বুধবার, ২৯ মার্চ ২০২৩, ১৫ চৈত্র ১৪২৯ বঙ্গাব্দ

হবিগঞ্জের লাখাইয়ের মুড়াকরি গ্রামের বাল্যবিবাহ পন্ড!

মীর দুলাল,  হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি।। 
হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার মুড়াকরি ইউনিয়নের ফলুবাড়ীয়া গ্রামে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে এক বাল্যবিয়ে পণ্ড করেছে উপজেলা প্রশাসন।
সোমবার(২০সেপ্টেম্বর) ২১ ইং  দুপুর ১২ঘঠিকায়  লাখাই  উপজেলার ২ নং মুড়াকরি ইউনিয়নের ফুলবাড়িয়া গ্রামে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার মাধ্যমে ১৬ বছরের স্কুলপড়ুয়া এক কিশোরীর (মোছা. জুতিয়া খাতুন,  পিতা- মো. আ. হক, মাতা- মোছা. অনুফা বেগম) বাল্যবিবাহ বন্ধ করা হয়।
 এ সময় ঘটনাস্থলে কিশোরীর পিতাকে পাওয়া যায়নি এবং তার মা-কে  বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন, ২০১৭ এর অধীন ৪০০০ টাকা জরিমানা করা হয় এবং ঐ কিশোরীর বয়স ১৮ বছর  অর্থাৎ প্রাপ্ত বয়স্ক না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে দেয়া হবে না মর্মে নির্ধারিত ফরমে মুচলেকা নেয়া হয়।
উল্লেখ্য,  ঐ কিশোরীর নামে ইউপি সচিব ও চেয়ারম্যান কর্তৃক তাদের যৌথ স্বাক্ষরে যে জন্ম সনদ ইস্যু করা হয়েছে তার সাথে স্কুলে সংরক্ষিত রেজিস্ট্রার এ নিবন্ধিত  জন্ম তারিখ এর মিল পাওয়া যায়নি।
কোন তথ্যের ভিত্তিতে জন্ম সনদ প্রদান করা হয়েছে সে বিষয়ে স্থানীয় চেয়ারম্যানকে যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে  অবহিত করার জন্য বলা হয়েছে।
ইস্যুকৃত জন্ম সনদ জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে করা হয়েছে মর্মে প্রাথমিকভাবে প্রতীয়মান হয়।
মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন সহকারী কমিশনার ভূমি এবং বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মোঃ রুহুল আমিন
বাল্যবিবাহ পন্ড ও মোবাইল কোর্ড কে লাখাই থানার এক দল  পুলিশ সহায়তা প্রদান করেন।
জনপ্রিয়

হবিগঞ্জের লাখাইয়ের মুড়াকরি গ্রামের বাল্যবিবাহ পন্ড!

প্রকাশের সময় : ০৯:০৭:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২১
মীর দুলাল,  হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি।। 
হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার মুড়াকরি ইউনিয়নের ফলুবাড়ীয়া গ্রামে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে এক বাল্যবিয়ে পণ্ড করেছে উপজেলা প্রশাসন।
সোমবার(২০সেপ্টেম্বর) ২১ ইং  দুপুর ১২ঘঠিকায়  লাখাই  উপজেলার ২ নং মুড়াকরি ইউনিয়নের ফুলবাড়িয়া গ্রামে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার মাধ্যমে ১৬ বছরের স্কুলপড়ুয়া এক কিশোরীর (মোছা. জুতিয়া খাতুন,  পিতা- মো. আ. হক, মাতা- মোছা. অনুফা বেগম) বাল্যবিবাহ বন্ধ করা হয়।
 এ সময় ঘটনাস্থলে কিশোরীর পিতাকে পাওয়া যায়নি এবং তার মা-কে  বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন, ২০১৭ এর অধীন ৪০০০ টাকা জরিমানা করা হয় এবং ঐ কিশোরীর বয়স ১৮ বছর  অর্থাৎ প্রাপ্ত বয়স্ক না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে দেয়া হবে না মর্মে নির্ধারিত ফরমে মুচলেকা নেয়া হয়।
উল্লেখ্য,  ঐ কিশোরীর নামে ইউপি সচিব ও চেয়ারম্যান কর্তৃক তাদের যৌথ স্বাক্ষরে যে জন্ম সনদ ইস্যু করা হয়েছে তার সাথে স্কুলে সংরক্ষিত রেজিস্ট্রার এ নিবন্ধিত  জন্ম তারিখ এর মিল পাওয়া যায়নি।
কোন তথ্যের ভিত্তিতে জন্ম সনদ প্রদান করা হয়েছে সে বিষয়ে স্থানীয় চেয়ারম্যানকে যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে  অবহিত করার জন্য বলা হয়েছে।
ইস্যুকৃত জন্ম সনদ জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে করা হয়েছে মর্মে প্রাথমিকভাবে প্রতীয়মান হয়।
মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন সহকারী কমিশনার ভূমি এবং বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মোঃ রুহুল আমিন
বাল্যবিবাহ পন্ড ও মোবাইল কোর্ড কে লাখাই থানার এক দল  পুলিশ সহায়তা প্রদান করেন।