. জীবিত অবস্থায়ই গাইব (অদৃশ্য) হতে সুসংবাদ পাওয়া যায়। ১৮. মৃত্যুকালে ফেরেশতাগণ সুসংবাদ শুনান। ১৯. অভাবের সময় মদদ (সাহায্য) পাওয়া যায়। ২০. অন্তরের বিশৃঙ্খল চিন্তা-ভাবনা দূর হয়। ২১. রাজত্ব ও কর্তৃত্ব স্থায়ী হয়। ২২. আল্লাহর গজব দূর হয়। ২৩. আয়ু (হায়াত) বৃদ্ধি পায়। ২৪. অনাহার ও অর্ধাহারের কষ্ট হতে মুক্তি পাওয়া যায়। ২৫. অল্প জিনিসে বেশী বরকত হয় ইত্যাদি।