প্রিন্ট এর তারিখঃ ডিসেম্বর ২, ২০২৫, ১০:০৬ পি.এম || প্রকাশের তারিখঃ সেপ্টেম্বর ২১, ২০২১, ১০:০৯ এ.এম
দুর্গাপূজায় ভারতে ইলিশ পাঠাতে অনুমতি ৫২ প্রতিষ্ঠানকে

বাণিজ্য ডেস্ক ।।
দেশের ৫২টি প্রতিষ্ঠানকে ৪০ মেট্রিক টন করে মোট ২ হাজার ৮০ মেট্রিক টন ইলিশ রপ্তানির এই অনুমতি দেওয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের রপ্তানি-২ শাখা থেকে জারি করা এ সংক্রান্ত চিঠি আমদানি ও রপ্তানি-প্রধান নিয়ন্ত্রককে পাঠানো হয়েছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব তানিয়া ইসলাম স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়েছে, আসন্ন দুর্গাপূজা উপলক্ষে ভারতে এই পরিমাণে ইলিশ মাছ রপ্তানির সুযোগ পাবে দেশের ৫২টি প্রতিষ্ঠান। সে ক্ষেত্রে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানকে ৬টি শর্ত মানতে হবে।
শর্তগুলো হচ্ছে: রপ্তানি নীতি ২০১৮-২০২১-এর বিধিবিধান অনুসরণ করতে হবে। শুল্ক কর্তৃপক্ষ দ্বারা রপ্তানিকৃত পণ্যের কায়িক পরীক্ষা করাতে হবে। প্রতিটি কনসাইনমেন্ট শেষে রপ্তানি সংক্রান্ত কাগজপত্র রপ্তানি-২ অধিশাখায় পাঠাতে হবে। অনুমোদিত পরিমাণের বেশি পণ্য রপ্তানি করা যাবে না। আগামী ১০ অক্টোবরের মধ্যে পণ্য রপ্তানি করতে হবে। এরপর রপ্তানি আদেশ বাতিল বলে গণ্য হবে। তবে সরকার মৎস্য আহরণ ও পরিবহনের ক্ষেত্রে কোনও ধরনের বিধিনিষেধ আরোপ করলে তা কার্যকর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এ অনুমতির মেয়াদ শেষ হবে। এই অনুমতি কোনোভাবেই হস্তান্তরযোগ্য নয় বা অনুমোদিত রপ্তানিকারক ব্যতীত সাব-কন্ট্রাক্টে রপ্তানি করা যাবে না।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা চিঠিতে বলা হয়েছে, আসন্ন দুর্গাপূজা উপলক্ষে ইলিশ মাছ রপ্তানি বিষয়ে প্রাপ্ত আবেদনগুলো যাচাই-বাছাই করে শর্তসাপেক্ষে ৫২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্ধারিত পরিমাণ ইলিশ মাছ ভারতে রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হলো। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে ৪০ মেট্রিক টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। সে হিসাবে মোট ২ হাজার ৮০ মেট্রিক টন মাছ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক: মহসিন মিলন
সম্পাদকীয় পরিষদ
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি: নুরুজ্জামান লিটন, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: রোকনুজ্জামান রিপন, নির্বাহী সম্পাদক: আব্দুল লতিফ, যুগ্ন নির্বাহী সম্পাদক: আলহাজ্ব মতিয়ার রহমান, সহকারী সম্পাদক: সাজ্জাদুল ইসলাম সৌরভ, মামুন বাবু, বার্তা সম্পাদক: নজরুল ইসলাম
সম্পাদকীয় কার্যালয়
বার্তা ও বানিজ্যক কার্যালয়: গাজীপুর আবাসিক এলাকা, বেনাপোল, যশোর। ইমেইল: mohsin.milon@gmail.com, bartakontho@gmail.com ফোন: ৭৫২৮৯, ৭৫৬৯৫ মোবা: ০১৭১১৮২০৩৯৪
All Rights Reserved © Barta Kontho